"সাতটি রেনডম ফটোগ্রাফি"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ১৯ ই জুন, বুধবার, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ফটোগ্রাফিকে একত্রিত করে কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
আজকে আমি আপনাদের সামনে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি সাতটি রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে পোস্টটি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। ফটোগ্রাফি করতে কম-বেশি সবারই ভালো লাগে তাই আমিও ব্যতিক্রমী নই। সুন্দর কিছু দেখলেই ইচ্ছা করে মোবাইলে সেটা ক্যামেরাবন্দি করে রাখতে। আমার বাংলা ব্লগে যুক্ত হওয়ার আগে ফটোগ্রাফি করতে পারতাম না বললেই চলে কিন্তু এখানে যুক্ত হওয়ার পরে আস্তে আস্তে ফটোগ্রাফির প্রতি ভালোবাসাটা অনেক গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি করেছি সেগুলো আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। তাহলে চলুন দেরি না করে আমার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আসি।
ক্যাপশন: রাতের ঢাকা শহর
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: ঢাকা, বাংলাদেশ
তারিখ: ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিঃ
আমার প্রথম ফটোগ্রাফিটি রাতের ঢাকা শহর। আমি ঘুরে বেড়াতে ভীষণ পছন্দ করি নিজের গ্রামে আসলে যেমনটা ঘুরে বেড়ায় ঠিক তেমনটাই ঢাকা শহরে ও মাঝেমধ্যে বন্ধু রাহুলকে সাথে নিয়ে বাইকে করে ঘুরে বেড়ায়। কয়েক মাস আগে আমাদের এলাকার এক বড় ভাইয়ের সাথে দেখা করার জন্য আমরা মিরপুর ১৩ নাম্বার এ গিয়েছিলাম। ভাইকে করে যাওয়ার সময় এই ছবিটি আমার ফোনে ধারণ করেছিলাম। তখন একটু রাত হয়েছিলো তাই রাস্তার যেমন কম ছিলো। রাতের আকাশে ঝলমলে চাঁদ ঢাকা শহরকে আরো সুন্দর করে তুলেছিলো।
ক্যাপশন: গ্রামীণ প্রাকৃতিক দৃশ্য
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুষ্টিয়া
তারিখ: ২৬ শে মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ
আমার দ্বিতীয় ফটোগ্রাফিটি গ্রামীণ প্রাকৃতিক দৃশ্য। গ্রামীণ প্রকৃতি আমার কাছে সব সময় অনেক বেশি ভালো লাগে গ্রামে আসলে এই যে, আমি চেষ্টা করি গ্রামীন প্রকৃতির মাঝে সুন্দর অতিবাহিত করতে। এই ছবিটা কয়েক মাস আগে তুলেছিলাম। কোন একদিন বিশেষ কাজে কুষ্টিয়াতে গিয়েছিলাম সেদিন কুষ্টিয়া থেকে আসার সময় এই ছবিটি মোবাইলে ধারণ করেছিলাম। গ্রামীণ প্রাকৃতিক দৃশ্য ও চোখে পড়লে সত্যিই অনেক বেশি ভালো লাগে।
ক্যাপশন: শীতের সকাল
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুষ্টিয়া
তারিখ: ৩ রা মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ
আবার তৃতীয় ফটোগ্রাফিটা হলো শীতের সকাল। শীতের সকালে ঘুম থেকে উঠে ঘুরে বেড়াতে ভীষণ ভালো লাগে। যদিও এই ছবিটি যে সময়টাতে আমি তুলেছিলাম তখন শীতের প্রকোপ টা অনেক কম ছিলো কিন্তু গ্রামে তখনও বেশ ভালই কুয়াশা পড়তো। সেদিন সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে সুমন ভাই ফোন করেছিলো বাজার থেকে খিচুড়ি খাওয়ার জন্য। তারপর আমি বাড়ি থেকে বাইক নিয়ে বের হয়ে রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় হঠাৎ এমন সুন্দর দৃশ্য চোখে পড়ার সাথে সাথেই বাইক থামিয়ে ফটোগ্রাফি করে রাখি। সকালের কুয়াশাচ্ছন্ন দৃশ্য তার উপর শিমুল ফুলের গাছের প্রচুর লাল শিমুলে প্রকৃতিটা অনেক সেজে উঠেছিলো।
ক্যাপশন: পেঁয়াজের ফুল
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুষ্টিয়া
তারিখ: ২৮ শে ফেব্রুয়ারি ২০২৪ খ্রিঃ
আমার চতুর্থ ফটোগ্রাফিটি পেঁয়াজের ফুলের। আমি যখনই গ্রামে আসি তখনই বিকালে গ্রামীণ মাঠে একা একাই ঘোরাফেরা করি সত্যি অনেক বেশি ভালো লাগে। আর গ্রামীন মাঠের কোন সুন্দর দৃশ্য দেখলে সেটা মোবাইলে ধারণ করে রাখি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আমাদের এলাকাতে বর্তমানে কৃষকেরা প্রচুর পরিমাণে পেঁয়াজের চাষ করে। শুধু যে পেঁয়াজ লাগিয়ে বিক্রি করে দেয় তা নয় পেঁয়াজের বীজ সংরক্ষণও করে থাকে। পেঁয়াজের ফুল গুলো কদম ফুলের মতই দেখতে অনেক বড় হয় আর সুন্দর হয়। ব্যাক সাইডে সূর্য রেখে দুটি পেঁয়াজের ফুল অবজেক্ট করে ছবি তুলেছিলাম আশা করছি ছবিটা আপনাদের ভালো লেগেছে।
ক্যাপশন: নদীর দৃশ্য
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুষ্টিয়া
তারিখ: ৩ রা মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ
আমার পঞ্চম ফটোগ্রাফিটি নদীর দৃশ্য। নদীর দৃশ্য পছন্দ করে না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। সকাল কিংবা বিকাল যেকোনো সময়েই নদীর পাড়ে গিয়ে বসে থাকতে ভীষণ ভালো লাগে। আমাদের এলাকাতে নদী থাকার কারণে ইচ্ছা হলেই হঠাৎ করে বেরিয়ে পড়ি নদীর পাড়ে গিয়ে বসে গল্প করার জন্য। এটা হচ্ছে মেইন পদ্মার শাখা নদী। যে সময়টা মার্চ মাস হওয়ার কারণে নদীতে জল অনেক কম ছিলো তবে নদীর সৌন্দর্যটা বেশ দারুন ছিলো।
ক্যাপশন: গ্রামীন রাস্তা
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুষ্টিয়া
তারিখ: ৭ ই মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ
আমার ষষ্ঠ ফটোগ্রাফিটি গ্রামীন রাস্তা। আমাদের বাড়ির সামনে ইট আর মাটির দু ধরনের রাস্তায় আছে। এই রাস্তা দিয়ে কয়েক মিনিট হেঁটে যাওয়ার পরে পাওয়া যায় পাকা রাস্তা। এ রাস্তাটা অনেক ছোট হলেও প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে নসিমন, ভ্যান গাড়ি, অটো গাড়ি সাইকেল, মোটরসাইকেল এগুলো যাতায়াত করে। এই রাস্তাটির পোস্ত মাত্র ৮ ফুট। একটু বড় গাড়ি রাস্তাতে ঢুকলেই বেশ সমস্যা হয়ে পড়ে। আমি রাস্তার যে, জায়গা থেকে ছবিটি তুলেছিলাম এক পাশে ছিল অনেক বড় বড় আমের গাছ আর অন্য পাশে ছিল কলাগাছ।
ক্যাপশন: সবুজ ধানের ক্ষেত
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: কুষ্টিয়া
তারিখ: ৫ ই মার্চ ২০২৪ খ্রিঃ
আবার সপ্তম ফটোগ্রাফিটি সবুজ খেসারির ক্ষেত। যারা গ্রামে থাকেন তারা অবশ্য খেসারির ক্ষেত্রে চিনে থাকবেন কিন্তু যারা শহরে থাকেন হয়তো তারা অনেকেই খেসারি যে, আসলে কি সেটা জানেই না। যাইহোক খেসারি হচ্ছে একটি ডাউলের নাম। আমাদের গ্রামের এদিকে এখনো গ্রামীণ চাষিরা প্রচুর পরিমাণে খেসারির চাষ করে থাকে। সবুজ শ্যামলে ভরা খেসারির খেত দেখতে সত্যি ভীষণ ভালো লাগছিল তাই আমি আমার ফোনে ক্যামেরাবন্দি করে রেখেছিলাম।
পোস্টের বিবরন
পোস্ট ধরন | ফটোগ্রাফি |
---|---|
ফটোগ্রাফার | @aongkon |
লোকেশন | কুষ্টিয়া |
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার সাতটি ফুলের রেনডম ফটোগ্রাফি নিয়ে অ্যালবাম ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon
![witness_proxy_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmRXkkCEbXLYwhPEYqkaUbwhy4FaqarQVhnzkh1Awp3GRw/witness_proxy_vote.png)
![witness_vote.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmW8HnxaSZVKBJJ9fRD93ELcrH8wXJ4AMNPhrke3iAj5dX/witness_vote.png)
এটা অবশ্য ঠিক বলেছেন ভাইয়া সুন্দর কিছু দেখলেই ফটোগ্রাফি করতে ইচ্ছে করে। নদীর পাড়ের সৌন্দর্য দেখে যেমন ভালো লেগেছে তেমনি পেঁয়াজের ফুলগুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। ফটোগ্রাফি গুলো দুর্দান্ত হয়েছে ভাইয়া।
জীবনকে সুন্দরভাবে উপভোগ করতে হলে প্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়াতে হবে। আমার ফটোগ্রাফি গুলো ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম ভাই। সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ।
সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হলাম। বিশেষ করে সবুজ প্রকৃতির দৃশ্যের ফটোগ্রাফিটি আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে।
বাহ্ ভাই আমার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়েছেন জেনে খুশি হলাম। সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুব সুন্দর হয়েছে। রাতের ঢাকা শহরের মধ্যে একটা সৌন্দর্য আছে। ফটোগ্রাফি টা খুব সুন্দর হয়েছে। শীতের সকালের ফটোগ্রাফি টা দেখে মুগ্ধ হলাম। লাল রঙের শিমুল ফুল গুলো খুবই ভালো লাগছে দেখতে। এত চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
শীতে সকালের ফটোগ্রাফি আমার কাছেও অনেক ভালো লেগেছিলো। কুয়াশা মাখা শীতের সকাল এখন মিস করি কারণ এখন প্রচন্ড গরম। সন্ধ্যার মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
দারুন সব সৌন্দর্য নিয়ে আজকের পোস্টটি উপস্থাপন করেছেন আমাদের মাঝে শক্তি অনেক ভালো লাগলো ফটোগ্রাফি গুলো সৌন্দর্য উপভোগ করতে পেরে।
বিশেষ করে নদী নৌকা এবং শিমুল ফুল অসাধারণ ছিল।
সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য
গ্রামীন যে কোন ফটোগ্রাফি করতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। আমার ফটোগ্রাফি গুলা আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। সবসময় সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।
অসাধারণ ফটোগ্রাফি পোস্ট উপহার দিলেন আপনি। সাতটি রেনডম ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হলাম ভাই। প্রতিটি ফটোগ্রাফি আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য প্রকাশ করেছে। আমার কাছে গ্রামীণ প্রাকৃতিক দৃশ্য ও সবুজ খেসারির ক্ষেতের ফটোগ্রাফি ভীষণ ভালো লেগেছে। আশাকরি আগামীতে আরও সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি পোস্ট উপহার পাব, ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
আবার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আপনি মুগ্ধ হয়ে গিয়েছেন এটাই আমার সবথেকে বড় পাওয়া ভাই। অবশ্যই ভাই চেষ্টা করবো সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। সুন্দর সাবলীল ভাষায় মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ।
আজকে অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি নিয়ে হাজির হয়েছেন ভাইয়া। আপনার শেয়ার করার প্রতিটি ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লাগলো আমার কাছে। তবে আপনি এর আগেও পেঁয়াজ ফুলের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছিলেন আজকের টা ও দারুন হয়েছে। ধন্যবাদ ভাইয়া।
হ্যাঁ আপু এর আগে একবার পেঁয়াজ ফুলের ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ আপু।
ফটোগ্রাফি গুলো দারুন ছিল। প্রতিটা ফটোগ্রাফি একদম স্বচ্ছ ভাবে উপস্থাপন করেছে বন্ধু বিশেষ করে সকালবেলার শিমুল ফুলের সৌন্দর্য টা বেশি ভালো ছিল শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আমার ফটোগ্রাফি গুলো তোমার কাছে ভাল লেগেছে এজন্য খুশি হলাম বন্ধু। আর শিমুল ফুলের সৌন্দর্যটা আসলেই অনেক সুন্দর ছিলো। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য তোমাকে ধন্যবাদ।
চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি আজ শেয়ার করেছেন ভাইয়া। আপনার শেয়ার করা প্রতিটি ফটোগ্রাফি দারুন লেগেছে আমার কাছে।বিশেষ করে বেশী ভালো লেগেছে প্রাকৃতিক দৃশ্য, শীতের সকাল,পেঁয়াজের ফুল।সুন্দর বর্ননায় আরো বেশী আকর্ষনীয় হয়ে উঠেছে ফটোগ্রাফি গুলো।
আপনাদের সুন্দর সুন্দর মন্তব্য গুলো পড়লে আসলে খুব ভালো লাগে আপু। আশা করছি এভাবে অনুপ্রেরণা যুগিয়ে পাশে থেকে যাবেন। অনেক সুন্দর মন্তব্য প্রকাশ করার জন্য ধন্যবাদ আপু।
আজ আপনি আমাদের মাঝে সাতটি রেনডম ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার প্রত্যেকটি ফটোগ্রাফি ছিল বেশ চমৎকার। আপনার ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে গ্রামীন প্রাকৃতিক দৃশ্য। আসলে নদীর ছবি আমার খুব পছন্দের। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আপু আমি নিজেও নদীর ছবি অনেক বেশি পছন্দ করি কারণ আমাদের বাড়ির পাশেই নদী রয়েছে। একটু মন খারাপ হলেই বা ঘুরাঘুরি করার জন্য মাঝেমধ্যেই নদীর পাড়ে গিয়ে বসে থাকি। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপু।