কিশোর গ্যাং দেশের জন্য বিষ ফোঁড়া
আসসালামু আলাইকুম আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন। বর্তমানে আমাদের সমাজের জন্য সবচাইতে বিপদজনক একটি নাম হলো কিশোর গ্যাং। এখন বলতে গেলে প্রতিটা পাড়া মহল্লাতে কিশোর গ্যাং আনাগোনা দেখা যাচ্ছে অনেক বেশি। কিশোর গ্যাং হলো ১২ থেকে ২০ বছর বয়সী ছেলেদের গ্রুপ যাদের কাজ হলো এলাকাতে মারামারি সহ যতপ্রকার খারাপ কাজ আছে করা। এই সকল যুবকরা মাদকের সাথেও জড়িত থাকে।
এখন কথা হচ্ছে এই কিশোর গ্যাং যে ছেলেগুলো থাকে তারা কি দূরের কেউ? না তারা দূরের কেউ না হয়তো আপনার ছেলে হয়তো আপনার ভাই হয়তো আপনার নিকট আত্মীয় কেউ যে এই সকল গ্রুপের সাথে জড়িত। এই সকল গ্রুপগুলোতে মূলত নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করার জন্য সকল প্রকার খারাপ কাজ করে তাদের অস্তিত্ব জানান দেয় ও তাদের প্রভাব এলাকাতে বিস্তার করার জন্য খারাপ কাজে লিপ্ত হয়।
এ সকল কিশোর গেং দের সাথে আপনার ছেলে অথবা ভাই যেন না মিশতে পারে তার জন্য সবচেয়ে বাবা-মা এবং বড় ভাইদের সচেতন থাকতে হবে। তারা কার সাথে মিশছে কোথায় যাচ্ছে সবকিছু আপনাকে অবশ্যই তদারকি করতে হবে। কোন একটি খারাপ সংজ্ঞের মাধ্যমে মূলত এই কিশোর গ্যাং এর উৎপত্তি হয়। আপনি যদি আপনার সন্তানকে ঠিকমতো তদারকি করেন তাহলে অবশ্যই এই সকল কিশোর গানের সদস্য থেকে আপনার সন্তানকে রক্ষা করতে পারবেন এবং আপনার সমাজকে রক্ষা করতে পারবেন। বর্তমানে আমাদের প্রতিটা পারা মহলাতেই এই কিশোর ছেলেদের দ্বারা এমন সব খারাপ কাজ করা হচ্ছে যা খুবই ভয়ংকর। তাই অবশ্যই আমাদের নিজেদের পরিবার এবং সমাজকে রক্ষা করতে হলে অনেক বেশি সচেতনতা দরকার। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
ধন্যবাদ।
কিশোর গ্যাং বর্তমান ভয়ংকর এক নাম।মাঝে মাঝোই খবরে আসে কিশোর গ্যাংএর ভয়াবহতা। আমাদের সত্যি ভীষন সতর্কতা প্রয়োজন নিজের ছেলেরা কোথায় যায় কার সাথে মেশে।কোন কিশোর গ্যাং এর সাথে মিশছে না তো এসব সতর্কতা অবশ্যই অবলম্বন করা উচিত। ধন্যবাদ পোস্ট টি ভাগ করে নেয়ার জন্য।
এই কিশোর গ্যাং বিষয়টি নিয়ে আমি বেশ কিছুদিন আগে একটি লেখা পড়েছিলাম ভাই। তবে আপনার এই পোস্টের মাধ্যমে আরও বিস্তারিত কিছু জানতে পারলাম। আসলে এই কিশোর গ্যাং দেশের জন্য একটা বিষ ফোঁড়ার মতোই। তাছাড়া এদের আধিপত্য ইদানিং কালে বেশ বিস্তার লাভ করেছে এলাকায় এলাকায়। এসব কিশোরদের দ্বারা যে খারাপ কাজগুলো হচ্ছে, সেটা নিঃসন্দেহে সমাজের জন্য একটা খারাপ বিষয়। এইসব কিশোর গ্যাংদের কাছ থেকে আমাদের কাছের মানুষদেরকে রক্ষা করা খুবই জরুরী একটা বিষয়। এই বিষয়ে আমাদের সবারই সচেতন হওয়া উচিত।