||লেভেল১হতে আমার অর্জন-By @ahosan01|| ১০% বেনিফিসারী @shy-fox এর জন্য।(১১-০১-২০২২)
হ্যালো বন্ধুরা,
আপনারা সকলে কেমন আছেন? আশা করি সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে আপনারা অনেক অনেক ভালো আছেন। সেই সাথে আমিও অনেক ভালো আছি।আমার স্টিমিট আইডি @ahosan01
প্রথমে আমি ধন্যবাদ জানাই" আমার বাংলা ব্লগ "কমিউনিটির সকল সৃষ্টাচারদের।যিনারা এত সুন্দর একটি প্লাটফর্ম সৃষ্টি করেছেন, যেখানে আমরা হাজারো সদস্যবৃন্দ এই প্ল্যাটফর্মের সুন্দর নিয়ম-নীতিগুলো মেনে কাজ করে থাকি।আমার বাংলা ব্লগ এমন একটি কমিউনিটি যেখানে আমরা সুন্দরভাবে কাজ করে অনেক অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হয়।
@abb-school এর সকল শিক্ষকবৃন্দকে জানাই, আমার অন্তরের অন্তর স্থল থেকে অভিনন্দন। কারণ তিনারা তাদের কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে আমাদেরকে শিক্ষা প্রদান করে থাকেন। যা আমাদের এই প্লাটফর্মে কাজ করার জন্য অনেকটাই সুবিধা বয়ে আনে। কারণ তারা যে শিক্ষাগুলো আমাদের দেন প্রতিটি ক্লাসে। তাতে আমাদের ভালোর জন্য দিয়ে থাকেন। যেন আমরা প্রত্যেকটি কাজ সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে করতে পারি।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে আমার লেভেল ওয়ানের' পোস্টটি শেয়ার করতে যাচ্ছি। যা আমি এই আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল মডারেটর, এডমিন, প্রফেসরদের কাছ থেকে যে লেভেল ওয়ানের ক্লাস করে যা শিখেছি তার উপর ব্যক্ত করে আমি আমার পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি।
আমার সংক্ষিপ্ত পরিচয়ঃ
আমার নাম মোঃ আহসান হাবিব।বাংলাদেশ, মেহেরপুর জেলা,গাংনী থানার জুগির গোফা গ্রাম।আমি ফটোগ্রাফি, গান, আর্ট,বিভিন্ন ধরনের রান্না,এই কাজ গুলো করতে অনেক ভালো বাসি।
আন্তরিকভাবে অভিনন্দন জানাই" আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি এবং@abb-school কে"।
আমি শুক্রবার এবং শনিবার রাত দশটার সময় থেকে যে লেভেল ওয়ানের' ক্লাস করানো হয় ডিস্কট চ্যানেলে।আমি সেখান থেকে,লেকচার সিট ও @rme দাদার লেকচার থেকে কমবেশি জ্ঞান অর্জন করেছি। আমি সেখানে ক্লাস করেছি এবংআমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে কিভাবে সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে কাজ করা সম্ভব হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা শিক্ষকের নিকট থেকে জানতে পেরেছি।যা আমার কাছে অনেকটা অজানাই ছিল। আমি এই বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে না যোগদান করলে বুঝতেই পারতাম না যে এই প্লাটফর্মে এত সুন্দর ভাবে কাজ করা সম্ভব হয়ে থাকে।
@abb-school এর ক্লাস থেকে আমি যা শিখেছিঃ
শিক্ষকগণ আমাদের মাঝে লেভেল ওয়ানের ক্লাস এ সকল নিয়ম-নীতি গুলো সুন্দর ভাবে সহজে আমাদেরকে বুঝিয়ে দিয়েছেন এবং তিনারা এত সুন্দর করে আমাদেরকে বুঝেছেন যা অনেক স্বল্প সময়ে আমরা একটি বিশেষ ধারণা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি।
আমি লেভেল ওয়ানের' ক্লাস করে এই কমিউনিটি প্রাথমিক ধারণা অর্জন করতে পেরেছি যেমনঃ⤵️
স্টিমিটঃ
স্টিমিট একটি রিওয়ার্ড ভিত্তিক ব্লগিং প্লাটফর্ম। যেখানে ইউজারদের কাজের মূল্যায়ন দিয়ে থাকে।
অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকে স্টিমিট এর পার্থক্যঃ
অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া থেকে স্টিমিট এর পার্থক্য বলতে আমি বুঝি যে ফেসবুক, টুইটার এর সমস্ত মিডিয়াগুলোতে যে সমস্ত ইউজাররা লাইক কমেন্ট শেয়ার ইত্যাদি করে থাকে তার জন্য কোন কিছুই বেনিফিট হিসেবে পায় না। পুরোটাই মালিকপক্ষ পেয়ে থাকে। কিন্তু স্টিমিট এমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার এর মাধ্যমে ইউজাররা বেনিফিট পেয়ে থাকে।
ব্লকচেইনঃ
পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের ব্লকচেইন রয়েছে।বর্তমানে একটি চাহিদাসম্পন্ন প্রযুক্তির নামই ব্লকচেইন।ক্রিপ্টোকারেন্সি কে নিরাপত্তা দেয়ার জন্য ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।আমরা স্টিমিটে যে সমস্ত কাজ করে থাকি তা কোন কেন্দ্রীয় দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় না।সকল তথ্য সংরক্ষণ রাখা হয় বিন্যস্ত ডাটাবেজে।এখানে বিকেন্দ্রীয়করণ করা আছে।যেখানে সব কিছু রেকর্ড হয়।আর এগুলো যে লেজারে রেকর্ড হয়ে থাকে সেটাই হচ্ছে ব্লকচাইন।আর এই ডাটা গুচ্ছ গুলো নির্দিষ্ট সময়ে ব্যবহারকারীদের মাঝে ভাগ হয়ে জমা হয়।যাকে বলা হয় ব্লক। আর এভাবে ডাটা গুলো একের পর এক যুক্ত হতে থাকে যা একসময় চেন আকার রূপ ধারণ করে তাকে বলা হয় ব্লকচইন।
পোস্ট করার নিয়মঃ
স্টিমিট ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর দেখা যাবে একটা কলম চিত্র ওখানে প্রবেশ করলে একটি ফরম আকৃতি চলে আসবে।যেখানে পোস্টটি করার জন্য উপরের অংশে টাইটেল লিখতে হয়। পোষ্টি যে বিষয়ে পোস্ট করা হবে সে বিষয়টির টাইটেল। তারপর মাঝখানে পোস্ট এর বিবরণ দিতে হয়। তার পরে ছবি আপলোড দেয়ার একটা অপশন আছে ওখানে প্রবেশ করে ছবি আপলোড দিতে হয়। তারপর নিচের অংশটি আছে সেখানে ট্যাগ ব্যবহার করতে হয় আর এটা গুলো ব্যবহার করতে হয় পোষ্টের সাথে সংযুক্ত রেখে।তারপর নিচে যে এডভান্স সেটিং আছে ওখানে 10% @shy-fox কে বেনিফিট যুক্ত করতে হয়।
তবে আমাদের একটু খেয়াল রাখতে হবে টাইটেল যেন 255 অক্ষরের বেশি না হয় এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে এবং বিবরণে ৬৫৫৩৬টি অক্ষরের এর বেশি না হয়।আরো খেয়াল রাখতে হবে ছবি আপলোড দেয়ার সময় ছবির সাইজ যেন 10 মেগাবাইটের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।
পোস্ট করার সময় ট্যাগ কেন ব্যবহার করা হয়, এবং কিসের ভিত্তিতে ট্যাগ নির্বাচন করতে হয়?
ট্যাগঃ
আমরা পোস্টে ট্যাগ ব্যবহার করে থাকি। যেমন ফেসবুকে ট্যাগ ব্যবহার করি ঠিক তেমনি স্টিমেট প্লাটফর্মে পোস্ট করার সময় এই ট্যাগ ব্যবহার করা হয়। আর ট্যাগ গুলো ব্যবহার করতে হয় পোষ্টের সাথে সংযুক্ত বা মিল রেখে। যাতে সহজে খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয় এবং এর প্রত্যেকটিকে কিওয়ার্ড বলে।৮ ট্যাগ ব্যবহার করতে হয়।
আমরা পোস্ট করার সময় যে জন্য ট্যাগ ব্যবহার করি এবংযার ভিত্তিতে ট্যাগ নির্বাচন করিঃ
আমরা যখন যে পোস্ট করি সেই পোষ্টের সাথে মিল রেখে ট্যাগ নির্বাচন করে থাকি। যেমন ফটোগ্রাফি পোস্ট করার জন্য এক প্রকারের ট্যাগ ব্যবহার করি। রেসিপি পোস্ট ব্যবহার করার জন্য একপ্রকারের ট্যাগ ব্যবহার করি। আবার ভ্রমণের জন্য অন্য রকমের ট্যাগ। একএকটি পোষ্টের জন্য এক এক রকমের ট্যাগ আমরা নির্বাচন করে থাকি।
ট্যাগ এর বিশেষ কিছু নিয়মঃ
এখানে ট্যাগ ব্যবহার করার জন্য সরাসরি # ব্যবহার করার প্রয়োজন পড়ে না । তবে পোষ্টের বডিতে যদি ট্যাগ ব্যবহার করতে হয় তাহলে তার পূর্বে #ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়।
এখানে রোমান অক্ষর ব্যবহার করা যাবে না।এখানে নিউমেরিক্যাল সংখ্যা ব্যবহার করা যাবে না। স্টিমিটে পোস্ট করতে হলে অবশ্যই স্টিম এক্সক্লুসিভ ট্যাগ ব্যবহার করতে হবে।নিজস্ব ব্লগে আটটি ট্যাগ এবং অন্য কমিউনিটিতে এর পোস্ট করতে হলে সাতটি ট্যাগ ব্যবহার করতে হয়।কোন কমিউনিটিতে পোস্ট করলে সেই কমিউনিটির নাম অনুসারে অটোমেটিক একটি ট্যাগ হয়ে যায়।আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে বাংলা লিখে পোস্ট করতে হয়।তবে এস্টিমেট প্ল্যাটফর্মের জন্য ট্যাগ ইংরেজিতে লিখতে হয়।
ফলো আনফলো এবং কমেন্ট করার নিয়ম:
আমরা সাধারণত যারা ফেসবুক ইউজ করি ঠিক তেমনি ফ্রেন্ড আনফ্রেন্ড ফলো আনফলো কমেন্টস এগুলো করে থাকি। এমনই ব্লগিং-এ কমিউনিটির সমস্ত কাজগুলো করা সম্ভব হয়। ফলো আনফলো কমেন্টস এগুলো সবই করা সম্ভব হয়।
আমরা আমাদের ইচ্ছা মত কাউকে ফলো দিতে পারি এবং আনফলো করতে পারি। আবার কেউ পোস্ট করলে তার পোস্ট অনুযায়ী কমেন্ট করতে পারি। পোস্টটি আমার বাংলা ব্লগে সুন্দরভাবে পড়ে কমেন্ট করতে হবে কারণ না বুঝে কমেন্ট, এগুলো আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে সাপোর্ট করেনা।
আমরা কারো পোস্ট ভাল লাগলে তাকে ফলো দিয়ে থাকি। আবার অন্য কারো পোস্ট বা কাউকে ভালো না লাগলে আনফ্রেন্ড দিয়ে থাকি। তবে ফলো দেয়ার সুবিধা এবং কমেন্টের সুবিধা আছে। ফলো দিলে সে নিয়মিত যে পোস্টগুলো করে সে পোস্টগুলো সহজেই নিজের কাছে উপস্থাপন হয় এবং কমেন্ট করলে নিজের পরিচিতি বাড়ে সেখানে কিছু বেনিফিট যুক্ত হয়।
আপভোট, ডাউনভোটও রিস্টিমের নিয়মঃ
আপ ভোট ডাউনভোট এবং রিস্টিম এগুলো ফেসবুকের মতোই। আমরা ফেসবুক ইউজ করার সময় যখন কারো পোস্ট ভালো লাগে তখন তাকে লাইক দিয়ে থাকি। আবার কাউকে কোন পোস্ট ভালো না লাগলে আনলাইক করে দেয়। আবার শেয়ারও করে যদি পোস্টটি ভাল লাগে। ঠিক তেমনি আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে যে সমস্ত পোস্ট গুলো আমরা করি সেগুলো আমরা ভালো লাগলে আপভোট দিয়ে থাকি না লাগলে ডাউনভোট আবার রিস্টিম করে রাখে। রিস্টিম করলে সহজেই পোস্টটি নিজের ব্লগে উপস্থাপন হয়। তবে ডাউনভোট এখানে না দেয়ায় উত্তম হয়।
রিওয়ার্ড পুল এবং পে-আউট সম্পর্কে তথ্যঃ
আমরা যে সমস্ত পোস্ট করি সেই পোস্টে যে লাইক কমেন্ট গুলো পড়ে তার জন্য আমাদের রিওয়ার্ডপুলে কিছু রিওয়ার্ড জমা হয়। আমরা সঙ্গে সঙ্গে সেটা পায় না কারণ এটি সাতদিন পরে পেআউট হয়।পেআউট হওয়ার আগ পর্যন্ত এটি আমাদের ভার্চুয়াল ভাবে বুকিং হয়ে থাকে তবে সঙ্গে সঙ্গে আমরা এর মালিক হতে পারি না কারন এটার দাম অনেক সময় বাড়ে কমে এবং ডাউনভোট এর কারণে কমে যেতে পারে যার কারণে সাত দিনের আগে এটি আমাদের ভার্চুয়াল ভাবে বুকিং হয়ে থাকে। তাই সম্পূর্ণরূপে মালিক হতে পারি না। তবে সাত দিন পর পেআউট হলে এটি অটোমেটিক আমাদের ওয়ালেটে রিওয়ার্ড জমা হয় ঠিক তখন আমরা এর মালিক হয়।
কোন ধরনের এক্টিভিটিজ স্পেমিং বলে গণ্য?
স্প্যামিংঃ
স্প্যামিং একটি অপ্রাসঙ্গিক, অযুক্তিক এবং অবাঞ্ছিত কাজ।যা একই কাজ বারবার করা হয়।আর এটাই হলো স্প্যামিং।যেমন ধরুন আপনার মনের বিরুদ্ধে কেউ কোনো বার্তা বারবার আপনাকে দিয়ে বিরক্ত করছে এটাই স্প্যামিং।তবে চলুন স্প্যামিং কিছু উদাহরণ দেখে নেয়া যাক।
প্রথমতঃ
মনে করেন কোন ব্যক্তি একটি মার্কেটে কিংবা কোন জায়গায় গিয়েছে।সেখানে কিছু ছবি তুলে সেই ছবি বারবার ঘুরিয়ে পেচিয়ে পোস্ট করতে থাকে আর এটাই হচ্ছে স্পামিং।
দ্বিতীয়তঃ
কোন ব্যক্তিকে বারবার অযুক্তিক অবাঞ্ছিত ভাবে মেসেজ করা বা মেনশন করা এগুলো করে তাকে হ্যারেজমেন্ট করাকে স্পামিং বলে।
তৃতীয়তঃ
কোন পোস্টে যখন আমরা কমেন্ট বা ট্যাগ ব্যবহার করি। তখন সেটা সেই পোস্ট অনুযায়ী করতে হয়। আর যদি এটা অপ্রাসঙ্গিক হয় এবং বারবার করা হয় তাহলে সেটা ট্যাগ স্প্যামিংয়ের মধ্যে পড়ে।আমাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে প্রশ্নের সাথে সংযুক্ত বা মিল রেখে কমেন্ট করা।আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে এই অযৌক্তিক কাজটি পুরোপুরি ভাবে নিষিদ্ধ।
ফটো কঁপিরাইট সম্পর্কে আপনি কি ধারণা অর্জন করেছেন?
কঁপিরাইট ইনফ্রিঞ্জমেন্টঃ
কপিরাইট একটি মারাত্মক অপরাধ। কপিরাইট আইন সারাবিশ্বে 99 পার্সেন্ট এর জায়গায় বলমান আছে।এ আইন তবে কিছু সংখ্যক দেশে মুক্ত রয়েছে।আমেরিকায় এ আইনটি খুবই কঠোরভাবে নিষেধ রয়েছে। তাই এই সাইটে যেহেতু তাদের আয়ত্তে তাই এখানে খুবই কপিরাইটের আইনের গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। আমাদের উচিত সবসময় এটা থেকে দূরে থাকা।
পৃথিবীতে মানুষ অনেকেই তাদের নিজস্ব বুদ্ধিমত্তা দিয়ে নিজের কর্ম দক্ষতার পরিচয় দিয়ে থাকে। তারা বিভিন্ন কিছু তৈরি করতে সক্ষম হয়। তবে সে সমস্ত প্রক্রিয়াটি আমরা নিজের বলে ব্যবহার করতে পারবো না।বিভিন্ন সাইডে ভিডিও, ছবি, লিখা থাকে। আমরা এগুলো নিজের ইচ্ছামত কোন ইনকাম সোর্সে ব্যবহার করতে পারব না।আমাদের অবশ্যই ভুল মালিকের অনুমতি নিয়ে করতে হবে।বিভিন্ন ওয়েবসাইটের বেশিরভাগই এগুলো কপিরাইট হিসেবে থাকে।তবে সেগুলো ব্যবহার করার জন্য আমাদের অবশ্যই 75 থেকে 80 পার্সেন্ট নিজের মৌখিক বক্তব্য পেশ করতে হবে এবং বাকিগুলো ব্যবহার করার জন্য অবশ্যই মূল লেখক এর ক্রেডিট দিতে হবে। সে হিসাবে রেফারেন্স দেয়া অবশ্যই প্রয়োজন।এবং সেগুলো কপিরাইট ফ্রি হতে হবে।
তিনটি ওয়েবসাইটের নাম বলুন যেখানে কঁপিরাইট ফ্রী ফটো সংগ্রহ করা যায়।
https://www.freeimages.com
https://unsplash.com
https://pixabay.com
প্লাগারিজম সম্পর্কে আপনি কি জানেন?
প্লাগিয়ারিজমঃ
আমরা অনেক সময় প্লাগিয়ারিজম এবং কপিরাইট একই করে ফেলি।তবে এ দুটো আলাদা বিষয়।প্লাগিয়ারিজম এর অর্থ হচ্ছে চৌর্যবৃত্তি বা চুরি করা।যা থেকে আমাদের সবসময় দূরে থাকা উত্তম।"কারন আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি কখনোই এটি সাপোর্ট করে না"।
এটি পুরোটাই লেখালেখির একটি বিষয়। অন্যের মেধা কে নিজের মেধা হিসেবে ব্যবহার করা এবং অন্যের লেখা চুরি করে নিজের লেখায হিসাবে চালিয়ে দেয়া এটাই প্লাগিয়ারিজম।
অনেক সময় দেখা যায় একজন একটি লেখা অতীতে কোথাও লিখেছেন সেখান থেকে সেই ব্যাপারটি নিয়ে নিজের বলে চালিয়ে দেয়া এবং কিছু লেখা পরিবর্তন করে
নিজের মতো করে থাকায় হলো প্লাগিয়ারিজম।
তবে এটা থেকে মুক্তি পেতে হলে নিজের অবশ্যই 70 ভাগ লেখা হতে হবে এবং 30 ভাগ লেখা আমরা যেখান থেকে নিব অবশ্যই রেফারেন্স দিয়ে নিতে হবে।
এবিউজঃ
এর অর্থ হচ্ছে চালাকি করা।কোন বিষয়ের একটি সুষ্ঠু ব্যবহার না করে সেটিকে নিজের মতো করে ঘুরিয়ে পেচিয়ে করাকেই এবিউজ বলে। নিজে নিজেই চালাকি করে ভালো পথ বাদ দিয়ে অন্য চালাকি পথ অবলম্বন করা এবং কোন বিষয়ে সফটওয়্যার দ্বারা যাতে ধরতে না পারে সেজন্য নিজের মতো করে চালাকি বুদ্ধি খাটিয়ে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় সাজিয়ে গুজিয়ে কোন লেখা নিজের মতো করে তৈরি করা হচ্ছে এবিউজ।কোন প্রাণী বা ব্যক্তির ওপর নির্দয় আচরণ করা এটি একটি এবিউজ।এই প্লাটফর্মে যদি আপনি নিজে চালাকি বুদ্ধি খাটিয়ে কঁপিরাইট, প্লাগিয়ারিজম এগুলোকে ফাঁকি দিয়ে বেনিফিট পাওয়ার চেষ্টা করেন তাহলে এটিও একটি এবিউজ।
আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে যে সমস্ত পোস্ট করা যাবে আর যে সমস্ত পোস্ট করা যাবে নাঃ
যে পোস্টগুলো করা যাবেঃফটোগ্রাফি, আর্ট, অডিও গান, ভিডিও গান, মুভি রিভিউ, ট্রাভেল, রেসিপি।
আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে কি কি বিষয়ের উপর পোস্ট লেখা নিষিদ্ধ?
যে সমস্ত পোস্টগুলো করা যাবে নাঃ
- নারীর সম্মান হানির ও আত্ম মর্যাদা নষ্ট হয় এমন পোস্ট।
- শিশুশ্রম সমর্থন করে এমন বিষয়ে পোস্ট।
- ধর্মীয় ও রাজনৈতিক বিষয়ের উস্কানি দিয়ে কোন পোস্ট।
- কোন ব্যক্তি ও পশুপাখির উপর নির্যাতন করার কোনো পোস্ট।
- বাংলা ভাষা ছাড়া অন্য ভাষায় লেখা রোমান হরফে লেখা নিষিদ্ধ বাংলা অক্ষরে লিখতে হবে।
- nsfw ট্যাগ ছাড়া কোন অশ্লীল সেক্সুয়াল পোস্ট।
- আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির নিয়ম ভঙ্গ করে কোন চালাকি করে পোস্ট করা যাবে না।
২৪ ঘণ্টার মধ্যে কয়টা পোস্ট করা যাবেঃ
- আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে প্রতি ২৪ ঘণ্টায় একজন ব্লগার তিনটি পোস্ট করতে পারবে।
আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে বিশেষ কিছু সুবিধাঃ
ব্যক্তিগত অ্যাক্টিভিটি দেখানোর জন্য নিয়মিত পোস্ট করতে হবে।প্রতিদিন পোস্ট না করতে পারলেও এক সপ্তাহে তিনটি পোস্ট করতে হবে এবং অন্যদের পোস্টে লাইক কমেন্ট দিতে হবে।অন্যের পোস্ট ভালো হলে আপলোড দিতে হবে।সকলের সঙ্গে এঙ্গেজমেন্ট বাড়াতে হবে তাতে নিজের পরিচিতি বিস্তার হবে।
একটি পোস্ট কখন ম্যাক্রো পোস্ট হিসেবে গণ্য করা হয়?
- আমরা যখন আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি তে পোস্ট করি,তখন ১০০ শব্দের বেশি পোস্ট লিখতে হয়। কারণ এর কম লিখলে একটি পোস্ট ম্যাক্রো পোস্ট হিসেবে গণ্য হয়।
লাজুক খ্যাঁক
লাজুক খ্যাঁক থেকে কিউরেশন পেতে হলে" আমার বাংলা ব্লগ" কমিউনিটিতে আমাদেরকে কোয়ালিটি সম্পন্ন পোস্ট করতে হবে।কমিউনিটির সকল নিয়ম কানুন মেনে চলতে হবে এবং বেনিফিশিয়ারি এ্যাড দিতে হবে।সর্বনিম্ন 10 পার্সেন্ট বেনিফিট দিতে হবে এবং নিয়মিত একটিভ থাকতে হবে।লাজুক খ্যাঁকের পাওয়ার লাভে আমাদের সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে।
(বিঃদ্রঃ) আমি আপনাদের কাছে ক্ষমাপ্রার্থী এইজন্য যে আমি হয়তো আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির সকল নিয়ম কানুন পরিপূর্ণ ভাবে উপস্থাপন করতে পারেনি। তবে আমি যতোটুকু বুঝতে পেরেছি চেষ্টা করেছি এবং আরো কিছু নিয়ম কানুন আছে যেগুলো আমার অজান্তে আমি সেগুলো অবশ্যই দেখে বুঝে নেব ইনশাল্লাহ।
আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ।
আমার পরিচিত | বিশেষ কিছু তথ্য |
---|---|
আমার নাম | @ahosan01 |
ফটোগ্রাফি ডিভাইস | মোবাইল |
মোবাইল | redmi Note 10 |
আমার বাসা | গাংনী-মেহেরপুর |
আমার বয়স | ২৮ বছর |
আমার ইচ্ছে | লাইফটাইম স্টিমিট এর 'আমার বাংলা ব্লগে' ব্লগিং করা |
আপনাকে ধন্যবাদ ভাই আমার পোস্টটি সুন্দর ভাবে মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য এবং আমাকে মন্তব্য করে জানানোর জন্য।🌹👈👈
লেবেল ওয়ান এর ক্লাস যে আপনি ভালো ভাবে করেছেন তা আপনার পোস্ট দেখে বোঝা যাচ্ছে। আপনি সবগুলো উত্তর অনেক সুন্দর করে লিখছেন। শুভ কমনা রইল আপনি যেন এবিবি স্কুল থেকে শিক্ষা গ্রহন করে নিজকেকে দক্ষ ব্লগার তৈরি করতে পারেন।
আমার পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ভাই। অবশ্যই আমি চেষ্টা করব একজন ভালো দক্ষ ব্লগার হওয়ার জন্য।🌹👈👈
ভাইয়া আপনার পোস্টটি পড়ে আমার অনেক ভালো লেগেছে। লেভেল ওয়ান থেকে শিক্ষণীয় বিষয় গুলো অতি চমৎকার ভাবে উপস্থাপন করেছেন। আপনি এভাবেই এগিয়ে যান, আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও দোয়া রইল।
আপনাকে ধন্যবাদ ভাই আমার পোস্টটি পড়ার জন্য এবং সুন্দরভাবে আমার উৎসাহ যোগানোর জন্য।আমি অবশ্যই এগিয়ে যেতে পারবো ইনশাআল্লাহ।
লেভেল ওয়ানের' পরীক্ষা কিভাবে দিতে হবে এবং কোন কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে আপনি এই পোস্টটি না পড়েই পরীক্ষা দিয়েছেন লেভেল ওয়ানের' টেক্সট চ্যানেলে সেই পোষ্টের লিংক দেয়া আছে সেটি পড়ুন এবং পোস্টটি এডিট করুন।
পোস্ট লিংক- https://steemit.com/hive-129948/@abb-school/or-or-level-01-exam
ধন্যবাদ আপনাকে ভাই। আপনি আমার পোস্টটি পড়ে মন্তব্য করেছেন।আমার ভুল ধরিয়ে দেয়ার জন্য আমি অনুতপ্ত। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
লেভেল ওয়ানের' পরীক্ষা কিভাবে দিতে হবে এবং কোন কোন প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে আপনি এই পোস্টটি না পড়েই পরীক্ষা দিয়েছেন লেভেল ওয়ানের' টেক্সট চ্যানেলে সেই পোষ্টের লিংক দেয়া আছে সেটি পড়ুন এবং পোস্টটি এডিট করুন।
পোস্ট লিংক- https://steemit.com/hive-129948/@abb-school/or-or-level-01-exam
ভাইয়া আমি কি আজকে ভাইবা দিতে পারবো?