নুপুরের জীবনের আত্মকাহিনী পড়ে আমার খুব খারাপ লেগেছে। একটা সময় ছিল মেয়েরা শ্বশুর বাড়িতে খুব নির্যাতনের শিকার হয়েছিল। ভালোবাসার মানুষ থাকা সত্ত্বেও বাবা-মায়ের মুখের উপর কোন কথা বলতে পারতো না নুপুরের স্বামী। তাই শ্বশুরবাড়ির অন্যায় আবদার গুলো মানতে হয়েছিল নুপুরের। স্বামীর শোকে সে পাগল হয়ে যায়। মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে নুপুর আত্মহত্যা করে। নুপুরের ছোট দাদা ছিল বলেই জয় তার উপযুক্ত আদর যত্ন ভালোবাসা পেয়েছে। জয় ভালো আছে জেনে খুব ভালো লাগলো। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর একটি গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করে নেয়ার জন্য।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু আমার পুরা পোস্টটি ধৈর্য সহকারে ভিজিট করে সুন্দর মন্তব্য করার জন্য।