এবিবি ফান প্রশ্ন-২০৫|সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে দাদাকে আপনার নাস্তার টেবিলে দেখলে কি করবেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে দেখলেন দাদা নাস্তার টেবিলে আপনার জন্য অপেক্ষা করছেন, ওই মুহূর্তে আপনি তখন কি করবেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমত:
আসলে আমাদের সকলেরই প্রিয় মানুষ যদি হঠাৎ সামনে এসে পড়ে তখন অন্যরকম এক ভালো লাগা কাজ করে।আর ঘুম থেকে উঠে যদি দেখি সেই প্রিয় মানুষটি নাস্তা নিয়ে বসে রয়েছে আমাদের জন্য তখন তো আর কোন কথাই নেই।তাই আজকে আপনাদেরকে প্রশ্ন দিয়েছি যদি আমাদের সকলের প্রিয় rme দাদা সকালে নাস্তার টেবিলে নাস্তা নিয়ে আপনার জন্য যদি ওয়েট করে তখন কি করবেন?
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
ভাবছি কি করতাম! তবে কিছুক্ষণের জন্য হয়তো জ্ঞানটা হারিয়ে ফেলতাম। তারপর দাদাকে তার পছন্দের সব রেসিপিগুলো একটু একটু করে খাওয়াতাম। তারপর দাদাকে পছন্দের কিছু জিনিস গিফট করতাম। তারপর দাদাকে সুন্দর করে এক কাপ চা করে খাওয়াতাম। দাদা যখন চায়ের চুমুকে মুখ দিত সেই সুযোগে আমি দাদাকে পটিয়ে পটিয়ে বেশি বেশি ভোট নেওয়ার আবদার করতাম। হিহিহিহি
প্রথমেই জানার চেষ্টা করবো এটা কি বাস্তব নাকি কল্পনা। বাস্তব হলে প্রথমে দাদার প্রিয় আলুর চপ খেতে দিব। খাওয়ার সময় দাদার অতীতের প্রেমের গল্প শুনবো। দাদার জীবনে ফজিলা,বানুু,সখিনা, রহিমা আরো যারা যারা ছিলো, তাদের ব্যাপারে জানতে চাইবো🤣🤣। তারপর দাদার প্রিয় খাবার গুলো রান্না করে খাওয়াবো এবং খাতির যত্ন করবো।
আমি প্রথমে নিজের গায়ে চিমটি কাটতাম।যখন দেখতাম ঘটনাটি সত্যি তখন দাদার সাথে নাস্তা করতে বসে যেতাম।এরপর দাদাকে রেস্ট করতে দিয়ে দাদার পছন্দের খাবার আলুর চপ,মাছের ঝোল,খাসির মাংসের রেজালা, ছোট মাছ রান্না করে খাওয়াতাম।দাদা তো সব সময় ভার্চুয়াল রান্না দেখতো।এই প্রথম নিজের রান্না করা খাবার খাওয়ার সুযোগটি হাতছাড়া করতাম না।😊
প্রিয় মানুষ দাদাকে পেলে
খেলবে হৃদয় পাখনা মেলে,
নাস্তাটিও জমে যাবে,
আমিও খাব দাদাও খাবে।
মজা হবে মাস্তি হবে
অনুভূতি শেয়ার হবে
গল্প হবে কবিতা হবে
গান হবে আর রেসিপি হবে।
উৎসাহ পাবো অনুপ্রেরণা পাবো
লাগবে ভীষণ ভালো,
হারিয়ে যাবে এক নিমেষে
অশুভ সব কালো।
♥♥
সকালবেলায় নাস্তার টেবিলে যদি দাদার সঙ্গে দেখা হয়েই যায় তাহলে প্রথমেই তাকে বুকে জড়িয়ে আলিঙ্গন করে নিব। কেননা দাদা হচ্ছে আমার স্বপ্নের মানুষ, আর সেই স্বপ্নের মানুষ যদি চোখের সামনে থাকে, তাহলে তাকে বুকে জড়িয়ে ধারার অনুভূতি থেকে নিজেকে বঞ্চিত করতাম না। আর সেই সাথে বউয়ের হাতের স্পেশাল রান্না গুলো তৈরি করে খাওয়াতাম।
আসলে এই অনুভূতিটা অনেক সুন্দর ও আনন্দময় হবে।তবে এই সুযোগ মাত্র একবার হয়েছিল দাদা-বৌদির সঙ্গে আমার তবে সেটা সকাল বেলায় নয় দুপুর বেলায়।খুব ভালো লেগেছিল মুহূর্তটি।
যাক আপনি তাহলে একবার সে আনন্দ মুখর মুহূর্ত পেয়েছেন।
হুম
তাহলে প্রথমে চিন্তা করব আজ মনে হয় সূর্য পশ্চিম দিক থেকে উদিত হয়েছে এবং পূর্ব দিকে অস্ত যাচ্ছে।কারণ দাদাকে নাস্তার টেবিলে পাওয়া মানে অনেক বড় সৌভাগ্যের বিষয়।
প্রথমেই নমস্কার দিয়ে শুরু করতাম, মাঝখানে ভালো লাগা ভালো বাসা বন্ঠন করতাম এবং সবশেষে দাদার আইডিগুলো আত্মসাৎ করে নিতাম,বড়ওলোক্স-হিহিহি😁😁।
যদি কোন দিন আমার সাথে এমন হয় যে ঘুম থেকে উঠে দেখি দাদা নাস্তার টেবিলে আমার জন্য অপেক্ষা করছেন। প্রথমেই গেস্ট হিসেবে শুভেচ্ছা বিনিময় করবো তারপর আমি ফ্রেশ হয়ে দাদার সাথে নাস্তা শেয়ার করবো। তারপর দাদার সাথে আমাদের এলাকা ঘুরবো।
তখন ঘুম থেকে উঠে গিয়ে দাদাকে বলবে যে, দাদা আমাকে একটা জোরে চিমটি মারুন তো দেখি! 😎🙃 আসলে আমি যেটা দেখছি সেটা বাস্তব নাকি অবাস্তব প্রমাণ তো করতে হবে। কারণ দাদা নাস্তা টেবিল বসে আমার জন্য অপেক্ষা করবেটা তো স্বপ্নের মতো ব্যাপার।