এবিবি ফান প্রশ্ন- ৪৮৩ |দাদার কয়েন বললেই সবাই হুমড়ি খেয়ে পরে কেনো?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
দাদার কয়েন বললেই সবাই হুমড়ি খেয়ে পরে কেনো?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
কারণ,দাদার কয়েন মানেই রাতারাতি কোটিপতি হওয়া যাবে,হাহাহা।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
নিজের থেকে বাবার উপর বেশি বিশ্বাস,আর বাবার থেকে দাদার অভিজ্ঞতা আরও বেশি তাই দাদার কয়েনের নাম শুনলেই সবাই লাফিয়ে পড়ে। হাহাহা।
0.00 SBD,
0.00 STEEM,
0.00 SP
ভালো লাগলো আপনার যুক্তিটি। দাদার কয়েন এর নাম শুনলে সবাই লাফালাফি করে এবং খুব বেশি আগ্রহ দেখায়।
হাহাহা দারুন বলেছো।
কারন দাদার প্রতি মানুষের অগাধ বিশ্বাস,আর যাইহোক কেউ ঠকবে না সেইজন্য দাদার কয়েন বললেই সবাই হুমড়ি খেয়ে পরে।☺️☺️
0.00 SBD,
0.00 STEEM,
0.00 SP
ঠিক বলেছেন আপু দাদার প্রতি আমাদের অগাধ বিশ্বাস।
দাদা যে প্রোজেক্ট হাতে নিয়েছেন সেটাই সফলতায় পরিপূর্ণ হয়েছে এজন্য $puss কয়েন এখন বলা চলে সফল। প্রতিটা কাজের ক্ষেত্রে দাদার এমন সফলতা দেখে দাদার কয়েনগুলোতে হুমরি খেয়ে পড়বে এটা স্বাভাবিক।
ঠিক বলেছেন ভাই প্রতিটা ক্ষেত্রেই দাদার সফলতা আছে।
সবাই ভাবে যে পুস কয়েন এর মতো পাম্প করবে। আর কেনার সময় ভাবে যে, পুস কয়েন আর্লি কিনতে পারিনি, কিন্তু এইবার মিস করবো না 😂😂। আরও ভাবে যে, এইবার কোটিপতি হওয়া থেকে কেউ আটকাতে পারবে না আমায় 🤣🤣।
কনফিডেন্স সে তো অবশ্যই ভালো ভাইয়া কিন্তু ওভার কনফিডেন্স খুব খারাপ জিনিস। লোভে পাপ পাপে একদম মৃত্যুর পর কেয়ামত 😃😃।
নো রিস্ক নো গেইন। সুতরাং ভালো কিছু পেতে হলে অবশ্যই রিস্ক নিতে হয়।
দাদা আসলেই দক্ষ একজন মানুষ। দাদা যে কোন কিছু করে ভালো একটা পরিকল্পনা নিয়ে এবং সেটা সাফলতা বয়ে নিয়ে আসে। যার কারণে দাদাকে সফলতার এই গুণকেই সকলেরই আঁকড়ে ধরেই যেন হুমড়ি খেয়ে পড়ে।
হ্যাঁ ভাইয়া দাদা আসলে দক্ষ একজন মানুষ। দাদার কল্পনা এবং জল্পনা সবকিছু সফল হয় কাজের মাধ্যমে।
সহজে বলতে গেলে শ্রদ্ধেয় দাদার প্রতি আস্থা এবং ভালোবাসার কারণে💗💞💙💜। কারণ শ্রদ্ধেয় দাদা হচ্ছে পূর্ব আকাশে উদিত সফলতা😄😁😁😁।
দাদাকে দেবাদিদেব কয়েন-দেব মনে করে। হা হা হা। ভরসা। পুশ কিনে অনেকেই কোটিপতি হয়েছে রাতারাতি বিনা পরিশ্রমে। নইলে টাকা ইনকাম করতে কি আর শ্রম নেই বলুন? আর বিনা শ্রমে এর থেকে ভালো উওয়ায় কিই বা আছে কোটিপতি হওয়ার?
ঠিক বলেছেন দিদি ☺️।
দাদা বলে কথা।তাইতো দাদার কয়েন বললেই সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ে।
দাদা অনেক বিচক্ষণ একজন মানুষ। দাদা যে প্রোজেক্ট হাতে নিয়েছেন তা সফলতার চূড়ায় পৌঁছে গিয়েছে। যেমনটা কয়েকমাস পূর্বে চালু হওয়া দাদার পুস কয়েন প্রোজেক্ট এর সফলতার মাধ্যমেই সবাই আমরা দেখতে পেয়েছি। এজন্য সবাই দাদার নতুন আরেকটি কয়েনের কথা জানতে পেরে সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ছে যাতে কয়েন কেনার সুযোগটা যেন হাতছাড়া না হয়ে যায়।
বিশ্বাস আর ভরসা এগুলো সবার প্রতি জন্মায় না আপু। আর দাদা এমন একজন মানুষ যার কথার মধ্যে দ্বিমত পোষণ করা প্রায় অসম্ভব । যে মানুষটাকে সবাই এত বিশ্বাস করে তাহলে ভাবুন তো তার তৈরি করা প্রত্যেকটা জিনিস মানুষের কাছে কতটা বিশ্বাসী হবে? দাদার তৈরি কয়েন মানেই সফলতার আরেক চাবিকাঠি। আর ঠিক সে কারণেই দাদার কয়েন বললেই সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়ে।