এবিবি-ফান প্রশ্ন- ৮৪ || কর্মফল এতো সুমিষ্ট হয় কেন ?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
কর্মফল এতো সুমিষ্ট হয় কেন ?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
এই প্রশ্নের উওর আমার জানা নেই । আপনাদের জানা থাকলে , অনুগ্রহ পূর্বক মতামত জানিয়ে দিয়েন।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
কর্মফল গাছে ধরেনা তাই এতো সুমিষ্ট হয়। অন্যের গাছের ফল মাগনা খেতে বাঙালিদের ভালো লাগে। কর্মফল তো আর মাগনা পাওয়া যায় না। এর জন্য কষ্ট করতে হয়।
ওরে বাবা😲,কর্মফলে আবার শর্করা ও থাকে।দারুণ বলেছো দাদা।
অনুমান করলাম আর কি🤣🤣 কারণ শর্করা হলো ফল মিষ্টি হওয়ার জন্য দায়ী।
☺️☺️
কর্ম=ফল
ভালো কর্ম=ভালো ফল🤣
খারাপ কর্ম=খারাপ ফল😐
এখন আপনি যেমন কর্ম করবেন তেমন ফল পাবেন।খারাপ কর্ম হইলে খারাপ ফল,যেটা হবে খুব তেতো।আর ভালো কর্ম হইলে ভালো ফল যেটা সবসময় মিস্টিয় হয়😁।
কারণ কর্ম যে করে একমাত্র সেই জানে কত বাধা-বিপত্তির কত ত্যাগের বিনিময় এ কাজটি করা হয়েছে। যখন সেই কাজের একটি ফল পাওয়া যায় একটা সম্মান পাওয়া যায় তখন তো সেটা মিষ্টি লাগবেই।
খাওয়া যায়না বলে কর্মফল সুমিষ্টি হয়। দুনিয়ার সব মিষ্টি এর মধ্যে ঢেলে দিয়েছে। তারজন্যই তেতো জিনিস বেশি পাওয়া যায় আর মিষ্টি জিনিসের অভাব দেখা দিয়েছে।
ঠিক বলেছেন আপু যদি এটা খাওয়া যেত তাহলে হয়তো বা তিতা হত।
কারন কর্মগুলি সহজ বিষয় নয়,অতি কষ্টের ফলে তা সম্ভবপর হয়।আর সেই কর্মগুলি তেতো হতে হতে তার ফল সুমিষ্টি হয় ।ঠিক যেমন- মাইনাসে মাইনাসে (--) = প্লাস(+)হয় তেমন।
একদম পুরোপুরি গাণিতিক বর্ণনা দিয়ে বুঝিয়ে দিলেন দিদি।
😊😊
যেমন কর্ম তেমন ফল
গুনি জনে কয়,
ভালো কাজের ফলাফল
তাইতো সুমিষ্ট হয়।
মিষ্টি কাজের ফলাফল
সুমিষ্ট যে হবে,
সবাই মিলে ভালো কাজের
অংশ নেই তবে।
♥♥
কঠোর পরিশ্রম ছাড়া কখনই সুফল পাওয়া যায়না। আর কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে সুফল আসে। তাই কর্মের ফল অবশ্যই মিষ্টি হয়।
কর্মই জীবনের বড় অস্তিত্ব এবং ভিত্তি যেটা মানুষের সুফল দিন বয়ে আনে সেজন্যই কর্মের ফল সুমিষ্ট হয়।
কর্মফল এতো সুমিষ্টই হয়,
কোন ফল কেমন(মিষ্টি/ টক) হয় তা আমরা নাম সুনলেই বুঝতে পারি। আর এখানে তো উল্ল্যখ করায় আছে, যে কর্মফল সুমিষ্টই হয়।
তার মানে কর্ম হলো একটা ফল যেটা কিনা সুমিষ্ট হয়।
কর্মফল সুমিষ্ট হওয়ার এটাই কারন।