এবিবি ফান প্রশ্ন- ৪২৪ || রেস্টুরেন্টে ভরপেট খাওয়া দাওয়ার পর.... তখন কি করবেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
রেস্টুরেন্টে ভরপেট খাওয়া দাওয়ার পর পকেটে হাত দিয়ে দেখলেন টাকা নেই। তখন কি করবেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
সবারটা জানতে আগ্রহী।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
এরকমটা হলে তো আমি অনেক জোরে চিৎকার করে রেস্টুরেন্টের ম্যানেজারকে ডাকবো। বিরক্ত হয়ে ম্যানেজার কে বলবো আপনার রেস্টুরেন্টের খাবার এরকম কেন, আমার তো এখনই বমি চলে আসছে। তারপর বমির অভিনয় করে বাহিরে বের হয়ে দেবো একটা দৌড় 😁। কে দেখে আর পেছনে কি অবস্থা 🤣🤣।
পকেটে টাকা না থাকলে টুক করে স্টিমিট একাউন্টে চলে আসব। এসে কিছু স্টিম তুলে ডলারে কনভার্ট করে তাদের বিল দিয়ে চলে আসব। তারা তো আর জানে আমাদের পকেটে টাকা থাকা লাগে না। সাথে ফোন থাকলেই হয়।
জি ভাই আপনি ঠিক কথা বলেছেন, এখন আমাদের মোবাইল থাকলে হয়।
রেস্টুরেন্ট কতৃপক্ষ যদি জানে আমরা আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির লোক, তাহলে স্যার স্যার বলে ডাকবে। কারন বর্তমানে আমার বাংলা ব্লগের প্রত্যেকটা মেম্বারের একাউন্টে যে পরিমান $PUSS কয়েন রয়েছে , দুই একটা রেস্টুরেন্ট কিনতে পারবে, হা হা হা।🤪😜
জোকেগা ন্যাহি
জি ভাই $PUSS এর দাম যে হারে বাড়তেছে তাতে করে দুই একটা রেস্টুরেন্ট কেনা কোন ব্যাপার না 😆😁😄।
আশপাশের টেবিলে পরিচিত কাউকে পেলেই, তার হাতে বিলটি ধরিয়ে দিয়ে, তাড়া আছে বলে রেস্টুরেন্টে থেকে বেড়িয়ে যাবো!!
শর্ট টাইম মেমোরি লস রোগের অভিনয় করব। ওই গজনি সিনেমার মতো। 😀
প্রথমে বিলটি সঠিক কিনা দেখে নিবো
যদি সেবা ভালো হয়ে থাকে, তবে সার্ভারকে টিপ দিবো।
অব্যবহৃত খাবার ফিরিয়ে দেওয়া বা প্যাক করে নেওয়ার কথা ভাববো।
টেবিলের চারপাশে কিছু এলোমেলো হলে সেটা ঠিক করে রাখবো।
সার্ভার বা কর্মচারীদের ধন্যবাদ জানাতে ভুলব না।
*বাইরে আসার সময় আনন্দময় স্মৃতি মনে করবো : খাওয়ার অভিজ্ঞতার কথা ভেবে ব্লগ লিখবো , বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করবো।
এভাবে আমি একটি সুন্দর অভিজ্ঞতার সমাপ্তি ঘটাতে পারি।
কি আর করবো, রেস্টুরেন্ট ঝাড়ু দিয়ে দিবো, থালা বাসন ধুয়ে দেবো।
তখন কি আর করবো---বন্ধুদের কাছে ফোন দিবো যাতে ফোনেই তারা টাকা পরিশোধ করে দিতে পারে।আর যদি না দেয়--তাহলে ওয়েটারের কাজ করে দেবো, থালাবাসন মাজাঘষা করে দেবো।
এটা কোন ব্যাপার না ভাই। মাঝে মাঝে পকেটে টাকা না থাকলেও বিকাশ বা নগদে টাকা ঠিকই থাকে।আর যদি তাও না থাকে কল করে বিল দেয়ার মত একজনকে ডেকে এনে বিল দিতাম।শত হলেও ইজ্জত বলে কিছু তো আছে।
রেস্টুরেন্টে খাওয়ার পরে টাকা না থাকলে অনেক উপায় আছে টাকা পরিশোধ করার কিন্তু যখন কোন উপায় না থাকবে তখন কি করবেন? অপশন নং-০১. সুযোগ বুজে সোজা দৌড় দিতে হবে। অপশন নং-০২ ম্যানেজার কে বলে সারাদিন টেবিল, থালা প্লেট ধুরে, ঝাড়– দিয়ে বিল পরিশোধ করা যেতে পারে। অপশন-০৩. ম্যানেজারের হাত পা ধরে কান্না শুরু করে দিতে হবে। অপশন-০৪. কাছে যা থাকবে মোবাইল, ঘড়ি, চেইন ইত্যাদি জমা দিয়ে পরে টাকা দিয়ে ছাড়াতে হবে। অপশন-০৫. কিছুই যদি না থাকে তাহলে গায়ের জামা খুলে দিলেও চলবে। অপশন-০৬. কোন কিছুই যদি সম্ভব না হয় তাহলে যে পরিমান খাওয়া দাওয়া করেছি সেই পরিমান কিল, ঘুষি খেয়ে চলে আসতে হবে। ধন্যবাদ।