এবিবি-ফান প্রশ্ন -১৬৬ || অসম্ভবকে সম্ভব করাই অনন্ত জলিলের কাজ। প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে তিনি সেটা করেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
অসম্ভবকে সম্ভব করাই অনন্ত জলিলের কাজ। প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে তিনি সেটা করেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
উত্তরটা আমি জানি। তবে আপনারা জানেন কিনা সেটা জানতে আগ্রহী।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
অনন্ত জলিল ভাই অসম্ভবকে সম্ভব করেন মাঝে মাঝে ভেবে, মাঝে মাঝে না ভেবে, মাঝে মাঝে ঘুমিয়ে, মাঝে মাঝে স্বপ্ন দেখে, মাঝে মাঝে কোমল পানীয় খেয়ে আবার মাঝে মাঝে বউয়ের ঝাড়ি খেয়ে। উপরোক্ত আলোচনার ভিত্তিতে আমরা দেখতে পাচ্ছি বিভিন্ন সময় তিনি বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করে অসম্ভবকে সম্ভব করে থাকেন ।
বেশ ভালো বলেছেন। হা হা হা
অনেক অনেক ধন্যবাদ দাদা। সত্য কথা বলতে এই প্রশ্নের উত্তর দিতে আমাকে একদম ভাবতেই হয়নি ।হঠাৎ করে এই উত্তরটা মাথায় চলে আসলো তাই লিখে দিলাম।
অসম্ভব সুন্দর একটি উত্তর। হা হা হা... আমি তো দারুন মজা পেলাম
অনন্ত জলিল মামা সকল অসম্ভবকে সম্ভব করে বর্ষা আপুকে দিয়ে, থুক্কু, বর্ষা মামীকে দিয়ে, আর প্রচুর টাকা খরচ করে এবং সাথে গার্মেন্টস কর্মীদেরকে ব্যবহার করে।
অনন্ত জলিল আপনার এই কমেন্টস পড়লে আপনার নামে কিন্তু মানহানির মামলা করবে। হা হা হা...
ভাইয়া এটাই তো তার অসম্ভবকে সম্ভব করা, হা হা হা।
শোনেন ভাই বর্ষার মতো ফর্সা বউ থাকলে আমিও অনন্ত জলিলের মতো অসম্ভব কাজকে সম্ভব করতাম।😎🙃🤓 অনন্ত জলিল তো লায়ক আর যত অসম্ভব কাজ আছে সিলেমার সব লায়করা কাজ গুলো সম্ভব করে নেয়। বর্ষার মতো একটা ফর্সা বউ থাকলে আমিও শাহারুখ খাঁন, উত্তম কুমার, সত্যজিৎ রায়, উইল স্মিত এদের কে ছাড়িয়ে যেতাম। সব কালো জাদু বর্ষার কাছে আছে। 🤓🙃😎
দিন শেষে একটা বউ নাই বলে 💔
হুম ভাই
সিক্রেট টা আমি জানি।কিন্তু এখানে পাব্লিক প্লেসে বললে তো সবাই অসম্ভব কে সম্ভব করা শুরু করবে। তখন তো অনন্ত জলিলের দাম কমে যাবে। তাই ফ্রিতে এতবড় সিক্রেট বলা যাবে নে। কিছু স্টিম টিপস দিয়ে ডিএম এ চলে আসেন।
আপনিও দেখছি অনন্ত জলিলের মতো একজন সফল ব্যবসায়ী হতে পারবেন। ফন্দি তো ভালোই এটেছেন।
হাহাহা ভাই৷ আমি তো আপনাকেও আমাদের দলে নিতে চাচ্ছি। চলে আসুন। ভাই ভাই গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রি দেব দুই ভাই মিলে।
আমি যতদূর জানি- অনন্ত জলিল একজন সফল ব্যবসায়ী, অভিনেতা এবং পরিচালক।তো তিনি মূলত ঘুষ দেওয়ার মাধ্যমে অসম্ভবকে সম্ভব করে থাকেন এবং সঙ্গে তার বুদ্ধি ও অভিনয় ফ্রি।যেখানে চলচ্চিত্র ধসে পড়েছে সেখানে বুদ্ধির জোরেই সেটা দাঁড় করিয়ে নিজের নাম প্রচারটা ঘুষ/টাকা দিয়েই সম্ভব বলা যেতে পারে।
তিনি প্রথমে ঘোড়াকে ভালোভাবে খাবার দিয়ে বুঝিয়ে শুনিয়ে একটি ডিম পাড়ার জন্য বলেন। তারপর সে ডিমকে সিদ্ধ করে রুটি দিয়ে খান। আর এভাবেই তিনি অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলেন।🤣🤣🤣
অনন্ত জলিলের সাথে সব সময় তাঁর বউ থাকে, আর বউয়ের প্যারা শক্তিতেই অসম্ভবকে সম্ভব করে।
হা হা হা দারুন বলেছেন।
ধন্যবাদ ভাই
প্রেম ও অভিনয় দিয়ে অসম্ভবকে সম্ভব করে তোলে।
সুন্দরী বউ থাকলে সব কিছু সম্ভব ভাই, অনন্ত জলিলের কাছে বর্ষা আছে তাই অসম্ভবকে সম্ভব করা জলিলের কাছে বা হাতের ব্যাপার হয়ে যায়।
তাহলে আপনিও তাড়াতাড়ি সুন্দরী একটা মেয়ে দেখে বিয়ে করে ফেলেন।
সুন্দরী বউ থাকলেই ঝামেলা রে ভাই। সারাদিন টেনশন কাজ করে, এই বুঝি কেউ ভাগিয়ে নিয়ে গেলো।
আয় হায়, দারুন কথা বলছেন তো! হাহাহা।