এবিবি-ফান প্রশ্ন-৬০ || শ্বশুরবাড়ি মধুর হাঁড়ি কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
শ্বশুরবাড়ি মধুর হাঁড়ি কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
শ্বশুরবাড়ি তে মৌমাছি বেশি কিন্তু মধু খাওয়ার লোক কম। তাই জামাই যখন আসে প্রচুর মধু পেয়ে যায়।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
শ্বশুর বাড়িটা ছেলেদের হলে তবেই সেটা মধুর হাঁড়ি। কারণ মেয়ের বাবা আপ্যায়ন করে এটা ভেবেই যে, "জামাই বাবাজীবন! তুমি একজন বীর পুরুষ। আমাদের বাড়ির অ্যাটম বম্ব কে তুমি সামলাচ্ছো। তাই ভালো মন্দ খাওয়া, আদর যত্ন তোমার প্রাপ্য। "
হা হা হা হা এ্যাটম বোমের যে কি যন্ত্রনা সেটা যে সামলায় সেই কেবল বুঝে, দারুণ উত্তর দিয়েছে। হি হি হি
ধন্যবাদ আপনাকে। ☺
আহারে প্রতিটা শ্বশুর বাড়ির লোক যদি এভাবে চিন্তা করত তাহলে তো ভালোই হতো
শশুর বাড়ি মধুর হাঁড়ি,
যদি জামাইয়ের টাকা থাকে ভুঁড়ি ভুঁড়ি।
টাকা যদি না থাকে ,
তাহলে জামাইয়ের কপালে ঝাঁটার বারি।
ভাই উত্তর দিলেন নাকি ভয় দেখাইলেন, টাকা ছাড়া শ্বশুড় বাড়ি যাওয়া যাবে না দেখছি।
হ্যাঁ ভাই
শ্বশুর বাড়ি মধুর হাড়ি কারণ শ্বশুর সাহেব বিয়ের সাথে সাথেই তো মধুর চাকটা জামাইবাবুকে দিয়ে দেয়। আর হাড়িটা নিজের বাসায় রেখে দেয়, যাতে করে জামাইবাবু বারবার তার মেয়েটাকে নিয়ে আসে।😄😄😄😄😄😄
শ্বশুর বাড়ি মধুর হাঁড়ি,,,কারণ,,,শ্বশুর বাড়ির মানুষজন খুব ভালো করে জানেন ,তাদের বাড়ির কালবৈশাখী ঝড় কে তাদের মেয়ের জামাই ছাড়া অন্য কেউ সামলাতে পারবেনা,,,,তাই জামাই শ্বশুর বাড়িতে আসলে সবাই অনেক যত্ন করে জামাইকে ভালো ভালো খাবার খাওয়ায়। যেন তাদের কালবৈশাখী ঝড় সামলাতে জামাই এর কষ্ট না হয়।
কারন শ্বশুরবাড়ির হাড়ির স্বাদ আর অন্য কোনো হাড়িতে পাওয়া যায় না। জামাই আদর বলে কথা, জামাই হলেই তা হাড়ে হাড়ে টের পাওয়া যায়।যতক্ষণ না পর্যন্ত খেতে খেতে জামাইয়ের পেটের গণ্ডগোল হয়ে মুখ থেকে মধু না বের হয় ততক্ষণ পর্যন্ত জামাই আদর চলতেই থাকে।তাই বলে ঘরজামাই হওয়া থেকে সাবধান।।
কেমনে বলব দাদা আমি সিঙ্গেল এখনো শ্বশুরবাড়ি যায়নি। জানিই নি আমার শ্বশুরবাড়ি কোথায়। তবে হ্যা আমার বাবার শ্বশুরবাড়িটা কিন্তু আমার জন্য মধুরহাড়ি হি হি।।
শ্বশুর বাড়ি মধুর হাড়ি এটা কোন ভাবে ঠিক না, শালিরা মধুর মধুর কথা বলে পকেট ফাঁকা করা নিয়ে ব্যস্ত থাকে।
শ্বশুরবাড়িতে সব কিছু মিলিয়ে যে সুন্দর সময় কাটে সেটা অবশ্যই মধুময়। সে হাঁড়িতে থাকে শ্বশুর, শাশুড়ির আদর ,শালা ও শ্যালিকাদের সঙ্গে আড্ডা । সে হাঁড়িতে শালা বৌকেও নিতে পারেন।তবে ভুল করে সেখানে শ্যালিকার অধর সুধা প্রবেশ করাবেন না। তাহলে সে হাঁড়ি উপচে গরল বের হলেও বেরতে পারে।
ঘরে বউ রেখে শালীর দিকে নজর দিলে শশুর বাড়ি মধুর হাঁড়ি হয়ে যায়। তাই মধু খেতে গিয়ে মৌমাছির কামড় না খাওয়াই ভালো।
😅😅
আবু জাদা সালে থাকায় তাদের কেন মধুর হাড়ি?