এবিবি ফান প্রশ্ন- ৪৯৭ || আপনার কাছে শীতের আমেজ নেওয়ার সবচাইতে ভালো উপায় কি?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
আপনার কাছে শীতের আমেজ নেওয়ার সবচাইতে ভালো উপায় কি?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
লেপের তলা আমার কাছে সবচাইতে আমেজের। যদিও বর্তমানে শীত অনেকটাই কম আছে তাই কম্বল দিয়েই কাজ চালাচ্ছি।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
প্রিয় মানুষের সাথে এক লেপের নিচে সময় কাটানো শীতের আমেজ নেওয়ার সবচাইতে ভালো উপায়।
You've got a free upvote from witness fuli.
Peace & Love!
শীতের সকালে ভোরবেলা কুয়াশা ভেজা ঘাসের উপর খালি পায়ে হাঁটা। শীতের সকালে ভোরবেলা বাইরে বের হলে দেখা যায় চারপাশ কুয়াশার চাদরে ঢাকা থাকে। ঘাসের উপর শিশির বিন্দু জমা হয়। এমন চমৎকার পরিবেশে খালি পায়ে ঘাসের উপর হাঁটার সুযোগ হলে শীতের প্রকৃত আমেজ এবং শীতের প্রকৃতির সৌন্দর্য চমৎকারভাবে উপভোগ করা যায় ।
কত কি, শীত মানেই তো আনন্দের ঋতু৷ সকালে উঠে রোদের দিকে পিঠ করে খানিক বসা, মায়ের বড় দেওয়া দেখা। দুপুরে বই পড়া। শীতে যদিও বেলা করে উঠতে ভালোলাগে। আর অনেক রাত পর্যন্ত জেগে সিনেমা আর গরম কফি৷ এইভাবে দিক কয়েক কাটাতে পেলে ভালো লাগত।
আমার কাছে মনে হয় শীতের আমেজ নেয়ার উপায় হচ্ছে সকাল সকাল কুয়াশা দেখা! সকাল সকাল কুয়াশা না দেখলে বুঝা যায় না এটা শীতের ঋতু কি না! শীতের সকালে কুয়াশা দেখার আনন্দ টাই অন্যরকম। গ্রামে গেলেই এ ফিলিংসটা নেয়ার ট্রাই করি।
হ্যাঁ এগুলো না হলে তো শীতের আমেজ ভালোভাবে নেওয়া যায় না।
শীতের মধ্যে ১০ কিংবা ১২ টা জামা কাপড় পড়ে রাতের বেলা থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে খেজুরের রস খাওয়া এবং দুপুরে কলের ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করে বের হওয়ার মতো খুশির আমেজ আর কিছু নেই🤩।
ঠিক বলেছেন আপু এই আমেজের থেকে আর খুশির আমেজ কিসে আছে।
শীতের সকালে ভোর বেলা কম্বলের উষ্ণতা থেকে বের হয়ে ,উনুনের পাশে বসে মায়ের হাতের বানানো খেজুর রসের ভাপা পিঠা বড়া খাওয়া,আহঃ ভাবতেই যেন প্রশান্তি লাগছে।এর চেয়ে শীতের আমেজ নেওয়ার আর ভালো কোন উপায় আছে বলে জানা নেই দাদা।
শীতকাল মানেই তো হচ্ছে ঘুরাঘুরি করার বেস্ট সময়🤗। আর নানা রকম পিঠা সবাই মিলে একসাথে বসে খাওয়া। তবে সবচাইতে বেশি আনন্দের হচ্ছে নিজের ঠান্ডা হাত অন্যের গায়ে লাগিয়ে দেওয়া 🫣😁। এগুলো না হলে কি শীতের আমেজ ভালোভাবে নেওয়া যায় 🤠😅।
খালি সময়ের কাজ সময়ে কাজ সময়ে করলেই আসল আমেজ পাওয়া যাবে।সকালে সময়মত উঠে বাইরে কুয়াশার মাঝে হাটা,মুখ দিয়ে শ্বাস ছেড়ে সিগারেট এর ধোয়া ছাড়ার ফিলিংস নেওয়া তারপর সকালে পিঠা খাওয়া।আর পূর্ণ আমেজ নেওয়ার জন্য বিয়ে করা। বিয়ে না করলে শীতের আমেজ অসম্পূর্ণ।হাহাহা।