এবিবি ফান প্রশ্ন- ২৩৮ || বলুন তো মানুষের রক্তের গ্রুপ ভিন্ন ভিন্ন হয় কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
বলুন তো মানুষের রক্তের গ্রুপ ভিন্ন ভিন্ন হয় কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
কারণ মশা যেন ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ গ্রহণ করতে পারে।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
পজেটিভ লোকদের জন্য পজিটিভ রক্ত গ্রুপ এবং নেগেটিভ লোকদের নেগেটিভ রক্ত গ্রুপ দেখা যায় ।সমাজে পজেটিভ এবং নেগেটিভ লোকদের আইডেন্টিফাই করার জন্যই ভিন্ন ভিন্ন গ্রুপের রক্ত হয়ে থাকে। তবে এক্ষেত্রে "এ", "বি", "এবি" এবং "ও" চারটি ক্যাটাগরি রয়েছে। ভালো মন্দের পর্যায়ক্রমটি নিচে দেয়া হল🤭:
A+ > B+ > AB+ > O+ > A- > B- > AB- > O-
আপনি তো দেখছি একেবারে রক্তের গ্রুপ গুলো পজিটিভ, নেগেটিভ সহ ভাগ করে দেখিয়ে দিয়েছেন ভাই🌚।
অনেক ভেবে উত্তরটা দিয়েছি দিদি এজন্য এত কিছু লিখে দিলাম। 🤭🤭
অসাধারণ বলেছেন ভাই 😊।
মূলত বৈজ্ঞানিকদের মতে মানব শরীরে এন্টিজেনের কারণে রক্তের গ্রুপ ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।
আমার কাছে মনে হয় কোনটা চোর, কোনটা সাধু,কোনটা ঘুষখোর এদেরকে আলাদা আলাদা ভাবে চেনার জন্য রক্তের গ্রুপ ভিন্ন হয়। 🙃🤣
খুবই সাধারণ যারা ব্লাড গ্রুপ টেস্ট করে তাদের যেন কাজের অভাব না হয়। যদি সবার রক্তের গ্রুপ এক হতো তাহলে যারা ব্লাড গ্রুপ পরীক্ষা করে তারা সবাই বেকার হয়ে যেত না হা হা।।
ইউনিক একটি উত্তর দিয়েছেন ভাইয়া। আহারে বেকারত্ব সমস্যা তখন বেড়ে যেত। 😅😅
হা হা ধন্যবাদ আপু।
মশা তো আর রেস্টুরেন্টে গিয়ে ভিন্ন ভিন্ন খাবারের টেস্ট গ্রহণ করতে পারে না। তারা ভিন্ন ভিন্ন খাবারের টেস্ট গ্রহণ করার জন্য মানুষের উপর এক্সপেরিমেন্ট করে। তাদের কথা চিন্তা করেই হয়তো মানুষের রক্তের গ্রুপ আলাদা আলাদা তৈরি করা হয়েছে।
এটা দারুণ ছিল আপু, হা হা হা। আমি তো হাসতে হাসতে শেষ।
মশাদের ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ গ্রহণ করানোর জন্যই মূলত মানুষের রক্তের গ্রুপ আলাদা আলাদা হয়ে থাকে।
মেকআপ করার পর সব মেয়েদের একই রকম সুন্দরী সুন্দরী ভাব চলে আসে।তখন আর তাদের চেনা যায়না,কে কালো কে সুন্দর। ওই মেয়েদেরকে চেনার জন্যই মুলত রক্তের গ্রুপ ভিন্ন ভিন্ন হয়।🤣🤣🤣
বাহ বেশ দারুন বলেছেন ভাই 😆😆
যেরকম হাতের সবগুলো আঙ্গুল সমান হয় না, আর মন যেরকম মধুর ও সমান হয় না, তেমনি সকলের রক্তের গ্রুপ সমান হয় না।
বাহ! বেশ দারুন বলেছেন ভাই, নতুন কিছু জানতে পারলাম।
রক্তের গ্রুপ ভিন্ন না হলে তো এটা নিয়ে গসিপিং করা যেতো না। যেমন আমার এক বন্ধুর রক্তের গ্রুপ (বি পজিটিভ), তাই আমি তাকে বলি তোর গরুর রক্ত 😂। আবার আমার (এ পজিটিভ) সে আমাকে বলে বানরের রক্ত 🤣। আবার যাদের রক্তের গ্রুপ নেগেটিভ, তারা দামী রক্ত বলে সেই ভাব নেয় 😂। মূলত এইসব কারণেই রক্তের গ্রুপ ভিন্ন ভিন্ন করা হয়েছে 🤣।
ও আচ্ছা ব্যাপার গুলো আজ জানতে পারলাম।
পৃথিবীর ভৌগলিক কারণে অঞ্চল ভেদেও মানুষের রক্তের গ্রুপ ভিন্ন হয়ে থাকে।
মানুষ যদি ভিন্ন ভিন্ন খাবারের স্বাদ গ্রহণ করতে পারে তাহলে কেন মশা পারবে না? আমি আপনার সাথে একমত, ভিন্ন ভিন্ন স্বাদ গ্রহণ করার জন্যই মানুষের রক্ত ভিন্ন ভিন্ন গ্রুপের হয়।
আমরা কত জনদরদি মানুষ। মশার কথা অনেক চিন্তা করি। সত্যি আপু আপনার উত্তরটা দারুন হয়েছে।😅😅
চমৎকার বলেছেন আপু সত্যি আপনার অনুভূতি পড়ে খুব ভালো লাগলো। মশা তো বিভিন্ন ধরনের স্বাদ গ্রহণ করার অধিকার রয়েছে।