"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল - রাউন্ড #৩৪০ [ তারিখ : ১৮.০৬.২০২৪ ]
গত ০২ মে ২০২৩ থেকে "আমার বাংলা ব্লগের" একটা নতুন ইনিশিয়েটিভ আজকের ফিচারড আর্টিকেল চালু করা হয়েছে। ৩৩৯ তম রাউন্ড শেষে আজ ১৮ জুন ২০২৪, ৩৪০ তম রাউন্ড এর আর্টিকেল পাবলিশ করা হবে। এই উদ্যোগটি এখনও অব্দি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মেই একদম নতুন ও ইউনিক । কি এই "আজকের ফিচারড আর্টিকেল" ? আসুন জেনে নেওয়া যাক ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল : আমার বাংলা ব্লগে প্রতিদিন নতুন নতুন আর্টিকেল পাবলিশ করা হয়ে থাকে । অলটাইম এভারেজ ১৭০ জন রাইটার এক্টিভলি আর্টিকেল লিখে চলেছেন প্রতিদিন । এত এত আর্টিকেলের মধ্যে থেকে বেছে নিয়ে প্রত্যহ ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে একটি আর্টিকেলকে আলাদা করে পাবলিশ করা হবে আমাদের কমিউনিটির নতুন একটি একাউন্টে । যেহেতু, হুবহু অন্যদের আর্টিকেল স্টিমিটে আলাদা অন্য আর একটি একাউন্টে পাবলিশ করার নিয়ম নেই তাই আমরা ফিচারড আর্টিকেলের কিছু অংশবিশেষ নিয়ে আলোচনামূলক পোস্ট করবো । সেই সাথে থাকবে সেই সকল ফিচারড আর্টিকেলের রাইটারদের নাম, আর্টিকেলের নাম ও আর্টিকেল পোস্টের লিংক । এডিশনালি আমরা ছোট্ট একটা পিডিএফ পাবলিশ করবো প্রত্যেক মাসের প্রথম রবিবারে । এই পিডিএফ -এ থাকবে বিগত এক মাসের সবগুলি ফিচারড আর্টিকেল ।
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার-@oisheee
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল রাইটার-@oisheee
অথর সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতিঃ
অথরের নামঃ নীলিমা আক্তার ঐশী। জাতীয়তাঃ বাংলাদেশী। এখনো পড়াশুনায় আছেন, অনার্স ৪র্থ বর্ষের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের ছাত্রী। আর্ট করা,ঘুরতে যাওয়া এবং রান্না করা তার খুবই প্রিয়। প্রিয়জনদের পছন্দের খাবার রান্না করে খাওয়াতে এবং তাদের প্রশংসা শুনতে তার খুবই ভালো লাগে। নতুন নতুন রেসিপি শেখার বিষয়ে তার খুব আগ্রহ রয়েছে। তিনি ২০২৩ সালের জুন মাসে স্টিমিটে জয়েন করেছেন। তিনি বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে জয়েন হয়ে সবার সাথে বিভিন্ন রেসিপি এবং আর্ট শেয়ার করে নিতে এবং সেই সাথে অন্য সবার থেকে দারুন দারুন সব ক্রিয়েটিভিটি শিখতে চান । বাংলা ব্লগ কমিউনিটি একটি পরিবারের মত আর এই পরিবারের একজন সদস্য হতে পেরে তিনি অনেক বেশী খুশি।
এক নজরে তাঁর বিগত সপ্তাহের পোস্টগুলি:
"আমার বাংলা ব্লগ" আজকের ফিচারড আর্টিকেল:
মজাদার কাঁঠাল রান্নার রেসিপি। ( Publish: 17.06.2024 )
এখন অসময়ে কাঁঠাল রান্না দেখে ভাবলাম পাকা কাঁঠাল রান্না হবে হয়তো, কারণ এখন তো কাঁঠাল প্রায় পেকে গিয়েছে। আমার কাছে এই পদ্ধতিতে কাঁঠাল রান্নাটা একটু ইউনিক লেগেছে, কারণ এভাবে আগে রান্না করে খাওয়া হয়নি। এঁচোড় খেয়েছি, কিন্তু এই কাঁঠালটা একপ্রকার কাঁচা হলেও অনেকটা পোক্ত অর্থাৎ কাঁঠালের কোয়াগুলো একদম বড়ো হলে যেমনটা লাগে, তেমনটা আর কি । তবে যাইহোক, কাঁঠাল ফল হিসেবে বা সবজি হিসেবে যেভাবেই খাওয়া হোক না কেন, খেতে দারুন লাগে। আমার কাছে সত্যি বলতে গেলে কাঁঠালের সিজনে পাকা কাঁঠালের থেকে কাঁচা অর্থাৎ একদম জালি অবস্থায়, যেটাকে আমরা এঁচোড় বলি।
এইগুলো খেতে অসাধারণ লাগে তরকারিতে। এই রেসিপি তৈরির সময়ে অনেক প্রকার মশলা ব্যবহার করা হয়েছে, ফলে রেসিপিটা খেতে ভালো হয়েছে বোঝাই যাচ্ছে। এই রেসিপিটার মধ্যে একটু নিত্যনতুন বিষয় আছে, কাঁঠালের যে রেসিপিই খাইনা কেন, আমি বিশেষ করে এতো মশলা দিয়ে কখনো খেয়ে দেখিনি। আর এইধরণের রেসিপি আসলে একটু মাখো মাখো করে তৈরি করে খেলে স্বাদটা বেশিই পাওয়া যায়। যাইহোক, রেসিপিটা মোটামুটি নিত্যনতুনের সাথে একপ্রকার ভালোই ছিল।
ধন্যবাদ সবাইকে।
ঐশী আপুর রেসিপি পোস্টগুলো সব সময় ব্যতিক্রম এবং ইউনিক হয়ে থাকে।আর এত সুন্দর এবং ইউনিক একটি রেসিপি ফিচারড আর্টিকেলে দেখে অনেক ভালো লাগলো।ঐশী আপুর পোস্টটি ফিচারড আর্টিকেলে দেওয়ার জন্য দাদা আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ঐশী আপুর রান্না করা কাঁঠালের রেসিপি আমার কাছেও একেবারে নতুন লেগেছে। এরকম ভাবে কখনো কাঁঠাল রান্না করে খাওয়া হয়নি আমার নিজেরও। আপুর কাছ থেকে দেখে কিন্তু সত্যি অনেক ভালো লেগেছে। সেই সাথে রেসিপিটাও তৈরি করা শিখে নিলাম। আমি তো ভাবতেছি আপুর তৈরি রেসিপি টা আমি একবার হলেও ট্রাই করবো বাড়িতে। এই পোস্টটা ফিচারড আর্টিকেল হিসেবে সিলেক্ট করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আজকের ফিচার্ড আর্টিকেল টি পড়ে খুবই ভালো লাগলো।ঐশী আপুর রেসিপি পোস্টটি সিলেক্ট করা হয়েছে।তিনি সবসময় আমাদের মাঝে সুন্দর ব্লগ উপহার দিয়ে থাকেন।ভালো লেগেছে পোস্টটি।ধন্যবাদ সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
ঐশী আপু এত মজাদার এবং লোভনীয় রেসিপি তৈরি করেছে দেখে অনেক লোভ লেগে গিয়েছে। আপুর এই রেসিপি টা সত্যি খুব ইউনিক ছিল। ওনার তৈরি করা রেসিপিটা দেখলে সবাই এটি তৈরি শিখে নিতে পারবে। কাঁঠাল রান্না রেসিপি কখনো আমি খাইনি। তাইতো খেতে ইচ্ছে করতেছে এটা দেখে। মনে হচ্ছে এটা অনেক বেশি মজাদার ছিল। সবার মাঝে রেসিপিটা শেয়ার করা হয়েছে দেখে খুব ভালো লাগলো।
আজকের ফিচার্ড আর্টিকেলে নিজের নামটি দেখে খুবই ভালো লাগছে। এই রেসিপিটি খেতে আমার কাছে সত্যিই অনেক মজা লাগে। আমার ভালো লাগা থেকে রেসিপিটি এই কমিউনিটিতে শেয়ার করেছিলাম। আমার এই রেসিপি পোস্টটি ফিচার আর্টিকেল হিসেবে মনোনীত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই দাদা।