আজ মামাবাড়িতে বনভোজনে গিয়েছিলাম

(আমরা সকলের অনেক মজা করেছি)

প্রিয়,
বন্ধুরা,

আশাকরি আপনার সকলেই খুব ভালো আছেন, সুস্থ আছেন।আর আজকের দিনটা আপনাদের ভালো কেটেছে।

আজ আমি আপনাদের সাথে কোনো রকম কোনো আমরা আঁকা ছবি অথবা ঘুরতে যাওয়ার কথা শেয়ার করবো না। আজ একটু অন্য কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি, আজ আমরা সকলেই আমার আমার মামার বাড়িতে গিয়েছি, খিচুড়ি পিকনিক বা বনভোজনের জন্য।

আজ অনেক দিন পর আমি মামার বাড়িতে গিয়েছিলাম। সত্যি অনেক অনেক মজা করেছি, সকলের সাথে। বিশেষ করে বৌদি ও বোনের সাথে। মাঝে মধ্যে পরিবারের সাথে সময় কাটাতে দারুণ লাগে।

(আজকের রাধুনি মা)

আজ আমি গিয়েছিলাম কলেজে সেখান থেকে সোজা আমি মামাবাড়িতে চলে যাই। কারন সকালে মা বললো যে ছোটোমামি ফোন করে বললো, আজ খিচুড়ি পিকনিক হবে।

তারপর আমি কলেজের কাজ সেড়ে চলে আসি দুপুর বেলায়। মামাবাড়িতে গিয়ে দুপুরে খাওয়ার দাওয়া করে, সকলের সাথে অনেক আড্ডা আর অনেক মজার মজার কথা বলছিলাম। ভাইবোনেরা এক সাথে থাকলে দেখবেন পুরোনো ছোটোবেলার কথাই বেশি বলা হয়।

(আমার দিদির ছেলে মটরশুঁটি ছাড়াচ্ছে)

তারপর মা আসে মা এসেই খিচুড়ি রান্না করার জন্য প্রস্তুতি নিয়ে নেয়। আমি আর ছোটো মামি সবজি কাটে দিয়ে, সেই সব সবজি ধুয়ে মাকে সাহায্য করে দিলাম। এরপর বৌদি বললো যে চল আমার চপ খেয়ে আসি, আর সবার জন্য কিনে নিয় আসি।

এরপর আমি বৌদি আর বোন যাই গিয়ে চপ সকলের জন্য কিনে , আমরা তিনজন চপ খেতে খেতে বাড়ির দিকে আসলাম।

(চপ খেতে গিয়েছিলাম)

তার কিছুক্ষণ পর খিচুড়ি আর আলুর দম তৈরি হয়ে যায় এবং মা আমাদের খেতে দিয়ে দেয়। এরপর একসাথে সকলে বসে খিচুড়ি আর আলুর দম খেলাম।

এরপর খাওয়ার দাওয়া শেষ করে আমি মা ও বাবা বাড়ির দিকে রওনা দিলাম।আজ বেশ মজায় কাটলো, আর সবে মাএ শুরু আমাদের পিকনিক। এরপর তো সপ্তায় একটা করে আমাদের পিকনিক হবে।

(খিচুড়ি আর আলুর দম খাওয়ার হচ্ছে)

ছোটো থেকে এটাই দেখছি মামাবাড়িতে এমনটাই হয়। শীতকালে পিকনিক হতেই থাকে।

আজকের আমার লেখা আপনাদের কেমন লাগলো আমাকে অবশ্যই জানাবেন।
আপনারা সকলেই ভালো থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন।

শুভ রাএি।