বাঘাইর মাছের কিছু সুন্দর ফটোগ্রাফি।
বাঘাইয় মাছ এর আরেকটি নাম হচ্ছে -প্যাপিলা ফিশ। বাংলাদেশের একটি সুপরিচিত মাছ। এটি সাধারণত নদী ও পুকুরে পাওয়া যায় এবং এর স্বাদ বেশ ভালো। আমরা সাধারণত এই মাছ নদীতে পাই। এই মাছের স্বাদ অতুলনীয়। আমার কাছে মাছ খুবই ভালো লাগে। এখন এই মাছ তেমন দেখা যায় না। যেগুলো দেখা যায় ওইগুলো খুবই ছোট। এই মাছের ওজন দুই থেকে তিনশত কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে আমি যে মাছটি আপনাদের দেখিয়েছি এই মাছটি খুবই ছোট।
বাঘাইয় মাছ সাধারণত ছোট থেকে মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এটি লম্বাটে এবং তুলনামূলক ভাবে চ্যাপ্টা।তবে এই মাছের মাথা খুবই বড় এবং খুবই শক্ত। মাছ দেখতে অনেকটাই কালো এবং শক্ত আকৃতির।এর লেজ গোলাকৃত হয়ে থাকে। সাধারণত দেখা যায় এই মাছের মাথা অনেক বড় আকৃতি এবং চ্যাপ্টা আকৃতির হয়ে থাকে।
বাঘাইয় মাছ প্রোটিন, ভিটামিন, এবং মিনারেলসের ভালো উৎস। এতে আয়রন, ফসফরাস এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে।তবে এই মাছের কাটা খুবই শক্ত এবং এর ভিতরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে। এই মাছটা অনেক সুস্বাদু এবং অনেকের কাছে এই মাছ খুবই জনপ্রিয়। তবে এই মাছের পুষ্টিগুণ প্রচুর পরিমাণ।
আমাদের মানব দেহের জন্য আমিষের খুবই প্রয়োজন।এই মাছ থেকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালোরি পাওয়া যায়। এটি হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে কারণ এতে ভাল প্রোটিন থাকে। পাশাপাশি, এটি হজমে সহায়ক এবং শরীরের স্নায়ুতন্ত্রের জন্য উপকারী।এখন তো উপকারিতা বলে শেষ করলাম। এখন বলব মাছটা ধরার মূল ঘটনা। আমরা তখন ঘুরতে গিয়েছিলাম তখন সময় ছিল ৩:০০মিনিট।
বাচ্চারা বরশি নিয়ে নদীতে দিয়ে এই মাছটি ধরেছে। যখন বাচ্চারা মাছটি ধরে তখন আমি সেখানে ছিলাম এবং মাছটা দেখে খুবই আশ্চর্য হয়ে ছিলাম। ভাবলাম কত সুন্দর মাছ। এরপর বাচ্চারা মাছটি সুন্দর ভাবে পানি থেকে তুলে নিয়ে আসে। এরপর বড়শি থেকে সুন্দর ভাবে ছাড়িয়ে নেয়। মাছটির ছোট আকৃতির হওয়ায় তারা মাছটি সুন্দর ভাবে তুলতে পেরেছিল।
যদি এই মাছটা বড় হতো তাহলে তারা হয় তোবা তুলতে পারত না। খুবই খুশি হয়েছিলাম আমি মাছটা দেখে। তাই তাড়াতাড়ি কিছু ছবি তুলেছিলাম। তবে বাঘাইয় মাছ রান্নার জন্য জনপ্রিয় এবং এটি বিভিন্ন রান্নার পদে ব্যবহার করা যায়।যেমন ভাজি, ঝোল, বা কারি।এছাড়া আমরা বিভিন্ন ভাবে খেতে পারি। সকলের সুস্থতা কামনা করে আজকের মত এখানেই শেষ করছি। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
অনেক সুন্দর মাছের ফটোগ্রাফি।
প্রথমে দেখে মনে করেছিলাম এটা অনেক বড়, কিন্তু এমন ভাবে ছবি তোলা হয়েছে বড় মনে হলেও এটা অনেক টাই স্বাভাবিক।
ধন্যবাদ আমাদের মাঝে এত সুন্দর একটা বাঘাইর মাছের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
আসলেই মাছটি অনেক ছোট। তবে মাছটা দেখতে অনেক সুন্দর ছিল। লেখাটি সুন্দরভাবে পড়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আমার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার জন্য।
অনেক সময় ছোট জিনিস কে কাছে থেকে ছবি উঠালে অনেক বড় হয়। আমি প্রথমে শুধুমাত্র সেটাই মনে করেছিলাম কিন্তু পরক্ষণে আমার ভ্রান্ত ধারণা দূর হয়েছে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এটা আবার ক্লিয়ার করার জন্য।
প্রথমেই জানাই বাঘাইর মাছ নামটাই আমি প্রথম শুনলাম, চেনা তো দূরের বিষয়। এই ধরনের মাছ বরশিতে পাওয়া যায় বলে আমার জানা ছিলো না। মাছটির গায়ের রঙ বলুন, বা পাখনার অবস্থান অন্যান্য মাছের তুলনায় বেশ আলাদা। তবে মাছটার ফটোগ্রাফি গুলো আমার বেশ ভালো লাগলো, তাই পোস্টটা পড়লাম। আপনার ফোটোগ্রাফি গুলো সত্যিই সুন্দর, তবে লেখাটা আরও একটু সুন্দর করার চেষ্টা করবেন। বিশেষ করে বানান ও বাক্যগঠনের দিকে নজর দেবেন। ভালো থাকবেন।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার লেখাটি পড়ে আমার ভুলগুলো সংশোধন করে দেওয়ার জন্য। আমি সব সময় সঠিক লেখার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।
বাহ কি দারুন নতুন একটি মাছ দেখতে পেলাম বাঘাইর মাছের নাম আমি আগে কখনোই শুনি নাই এমনকি এই মাছ আমার চোখে কখনোই পড়ি নাই আমার জানামতে এগুলো সামুদ্রিক মাছ আমাদের বাড়ি যেহেতু সমুদ্র থেকে অনেক দূরে তাই এই মাছ সম্পর্কে আমার কোন ধারনাই ছিল না।
যাহোক মাছ সম্পর্কে এবং সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের কাছে উপস্থাপনা করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাল থাকবেন।