Better Life with Steem|| The Diary Game||26 January 2025||
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আমার কাটানো আজকের সকল কর্মকান্ড গুলো।
সকালবেলা ঘুম থেকে উঠি দশটার দিকে। আমার শরীরটা খুবই আজকে খারাপ ছিল তাই আমি ডিউটিতে যাইনি। অসম্ভব পরিশ্রম করেছি তাই শরীর প্রচন্ড দুর্বল হয়ে গেছিল। বলতে গেলে শরীরের শক্তি থেকে অতিরিক্ত শক্তি দিয়ে কাজ করেছি। তারপর রাত ৯ টার দিকে রুমে এসে গোসল করেছি আমি। প্রচন্ড ঠান্ডা ছিল তখন ঠান্ডার ভিতরে গোসল করায় একটু ঠান্ডা লেগে গেছে।
তাই শরীরটা অনেকটা খারাপ হয়ে গেছিল। তাই আজকে আর ডিউটিতে যাওয়া হয়নি। দশটার দিকে ঘুম থেকে উঠে হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে নেই। তারপর চলে যাই নাস্তা করছে নাস্তা করতে গিয়ে দেখি একটাও দোকান খোলা নেই। তারপর কিছুদূর পেটে সামনে গিয়ে দেখি একটা হোটেলে সিঙ্গারা রয়েছে। সেখানে গিয়ে সিঙ্গারা নেই খাওয়ার জন্য তারপর সেখানে বসে সকালের নাস্তা করি।
তারপর দোকানের বিল পরিশোধ করে চলে আসি রুমের দিকে। রুমে এসে কিছুক্ষণ বসে থাকার পরে বাহিরে বের হই। তারপর একটা দোকানে গিয়ে এক কাপ চা নেই পান করার জন্য। তো সেখানে বসে খুব সুন্দর ভাবে চা পান করি ও ফোন দেখতে থাকি। অল্প কিছুক্ষণ পর সেখান থেকে উঠে দোকানের বিল পরিশোধ করে আবারও রুমে চলে আসি।
রুমে এসে বেশ অনেকটা সময় শুয়ে থাকি। তারপর গোসল করতে চলে আসে বাহিরে। এসে খুব সুন্দরভাবে গোসল করে আবার রুমে চলে যাই। তারপর অল্প কিছুক্ষণ পরে চলে যাই খাবার খেতে। সবার আগেই খাওয়া-দাওয়া করতে গিয়ে বেশ ফাঁকা ফাঁকা দেখা যায় মেস। তো আমি আর আমার এক বড় ভাই দুজনে মিলে খাওয়া-দাওয়া করি।
অল্প কিছুক্ষণের মধ্যে মেসে সবাই চলে আসে খাওয়া-দাওয়া করতে। মেসে একটা টিভি আছে সবাই সেখানে খেলা দেখতে পারে। খাওয়া দাওয়া করে ও টিভি দেখে বেশ ভালই লাগে সেখানে। তো খাওয়া দাওয়া করে অল্প কিছুক্ষণ পর আমি রুমে চলে আসি। তুমি এসো আমার কাছে থাকা ওষুধ খাই । তারপর বেশ অনেকটা সময় শুয়ে কাটিয়ে দেই।
এভাবেই কেটে যায় বেশ অনেকটা সময়। তারপর বাহিরে বেরিয়ে একটা দোকানে গিয়ে এক কাপ চা নেই। চা পান করে সেখান থেকে সোজা চলে আসি রুমের দিকে। রুমে এসে আবারো শুয়ে পরি বিছানায়। এবার বিছানায় শুয়ে কখন যে ফোন দেখতে দেখতে ঘুমিয়ে যাই আমি নিজেও বুঝতে পারিনি।
সন্ধ্যার দিকে আমার ঘুম ভেঙ্গে যায়। রুমে দেখতে পাই আমার দুই সহপাঠী এসেছে রুমে। তারা চুপচাপ শুয়ে আছে তারা এই চাকরি আর করবে না দেখে তারা ঠিকভাবে ডিউটিতে যায় না। কে কোথায় খায় তারও কোন ঠিক থাকে না। তো ঘুম থেকে উঠে তাদের সাথে কিছুক্ষণ কথাবার্তা বলি। তারপর অনলাইনে বাড়ির সবার সাথে কথা বলি বেশ অনেকটা সময়।
আটটার কিছুক্ষণ পরে আমার সহপাঠীরা রুমে চলে আসে। রুমে এসে তারা গোসল করতে চলে যায়। কিছুক্ষণ পরে সবাই গোসল শেষ করে রুমে চলে আসে। তারপর সবাই মিলে একসাথে রাতের খাওয়া দাওয়া করতে চলে যাই। সবাই মিলে খুব সুন্দর ভাবে খাওয়া দাওয়া করে আবারো রুমে চলে আসি। রুমে এসে কিছুক্ষণ সবাই মিলে কথাবার্তা বলি তারপর শুয়ে পড়ি।
আপনার দিনের অভিজ্ঞতা পড়ে মনে হলো, একটি ক্লান্তিকর দিনের পর কীভাবে নিজের জন্য একটু সময় বের করতে হয়, তা আপনি ভালোভাবেই জানেন। সকালে শরীর খারাপ থাকা সত্ত্বেও নিজের যত্ন নেওয়ার চেষ্টাটা প্রশংসনীয়। মেসের পরিবেশে খাওয়াদাওয়া এবং টিভি দেখা আপনাকে কিছুটা ভালো লাগা দিয়েছে এটা বুঝতে পেরেছি।
সহপাঠীদের সাথে সময় কাটানো এবং পরিবারের সাথে অনলাইনে কথা বলা আপনার দিনটাকে আরো সুন্দর করে তুলেছে। জীবনের ছোট ছোট মুহূর্তগুলোকে উপভোগ করাটা সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ, আর সেটা আপনি ভালোভাবেই করেছেন।
আপনার সুন্দর উপস্থাপনা ও আন্তরিকতা ভালো লেগেছে। ভবিষ্যতে আরও এমন গল্পের অপেক্ষায় থাকব। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটা পড়ার জন্য এত সুন্দর একটা মন্তব্য দেওয়ার জন্য ও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
আসলে কাজ করতে করতে শরীর অসুস্থ হয়ে পড়লে তখন আরো বেশি খারাপ লাগে কিন্তু আপনার ঠান্ডা লেগেছে তাই আপনি আর কাজের জায়গায় গিয়ে পৌঁছাননি সকালবেলা চা খাওয়াটা খুবই ভালো কেননা চা খেলে অন্তত শরীরটা কিছুটা চাঙ্গা থাকে আপনার দুইজন সহ পাঠি চাকরি করবে না তাই তারা বাসায় এসে চুপচাপ বসে আছে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার কর্মব্যস্ত জীবনের খানিকটা অংশ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ভালো থাকবেন
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার পোস্টটা পড়ার জন্য এত সুন্দর একটা মন্তব্য দেওয়ার জন্য ও ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।