RE: মেয়ের শখের জন্য কবুতর লালন পালন
মাঝে মাঝে আবার খারাপ লাগে ওদের জন্য কারণ ওরা একটা পিঞ্জিরার ভিতর বন্দী থাকে।খুব ইচ্ছে করে ওদের ছেড়ে দিতে কিন্তু আমার মেয়েটা ওদের ছাড়া এক মুহূর্তও ভালো থাকতে পারবে না।
প্রথমে বলি পায়রার জুড়ি দুটি ভারী মিষ্টি, আর সম্পর্কের পরিভাষা এমনটাই হয় একসাথে চলতে চলতে একটা পারস্পারিক আকর্ষণ তৈরি হয়েই যায়।
তবে সব লেখার মাঝে উপরিউক্ত কথাগুলো আমিও বিশ্বাস করি বন্যেরা বনেই সুন্দর!
ভেবে দেখুন সেই কোরোনার সময় যখন আমরা চাইলেও ঘরের বাইরে লকডাউন এর বাড়ির বাইরে যেতে পারছিলাম না।
বন্দী জীবন বোধহয় কারোর কাম্য নয়, পার্থক্য আমরা নিজেদের অভিব্যক্তি, অনুভূতি ভাষায় প্রকাশ করে বোঝাতে পারি, আর এরা সেটা পারে না!
যদি পারতো, তাহলে হয়তো বলতো, শুধু একদিনের জন্য স্থান পরিবর্তন করে আমাদের অনুভূতি অনুভব করে জান!
ভাগ্নির প্রতি মামার ভালবাসা কতখানি, পাশাপশি দিদিমার লাস্ট করে নাতনির জন্য উপহার বয়ে আনার প্রয়াস বুঝিয়ে দেয়, সম্পর্কের বাঁধন অনেক কিছুর উর্ধ্বে।
প্রথমেই জানাই দিদি আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার এত ব্যস্ততার মাঝেও আমার এই পোস্টটি পরিদর্শন করার জন্য এবং সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
সবগুলো কথাই আমার খুব ভালো লেগেছে । আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন এই যে আমরা কোরোনার ভিতর বন্দী জীবন কাটাইছি কতই না খারাপ লাগছে।আর সেখানে কিনা সব সময় পাখিগুলো একটা খাঁচার ভিতর বন্দি থাকে।
খারাপ লাগলেও উপায় নাই কারন আমার খুব ইচ্ছা করে মাঝে মাঝে ওদের ছেড়ে দেই, কিন্তু আমার মেয়েটা ওদের ছাড়া এক মুহূর্ত ভালো থাকতে পারবে না। মেয়ের কথা ভেবে ওদের আর ছেড়ে দেওয়া হয় না।
আপনার কথাটা অনেক অনেক ভালো লেগেছে যে বন্যারা বনেই সুন্দর। আমার পাখিদের প্রতি এক অদ্ভুত ভালোবাসা কাজ করে তাই মায়ায় পড়ে ছেড়ে দেওয়া হয় না।