মানুষ এখন মোবাইলের পিছনেই সময় দেয় বেশি।
কেমন আছেন সবাই,
আশা করি সবাই অনেক ভাল আছেন, আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলে আসলাম। মানুষ এখন মোবাইলের পিছনেই সময় দেয় বেশি।
আমরা সারাদিন যত কাজ করি নাই, কেন তার চেয়ে বেশি আমরা মোবাইলের পিছনে সময় দেই বেশি। আমাদের যত কাজ থাকুক আমরা কাজের ফাঁকে হলেও মোবাইল টিপাটিপি করি, কেউ কাজের জন্য মোবাইল টিপাটিপি করে আবার কেউ কাজ ছাড়াও মোবাইল টেপাটেপি করে।
এখনকার সময়ে মানুষ যতটা পরিমাণ মোবাইলে প্রতি আসক্ত হয়েছে কতটা পরিমাণ হয়তো আর কোন কিছু প্রতি আসক্ত ছিল না, একসময় মানুষ খেলাধুলা কিংবা কাজকামের প্রতি আসক্ত ছিল আর এখনকার মানুষ কাজের চেয়েও মোবাইলের পিছনে সময় দেয় বেশি।
Src
একে মানুষ যখন কাজ করে তখন সে তার কাজের দেখে মন থাকে তারপরে সে যখন একটু বিশ্রাম পায় তখনই তার হাতে মোবাইলটা চলে আসে কারণ তার জন্য মোবাইল ছাড়া চলে না একটু কাজের ফাঁকে হল যোগাযোগ করা লাগে।
আমাদের এই অতিরিক্ত মোবাইল টিপাটিপির কারণে বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়, এটা হয়তো আমরা অনেকে জানিনা, আবার যেন না জানার ভান করে থাকে তাই মোবাইল অতিরিক্ত ব্যবহারের ফলে আমাদের বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে, যেমন বিশ্বাস করে চোখের সমস্যা বেশি হয়।
বড় ছোট এখন কেউ মোবাইল ছাড়া এক মুহূর্ত চলতে পারে না, ছোট বাচ্চারাও দেখবেন এখন মোবাইল চালানোর দিক থেকে এক্সপার্ট হয়ে গেছে, তারা যে পরিমাণে মোবাইল সম্পর্কে বোঝে হয়তো আপনি আমি সেটাও বুঝি না।
Src
কারণ তারা যখন থেকেই বুঝতে শেখে তার আগে থেকেই তাদের হাতে আমরা মোবাইল ধরিয়ে দেই যখনই পোলাপান একটু কান্নাকাটি করে তখন তাদের হাতে মোবাইলটা আমরা দিয়ে দেই কাটুন দেখার জন্য কিন্তু এই আসক্তটা তাদের কাছ থেকে ছড়ানো আমাদের অনেকটাই দোষ তার হয়ে পড়ে আমরা খুব সহজে এসব বাচ্চাদের মোবাইল দেখা বন্ধ করতে পারে না।
আপনি যখনি তাদের হাত থেকে মোবাইল নিয়ে নেবেন দেখবেন তারা কান্নাকাটি করতে থাকবে আপনি আবার যখন তাদের হাতে মোবাইল দিবেন তখন তারা একেবারে চুপচাপ হয়ে মোবাইল টিপাটিপিতে ব্যস্ত হয়ে থাকবে, কারো মোবাইলে প্রতি এতটাই আসক্ত হয়ে পড়েছে বাচ্চারা যেটা হয়তো আমাদের চোখের সামনেই দেখা যাচ্ছে।
আমাদের অবশ্য সতর্ক হওয়া উচিত এত বেশি পরিমাণে মোবাইল টিপাটিপি না করা থেকে, আমরা যত সম্ভব পারবো মোবাইল ফোন টিপাটিপি কম করব এবং অন্যকে অতিরিক্ত ব্যবহার করা থেকে নিষিদ্ধ করব।
এখনো কিছু মানুষ আছে যারা দেখবেন একবেলা খেতে না দিলে তাদের কোন সমস্যা নাই কিন্তু তাদের সবসময়ের জন্য হাতে মোবাইল থাকতেই হবে সবসময়ের জন্য টেপাটেপি করতেই হবে তাছাড়া তাদের সময় যেন একদমই যায় না।
এক সময় আমরা খেলাধুলার পিছনে সময় পেতাম আর এখনকার সময় আমরা বেশিরভাগ মোবাইলে পেছনে সময় দিয়ে থাকি। এখন আমি সবাইকে বলব আপনারা যত সম্ভব কম মোবাইল ব্যবহার করার চেষ্টা করবেন।
আজকে আমি আপনাদের সাথে মানুষের এখনকার সময়ে মোবাইলের পিছনে সময় দেওয়া সম্পর্কে কিছু কথা আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি যদি আপনাদের কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার মূল্যবান মতামতটা কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে পারেন।
Thank you, friend!
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmd7of2TpLGqvckkrReWahnkxMWH6eMg5upXesfsujDCnW/image.png)
![image.png](https://steemitimages.com/640x0/https://cdn.steemitimages.com/DQmWDnFh7Kcgj2gdPc5RgG9Cezc4Bapq8sQQJvrkxR8rx5z/image.png)
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
ভাই মোবাইল না চালিয়ে উপায় আছে। বিশেষ করে আমি এখন মোবাইল ছাড়া রাতে ঘুমাতে ও পারি না। বর্তমানে মোবাইল আমার জন্য একটি সঙ্গী। মোবাইল আছে বলে এখনো ভালো ভাবে এই প্রবাসে চলতে পারছি। এটা ঠিক এখন বর্তমানে বড় এবং ছোট সবারই হাতে মোবাইল আছে। বিশেষ করে বড়দের চেয়ে এখন বর্তমানে ছোট্টরা মোবাইল সম্পর্কে আরো বেশি ভালো জানে।
যাই হোক সুন্দর একটি লেখা উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
যাইহোক আপনি আপনার মূল্যবান মতামতটা কমেন্ট করে জানিয়েছেন এবং এই পোস্টটি অনেক সুন্দর ভাবে পড়েছেন এর জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেনা নিজের প্রতি খেয়াল রাখবেন।
আপনি খুব সুন্দর এবং গুরুত্বপূর্ণ টপিক নিয়ে আলোচনা করেছেন।আসলে মোবাইল ডিভাইস ব্যবহার করে আমাদের বর্তমান প্রজন্ম নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।খুব কম বয়সে হাতে মোবাইল তুলে দেওয়াটা সব থেকে বোকামী।তাই আমাদের সকলেরই সতর্ক থাকা জরুরি। যেন আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম এই সমস্যায় না ভুগে।
ব্যক্তিগতভাবে আপনার এই পোষ্টটি পড়ে আমার ভীষণ ভালো লেগেছে এবং নিজের সাথে মিলিয়ে দেখলাম অনেকটা সত্যি।
আমি যে মানুষ টা আগে কথা বলা ছাড়া ফোন ধরতাম না। আর সেই মানুষটা এখন। একটা কাজ শেষ করে এসেই এবং মনে হয় যেন রেস্ট করার মাঝে ফোন হাতে না নিলে তৃপ্তি পাওয়া যায় না।
ফোন পরবর্তী প্রজন্মকে নষ্ট করে দিচ্ছে, ভালোর থেকে খারাপের দিক গুলোই হচ্ছে বেশি। তাই আমাদের প্রত্যেকেরই উচিত ফোন ব্যবহার না করা। ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
আপনি যে কমেন্টের যেসব কথাগুলো বলেছেন সে কথার সাথে আমি একমত। আসলে এ মোবাইল ফোন আমাদের পরবর্তী ভবিষ্যতে অবশ্যই ক্ষতির মুখে ঠেলে দিচ্ছে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই এত সুন্দর একটি কমেন্ট করার জন্য।
একদম বাস্তব কথা বলেছেন, বর্তমান সময়ের মানুষ মোবাইল এর পিছনে বেশি সময় দেয় যখন একটু সময় পায় মোবাইল নিয়ে বসে।। আমি আমার কথাই বলছি সারাদিন বেশিরভাগ সময় মোবাইলে পেছনেই ব্যয় করা হয়।। আমার মত অনেকে আছে তারা শুধু মোবাইলকেই সময় বেশি দিয়ে থাকে।।
বর্তমান সময়ে অনেকের অনেক ধরনের নেশা রয়েছে। কিছু মানুষের তো মোবাইলের প্রতি এত পরিমানে নেশা। যেটা বলে বোঝানো সম্ভব না। আমরা যারা কাজ করি কাজের প্রতি কিন্তু আমাদের আলাদা একটা নেশা আছে। সেটা আপনি যাই বলুন না কেন? আর এই নেশার কারণে আমাদের মোবাইলের কাছ থেকে দূরে থাকাটা, কখনোই সম্ভব হয়ে ওঠেনা।
হ্যাঁ অবশ্যই অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। কেননা এতে করে বিভিন্ন ধরনের রোগ আমাদের শরীরের বাসা বাঁধতে শুরু করে অনেক বেশি সতর্ক থাকতে হবে। এবং কাজ করার ক্ষেত্রে নিজেদেরকে একটু দূরত্ব বজায় রাখতে হবে মোবাইল এর কাছ থেকে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ উপরোক্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আমরা যদি অতিরিক্ত মোবাইল চালাই তাহলে অবশ্যই আমাদের শরীরের ক্ষতি হতে পারে কোন অবশ্যই আপনি চেষ্টা করবেন যত কম মোবাইল ব্যবহার করা যায় এবং অন্য কেউ এটি করতে বলবেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি মন্তব্য আমাকে করার জন্য।