দিদি আপনার লেখা পড়ে মনে হলো যেন এক বিকেলের টুকরো গল্প চোখের সামনে ভেসে উঠছে! বাস্তব জীবনের ছোটখাটো জিনিসগুলো কতটা প্রাণবন্ত হয়ে উঠতে পারে, সেটাই আপনি সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন।
টেলিভিশনের সমস্যার সমাধান থেকে শুরু করে বাজার করা, কেক খাওয়া, আর রঙিন ফুলের সন্ধান সব মিলিয়ে যেন এক অনন্য অভিজ্ঞতা। প্রকৃতির প্রতি আপনার মুগ্ধতা সত্যিই অনুপ্রেরণামূলক। আর চাঁদের পাহাড় ছবির প্রতি আপনার ভালোবাসা এবং দেবের অভিনয় নিয়ে বিশ্লেষণ, পুরো বিষয়টাকে আরও রঙিন করেছে।
আপনার দিনটা যেমন ব্যস্ত ছিল, তেমনি আনন্দের রসদও দিয়েছে। জীবনের এই টক-ঝাল-মিষ্টি মুহূর্তগুলোই তো আসলে আমাদের গল্পগুলোকে সমৃদ্ধ করে।
সত্যিই, এই বিকেলের গল্পটি মন ছুঁয়ে গেল।
অনেক ধন্যবাদ, আসলে যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে, আর এটাই আমার শৈশবের শিক্ষা যেটা আমার মা এবং বাবা তাদের দুই সন্তানকে শিখিয়ে গেছেন।
যখন পড়াশুনা করছিলাম, তখনও পড়াশুনার পাশাপশি, যোগাসন, গান, নাচ সব শিখেছি, ষ্টেজে প্রদর্শন করেছি। কাজেই, পরনির্ভরশীলতা স্বভাব কোনোদিন আমার মধ্যে দানা বাঁধতে পারেনি।