RE: সুন্দরবনের কিছু স্মৃতি! (Some memories of the Sundarbans!)
আপনার সুন্দরবনের অভিজ্ঞতা এবং সেখানকার মানুষের জীবনযাত্রার বর্ণনা সত্যিই হৃদয়স্পর্শী। আপনার লেখায় যে প্রকৃতি ও মানুষের সম্পর্ক, তাদের সংগ্রাম এবং জীবনযাত্রার কঠোর ভাবে ফুটে উঠেছে, আমি মনে করি, তা আমাদের কাছে একটি গভীর অনুভূতির সৃষ্টি করেছে । সুন্দরবনে থাকার পরিবেশ, যাত্রা, এবং কাজের ধরন নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ সত্যিই অসাধারণ হয়েছে ।
মানুষের থাবা বাঘের চাইতেও সাংঘাতিক কাজেই, এই দামের পরিবর্তন খুব কম সময়ের মধ্যেই হয়ে যাবে এই গ্যারান্টি চোখ বন্ধ দিতে পারি।
আপনার উপরে এই কথাটুকু তাৎপর্য অনেক বেশি ছিল। আপনি সত্যিই বলেছেন, বাঘের চাইতেও সাংঘাতিক মানুষের থাবা, যা একটি মানুষকে তিলে তিলে শেষ করে ফেলে।
একদিকে কিছু মানুষের জীবিকার সংস্থান হবে, আরেকদিকে হারিয়ে যাবে প্রকৃতি সাথে তার বিশুদ্ধতা!
আপনার উপরের এই কথাটুকু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আমরা যেভাবে গাছপালা প্রকৃতি জিনিস ধ্বংস করে ফেলছি! শুধু নিজের বিলাসিতার জন্য বা কর্মের জন্য। হয়তো অতি শীঘ্রই হারিয়ে যাবে বিশুদ্ধতা!
আপনার পোস্টে আরেকটি বিষয় খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
বিশেষ করে, লঞ্চ চালকের কথা এবং তাদের কঠোর পরিশ্রমের বর্ণনা, যারা মানুষের সুখ-দুঃখ একসাথে কাজ করে, তা আমাদের মতো শহরের মানুষদের জন্য একটি বড় শিক্ষা। প্রকৃতির এই বিশুদ্ধতা এবং একমুঠো খুশি পাওয়ার চেষ্টা, এমনকি কঠিন পরিস্থিতিতেও, একেবারে জীবনের অমূল্য শিক্ষা। আপনার এই অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ দিদি, এটি আমাদের নিজের জীবনের মূল্য বুঝতে সাহায্য করে ইত্যাদি। খুব ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি পড়ে। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন, আপনার জন্য সব সময় শুভকামনা রইল দিদি।
Thank you so much @wirngo mam for supporting me 💕
বাস্তব জীবন খুব কাছ থেকে বুঝতে হলে, হয় নিজেকে সেই পথ ধরে হাঁটতে হবে বোল সেই মানুষগুলোর সংস্পর্শে আসতে হবে যারা সেই পথে হাঁটছেন!
জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার এতটাই ঊর্ধ্বগামী যে, মানুষ এখন থাবা বসিয়েছে প্রাণীদের আশ্রয় স্থলে!
এটা দুর্ভাগ্যজনক, কারণ পশুরা কিন্তু কোনোদিন শহর দখলের মনোবাঞ্ছা রাখে নি!
তাহলে বলতে হয়, পশুদের বুদ্ধিজীবীর তকমা দেওয়া উচিৎ!