Better Life with Steem||The Diary Game|| 11 June 2024||
Edited By Canva |
---|
প্রিয় বন্ধুরা,
আমার নিজের লেখা ব্লগে আপনাদের সকলকে স্বাগতম।
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সকলে কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সকলে অনেক ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়া এবং আল্লাহর রহমতে অনেক ভাল আছি।আজকেও আমি আপনাদের সাথে একটি ডায়েরি গেম শেয়ার করব। তা হলো: একটি সুন্দর দিন অতিবাহিত করলাম।
প্রতিদিনের মতো সকাল সকাল ঘুম থেকে জেগে উঠি। ঘুম থেকে জেগে উঠে সরাসরি বাহিরে গিয়ে সকালবেলা প্রকৃতির মাঝে কিছু সময় ঘোরাঘুরি করি।যাইহোক সকাল বেলা কিছু সময় প্রকৃতির মাঝে ঘোরাঘুরি করে সরাসরি বাড়িতে চলে আসি।
বাড়িতে গিয়ে ব্রাশ করে ফ্রেশ হই। ফ্রেশ হয়ে কিছুক্ষণ পরে আমার ওয়াইফকে সকালের নাস্তা দিতে বলি। তখন আমার ওয়াইফ সকালের নাস্তা দিলে আমি সকালের নাস্তা সম্পন্ন করি। যাইহোক আজকের সকালের নাস্তা হিসেবে ছিল গরম গরম ভাতের সাথে পাঙ্গাস মাছের তরকারি।
আলহামদুলিল্লাহ আজকের সকালের খাবারটা খুব ভালো ছিল।যাইহোক সকালের খাবার খেয়ে পূর্বের মতো স্কুলে চলে গিয়েছিলাম। স্কুলের চলে গিয়ে সরাসরি অফিস রুমে গিয়েছিলাম।অফিস রুমে গিয়ে দেখতে পেলাম আমাদের দপ্তর পরীক্ষার খাতা তৈরি করছে।
এ সময় আমি একটা ছবিও তুলে রেখেছিলাম। যা আপনাদের মাঝে শেয়ার করা হলো। যাইহোক খাতা তৈরি করা শেষ হলে আমি এবং দপ্তর দুজনে মিলে খাতা এবং প্রশ্ন নিয়ে পরীক্ষার হলে প্রবেশ করি।
যখন পরীক্ষা হলে প্রবেশ করি। তখন দেখতে পেলাম ৯ টা ৪০ বাজলো। এ সময় আমরা ছাত্র-ছাত্রীদেরকে খাতা দিয়ে দিলাম এবং খাতা দিয়ে যখন দশটা বাজলো। তখন তাদেরকে প্রশ্ন দেওয়া হয়। তখন ছাত্র-ছাত্রীরা প্রশ্ন পেয়ে খাতায় লেখা শুরু করে দিল।
যাইহোক এরপর আমি ছাত্র-ছাত্রীদের খাতাতে স্বাক্ষর করা শুরু করে দিলাম। এভাবে প্রায় আধা ঘন্টা যাবত স্বাক্ষর করেছিলাম। স্বাক্ষর করা শেষ হলে আমি কিছু সময় পরীক্ষার হলে বসে থাকি।এভাবে আজকের পরীক্ষাটা দুপুর একটা পর্যন্ত নেওয়া হয়।
যখন দুপুর একটা বাজলো। তখন পরীক্ষাটা শেষ করে দেওয়া হয়। পরীক্ষা শেষ করলে ছাত্রছাত্রীরা তাদের খাতা জমা দেয়। যখন সকল ছাত্র-ছাত্রীরা খাতা জমা দিল। তখন আমি এবং আমার একজন স্যার দুইজনে মিলে ছাত্র-ছাত্রীদের খাতাগুলো নিয়ে অফিস রুমে চলে আসলাম।
অফিস রুমে চলে এসে খাতাগুলো জমা দিয়ে,আমরা যার যার মতো বাড়িতে চলে আসি। বাড়িতে যাওয়ার পথে যেহেতু আমার একটা কাজ ছিল। এজন্য কম্পিউটারের দোকানে গিয়েছিলাম।কম্পিউটারের দোকানে গিয়ে আমার সেই কাজটা সম্পূর্ণ করেছিলাম।
যাইহোক এমন সময় একটা ছবিও তুলে রেখেছিলাম। যা আপনাদের মাঝে শেয়ার করা হলো।কম্পিউটারের দোকানে আমার কাজটা শেষ করে সরাসরি বাড়ির উদ্দেশ্যে চলে যায়। বাড়িতে চলে গিয়ে ফ্রেশ হয়েছিলাম।
ফ্রেশ হয়ে আমি যখন রুমে আসি। তখন আমার ওয়াইফ একটা আম এনে দিল। তখন আমি সেই আমটা খেয়েছিলাম। যাইহোক আমটা খেয়ে কিছুক্ষণ পরেই দুপুরের খাবার সম্পন্ন করি। দুপুরে খাবার সম্পন্ন করে, দুইটা হতে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত বাড়িতেই ছিলাম।
কারণ ইদানিং যেহেতু প্রচন্ড গরম। তাই বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত বাড়িতেই ছিলাম। যখন বিকাল পাঁচটা বাজলো। তখন কিছু সময় বাহিরে গিয়ে ঘুরে আসি। বাহিরে গিয়ে ঘুরে এসে বাহির থেকে আসার সময় আমার যেহেতু নাকে পলিপাস হয়েছে।
এজন্য প্রচন্ড ঠান্ডা লাগে। তাই আমি এক ছোট ভাইয়ের কাছে পরামর্শ নিয়েছিলাম। তখন সেই ছোট ভাই আমাকে কিছু ওষুধের নাম লেখে দিয়েছিল। সেই ওষুধের নামটা একটা কাগজে লেখে দিলে, সেই কাগজটা আমি বাড়িতে নিয়ে এসে একটা ছবিও তুলে রাখি।
বাহির থেকে আমি যখন বাড়িতে আসি। তখন সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা বাজলো। বাহির থেকে বাড়িতে এসে ফ্রেশ হয়েছিলাম। ফ্রেশ হয়ে আমার রুমে প্রবেশ করেছিলাম।আমার রুমে প্রবেশ করে আমার ওয়াইফ কে বলেছিলাম।
আজকে একটু মুড়ি মাখিয়ে দিয়ে যাও। তখন আমার ওয়াইফ আমাকে মুড়ি মেখে দিয়ে গেলে, সেই মুড়ি আমি খেয়েছিলাম। মুড়ি খেয়ে কিছু সময় বিশ্রাম নিই। বিশ্রাম নেওয়ার এক পর্যায়ে মা আমাকে রাতের খাবার সম্পূর্ণ করতে বলল, তখন আমি সকলের সাথে রাতের খাবার সম্পন্ন করি।
রাতের খাবার সম্পূর্ণ করে কিছু সময় মেসেঞ্জারে বন্ধুদের সাথে সময় দিয়ে, রাতের নির্দিষ্ট সময় ঘুমে পড়ি। যাইহোক এটাই ছিল আমার ঐই দিনের সকল কার্যক্রম। আশা করি আপনাদের সকলের ভালো লাগবে
বন্ধুরা আজকে আর লিখব না। আজকের মতো এখানেই শেষ করছি । আপনাদের মাঝে আজকে যে কথাগুলো শেয়ার করলাম। আশা করি আপনাদের অবশ্যই ভাল লাগছে। যদি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই মন্তব্য করবেন । ভালো থাকবেন সকলে ।আল্লাহ হাফেজ।
Device | Name |
---|---|
Android | Realme C15 |
Camera | 8MP camera |
Location | Bangladesh 🇧🇩 |
Short by | @hafizur46n |
আপনার সারাদিনের কাজকর্ম শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে হাঁটাহাঁটি করেন। সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে হাঁটাহাঁটি করা খুব ভালো। আসলে আমার সকালে ঘুম ভাঙ্গে না তাই হাটাহাটি করা হয় না। আপনি পাঙ্গাস মাছের তরকারি দিয়ে ভাত খেয়েছেন ।পাঙ্গাস মাছ আমারও খুব প্রিয়। কিন্তু বাড়িতে কেউ খায় না বলে আমার খাওয়া হয় না।
সকাল বেলার হাটাহাটি করার খুবই ভালো স্বাস্থ্যের জন্য আরো ভালো আমাদের সবার উচিত সকাল বেলা উঠে হাঁটাহাঁটি করা। আমিও প্রতিদিন হাটাহাটি করতে ভালবাসি তাই আমিও সকাল বেলা প্রথম পাঁচ দশ মিনিট হেঁটে তারপর অফিসে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত।
আজকে আপনি সারাদিনের কার্যক্রম অনেক ভালোভাবেই তুলে ধরেছে, প্রথমে আপনি পরীক্ষার হলে গার্ড দিয়েছেন তারপর আপনার ওয়াইফ আপনাকে আম দিয়েছে আম খেয়েছেন আপনার ছোট ভাইয়ের কাছ থেকে ঠান্ডার জন্য ওষুধ লিখে নিয়েছেন এবং সন্ধ্যাবেলায় আপনার ওয়াইফ কাছ থেকে মুড়ি মাখানো খেয়েছেন
আপনার পুষ্টি পড়ে আমার অনেক ভালো লাগলো ওয়াইফ থাকলে এক্সট্রা কেয়ার করার মানুষ থাকে যার ওয়াইফ নাই তার এক্সট্রা কেয়ার করার কোন মানুষই থাকে না তাকে নিজেকে করে খেতে হয়।
ধন্যবাদ ভাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন
প্রতিদিনের মতন আজকেও স্কুলে গিয়েছিলেন। আপনার আগের পোস্টগুলো থেকেই জানতে পেরেছি আপনাদের স্কুলে পরীক্ষা চলছে। আজকেও পরীক্ষার হলে ডিউটি ছিল আপনার। তারপর বাসায় এসে খেয়ে দেয়ে ২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত রেস্ট নেন। আসলেই এই গরমে বাইরে যতটা কম যাওয়া যায় ততই ভালো। আপনার পলিপাস এর সমস্যা আছে। আশা করি ওষুধগুলো নিয়মিত সেবনের ফলে আপনার এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে। সন্ধ্যায় মুড়ি মাখা খেয়েছেন। নাস্তা হিসেবে এটি খুবই ভালো একটি খাবার। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দরভাবে আপনার দিনলিপি উপস্থাপন করার জন্য।
সকালে পাঙ্গাস মাছের তরকারি দিয়ে ভাত খেয়েছেন।পাঙ্গাস মাছ ভুনা অতি উপাদেয় একটি খাবার। স্কুলে গিয়ে সময় মাফিক বাচ্চাদের পরীক্ষা নিয়েছেন।।
বাসায় ফিরে এলে আপনার স্ত্রী আপনাকে
একটি আম খেতে দিলো। বন্ধুর পরামর্শে নাকে পলিপাসের জন্য ওষুধের নাম লিখে নিলেন। তবে আমার জানামতে আ্যালসেট ও ফ্লেক্সো একই ধরনের ওষুধ।
সব মিলিয়ে বেশ ব্যস্ত সময় পার করলেন আপনি।
আশা করি আপনি যে পরীক্ষা দিয়েছেন সে পরীক্ষার ফলাফল বেশ ভালই হবে। আপনার ওয়াইফ আপনার জন্য গরম ভাতের সাথে পাঙ্গাস মাছের তরকারি রান্না করেছে। আসলে পাঙ্গাস মাছ আমি পছন্দ করি না যাই হোক দেখতে কিন্তু লোভনীয় দেখাচ্ছে। আপনার যেহেতু নাকের পলিপাস এর সমস্যা রয়েছে। তাই আপনি ছোট ভাইয়ের কাছ থেকে পরামর্শ নিয়েছেন। বেশ ভালো কাজ করেছেন। নিয়মিত ঔষধ সেবন করুন ইনশাল্লাহ সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে। ধন্যবাদ একটা দিনের কার্যক্রম উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।
ভাই সন্ধ্যার সময় ওয়াইফের হাতে মুড়ি মাখানো বেশ দারুন লাগে কিন্তু হয়তোবা এর অভিজ্ঞতা আমার নাই তবে মাঝেমধ্যে আপনার পোস্টে এমন কিছু থাকে। সেটা পরে মনে হয় যে সন্ধ্যার সময় নিজের স্ত্রীর কিছু হাতে করে দিলে ভালোবাসা আরো বৃদ্ধি পায় 📸🤔।
যাইহোক ভাই একটু মজা করলাম কিছু মনে করেন না বেশ সুন্দর করে আপনার একটি দিনের কার্যক্রম আমাদের কাছে উপস্থাপনা করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার পরবর্তী দিনলিপি করার অপেক্ষায় রইলাম ভালো থাকবেন।
সকালে ঘুম থেকে উঠে কিছুসময় হাঁটাহাঁটি করলেন এবং তারপর পাঙ্গাশ মাছের তরকারি দিয়ে সকালের খাবার খেয়েছিলেন। আপনাদের স্কুলে এখন পরীক্ষা চলছে সেটা আগেই জেনেছিলাম। পরীক্ষার সময় ছাত্র ছাত্রীদের পাশাপাশি শিক্ষকদেরও অনেক কাজের চাপ থাকে।
সন্ধ্যার সময় স্ত্রীর কাছে মুড়ি মাখা খাওয়ার আবদার করলে সেও সাথে সাথে সেই আবদার মেটায়। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার কার্যক্রম তুলে ধরার জন্য। ভালো থাকবেন।
আপনি প্রতিদিনের কমন কাজকর্মগুলো করার পর আপনি স্কুলে চলে যান।কারণ আপনার শিক্ষার্থীদের পরিক্ষা আছে।এরপর আপনি পরিক্ষা নেওয়ার সময় সিগনাচার করেন।সময় মতো খাতা নিয়ে নেন।এরপর বাসায় এসে রেস্ট করেন।আপনার স্ত্রী আপনাকে একটা আম দেয়।আপনি সেটা খেয়ে নেন।সন্ধ্যার দিন স্ত্রী মুড়ি মাখিয়ে দেয়।আসলে আপনার স্ত্রী আপনার অনেক খেয়াল রাখে।ভালো থাকবেন, ধন্যবাদ