বার্গার খাওয়ার সুন্দর একটি মুহূর্ত।
হ্যালো বন্ধুরা আবারো আপনাদের মাঝে চলে এসেছি নতুন আরেকটি পোস্ট নিয়ে। আশা করি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। আজ আপনাদের মাঝে আমি শেয়ার করতে চলে এসেছি বার্গার খাওয়ার সুন্দর মুহূর্ত। হয়তোবা আপনারা অনেকে জানেন আমি বার্গার খেতে কতোটা ভালোবাসি। কারণ আমি এর আগেও আপনাদের মাঝে বার্গার নিয়ে ফটোগ্রাফি পোস্ট শেয়ার করেছিলাম। আজ আবারো নতুন একটি বার্গার খাওয়ার অনুভূতি নিয়ে এবং সুন্দর মুহূর্ত নিয়ে চলে এসেছি আপনাদের মাঝে।
যাইহোক এটা নতুন কিছু নয় আমি বার্গার খেতে অনেক ভালোবাসি অনেক। এবং যখন বাহিরে যাই তখন বার্গার তো খেতেই হবে। যদি চোখের সামনে পড়ে যায়। এবং আমি যেখানে গিয়েছিলাম সেখানে বার্গার বিক্রি হয় আমি জানতাম। কারণ সেখানে আমি অনেক বার গিয়েছি। আমরা যখন বাহিরে যাই তখন অবশ্য আমাদের অনেক কাজ সেখানে থাকে। এবং সেই কাজ গুলো আগে সম্পূর্ণ করে নিতে হয় আমাদের। যেদিন বাহিরে গিয়ে ছিলাম ঠিক সেই কাজ গুলো আমি সম্পূর্ণ করতে চলে যাই।
এবং আমার সাথে আমার একটি ভাইপো ছিলো ভাইপো বলছিল একটু বাজার ঘুরে দেখবে। তাই তাকে বলেছিলাম বেশি দূর না যাওয়ার জন্য। এবং আমি চলে যাই আমার যে কাজ গুলো ছিলো সে গুলো মিটিয়ে আসার জন্য। এবং হঠাৎ করে দেখতে পেলাম মোবাইলে ফোন দিয়েছে আমার সেই ভাইপো। কারণ সে জানে আমি বার্গার খেতে অনেক ভালোবাসি। এবং সে আমাকে বলল কাকা বার্গার নিচ্ছি আমি আপনি কি খাবেন। আমি তাকে বললাম এটা আবার জিজ্ঞাসা করা লাগে। তুমি অর্ডার দিতে লাগো আমি আসছি।
আমার সাথে ছিলো আরো দুইটি বড় ভাই। তাদের সাথে আমি মালয়েশিয়া আসা পর্যন্ত সম্পর্ক আছে। কিন্তু তারা হঠাৎ করে আমাদের এই প্রজেক্টে আবার নতুন এসেছে। আমি তাদের ওখান থেকে চলে এসেছি অনেক দিন আগে। এবং তাদের ও কিছু কাজ ছিলো তাই আমার সাথে তারা গিয়েছিল। এবং আমি তাদের কাছে জিজ্ঞাসা করছিলাম তারা কি বার্গার পছন্দ করে। তারা বলল সমস্যা নেই আমরা বার্গার পছন্দ করি তুমি আমাদের জন্যও অর্ডার দিতে বলো। যাই হোক মোট আমরা চারটি বার্গার অর্ডার দিতে বলেছিলাম আমার সেই ভাইপোকে।
আমাদের কাজ শেষ করতে প্রায় ৩০ মিনিট লেগে যায়। কিন্তু ৩০ মিনিট পর এসে দেখতে পেলাম বার্গার এখনো আমাদের জন্য তৈরি করা হয়নি। আমি আমার ভাইপোর কাছে জিজ্ঞাসা করেছিলাম কি সমস্যা এখনো বার্গার তৈরি করা কেনো শেষ হলো না। সে বলল কাকা অনেক মানুষ ছিলো এখানে এবং এই ভিড়ের মধ্য আমাদের বার্গার এখনো তৈরি করতে পারল না। যাই হোক আমি সেখানে গিয়ে একটি ছেলে ছিলো তাকে বলেছিলাম আমাদেরটা একটু দ্রুত দেয়ার কথা।
সে আমাকে বলল আমাদের জন্য তৈরি করছে। সেখানে একটি মহিলা এই বার্গার তৈরি করছিল। এবং তার ছেলে বার্গার প্যাকেট করে দিচ্ছিল। যাইহোক এখানে বার্গার দেখে আমার খুব বেশি ভালো লাগলো না। কারণ অন্য জায়গায় যেমন বার্গার তৈরি করে দিতে পারে। ঠিক তেমন ভাবে এই জায়গায় বার্গার তৈরি করে দিতে পারলো না। এবং ভাইপো কে বলছিলাম অন্য আরেকটি দোকানের কথা। সে এখানে এসেছে কিসের জন্য এমন ভাবে তাকে বলেছিলাম। যাই হোক সে বলল আমি তো জানি না তাই এখানে এসেছি কোন ব্যাপার না।
আমরা সবাই এক সাথে বার্গার খাওয়ার সময় কয়েক টি ছবি ধারণ করে নিয়েছিলাম। যে ছবি গুলো আমি উপরে শেয়ার করেছি। এবং সত্য কথা বলতে বার্গার খেতে খুব বেশি ভালো না লাগলে ও সবাই এক সাথে আনন্দ করে বার্গার খেয়েছি। এটাই বড় আনন্দর বিষয় ছিলো আমাদের জন্য। কারণ অন্য আরেক টি দোকান ছিলো সেই দোকানে যে সকল জিনিস দিয়ে তৈরি করে বার্গার। সেটা খেতে আসলে অনেক সুস্বাদু এবং অনেক ভালো লাগতো। তবে এই বার্গার ও খেতে অন্যরকম একটি স্বাদ এবং একে বারে খারাপ লাগেনি অনেক টা ভালো লেগেছিল।
এবং বার্গার আমি যেহেতু মালয়েশিয়া আসা পর্যন্ত অনেক বার খেয়েছি। তাই তার টেস্ট আমি অনেক ভালো ভাবে জানি। এবং বার্গার খেতে আমি আসলে অনেক ভালোবাসি। কিন্তু পরবর্তীতে যদি কখনো সেই দোকানের বার্গার আমি খেতে পারি। তাহলে অবশ্যই আপনাদের মাঝে আমি সেই পোস্ট শেয়ার করার চেষ্টা করব।
Device | Name |
---|---|
Android | VivY77 /v2169 vivo |
Camera | focal length:26mm(equivalent to 35mm focal length film) |
Location | Malaysia 🇱🇷🇱🇷🇱🇷 |
Short by | @bayezid123 |
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
আপনার পোস্ট পড় বুঝতে পারলাম যে আপনি বার্গার খেতে অনেক বেশি ভালোবাসেন এজন্য বাইরে গেলে আপনি বার্গার খেয়ে থাকেন। আমিও চিকেন বার্গার অনেক বেশি ভালোবাসি৷
আপনার পরিচিত একটা জায়গায় বার্গার বিক্রি হয় আজ সেখানে গিয়েছিলেন। সব শেষে বার্গার খাওয়ার পালা। সবাই মিলে মজা করে বার্গার খেয়েছিলেন। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার সুন্দর মুহুর্তগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আমরা যে বার্গার খেয়ে থাকি এটিও চিকেন বার্গার এবং আপনি বার্গার খেতে পছন্দ করেন জানতে পেরে ভালো লাগলো। আসলে যখন বাহিরে যাই তখন বার্গার খেতে ভালো লাগে এবং না খেয়ে আসলে নিজের মনে অনেক অনুভূতি থাকে কেন যে আজ বার্গার খেতে পারলাম না। এবং একটি জায়গা চলাফেরা করতে করতে অবশ্যই তার প্রতি ধারণা এসে যায়। যাই হোক সুন্দর মন্তব্য উপহার জন্য ধন্যবাদ।
আমিও চিকেন বার্গার খেতে পছন্দ করি এবং মাঝে মাঝে অনলাইনে অর্ডার করে থাকি। পছন্দের খাবার না খেয়ে বাসায় আসলে মনে মনে আফসোস তো হবেই। কোনো জায়গায় বারবার যাওয়া আসা করলে সেটা সম্পর্কে আমাদের ধারনা ও পরিচিত বেড়ে যায়৷ ভালো থাকবেন।
আপনার পোস্টে পড়ে অনেক ভালো লাগলো কারণ আমিও আপনার মত বার্গার খেতে বেশ পছন্দ করি।
মাঝে মধ্যেই খাওয়া হয় । আমি মনে করি বার্গারে অনেক বেশি পুষ্টিগণ থাকে তাই এটা খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য বেশি উপকারী।
আর হ্যাঁ আপনি যে দোকান থেকে বার্গার নিয়েছিলেন ওই দোকানের মহিলা খুব সুন্দর করে বার্গার তৈরি করে দিয়েছে ।।যেটা আপনি খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন ধন্যবাদ আপনাকে।
এটা জানতে পেরে আমি অনেক আনন্দিত যে আপনি আমার মতো বার্গার খেতে পছন্দ করেন। আপনি আইসক্রিম খেতে ও অনেক পছন্দ করেন আমি যেটা আমি আপনার একটি পোস্ট এবং আমার একটি কমেন্টে দেখেছিলাম। আজকে বার্গার খাওয়ার পোস্টে খুবই সুন্দর মন্তব্য উপহার দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন আপনিও বার্গার অনেক পছন্দ করেন এটা জেনে খুবই ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে এতো সুন্দর একটি মন্তব্য উপহার দেওয়ার জন্য।
আজকে আপনি আমাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছেন বার্গার খাওয়ার সুন্দর কিছু মুহূর্ত। বার্গার আমার কাছে অনেক প্রিয় একটি খাবার বিশেষ করে মালয়েশিয়ার ফুটপাতের পাশে যে বার্গার গুলো বিক্রি হয় সেগুলো আরো বেশি স্বাদ লাগে। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপনার ফিলিংস আমাদের মাঝে উপস্থাপনা করার জন্য।
মালয়েশিয়াতে বেশির ভাগ জায়গায় বার্গারের দোকান দেখা যায় যেটা আপনি নিজেও জানেন। এবং আপনি বার্গার খেতে অনেক পছন্দ করেন এটা জানতে পেরে আমি অনেক আনন্দিত। এবং অনেক বেশি আমি বার্গার খেতে পছন্দ করি। তাই মাঝেমধ্যে যখন বাহিরে যাই বার্গার খেয়ে আসি। আমি আপনার একটি পোস্টে বার্গার খাওয়ার অনুভূতি দেখেছিলাম। যাইহোক খুবই সুন্দর মন্তব্য শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।
ব্যক্তিগতভাবে আমার বার্গার থেকে পিজ্জা বেশি পছন্দ। আমি সাধারণত রেস্টুরেন্টে গেলে পিজ্জা খাই। তবে অন্যদিকে আবার আপনার বার্গার খেতে খুব ভালো লাগে। যার যার নিজস্ব পছন্দ রয়েছে। চারজন্ মিলে অনেক মজা করে বার্গারগুলো খেয়েছেন। আপনার ভাইপোকে যে দোকানে যেতে বলেছেন সে সেখানে না গিয়ে অন্য দোকানে গিয়েছিল। তবুও বার্গারটা যে ভালো ছিলো এটাই অনেক। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মুহূর্তগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
আসলে আমরা মানুষ যেমন ভিন্ন তেমন আমাদের পছন্দও ভিন্ন। যার যার নিজস্ব পছন্দ আপনি যেমন পিজ্জা খেতে অনেক পছন্দ করেন। এবং আমি বার্গার খেতে অনেক পছন্দ করি। আমি যখনই বাহিরে যাই এবং বার্গার সামনে দেখতে পেলে না নিয়ে বা না খেয়ে রুমে আসি না। এবং ভাইপো যেহেতু নতুন গেছে তাই তার কোন ধারণা ছিলো না কোন দোকানে ভালো বার্গার তৈরি করতে পারেন। যাইহোক অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে অনেক সুন্দর মন্তব্য শেয়ার করার জন্য।