Better Life With Steem | | The Diary Game | | 25 June, 2024
সবাই কেমন আছেন। আশা করছি সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে সবাই অনেক ভালোই আছেন।আপনাদের দোয়ায় আমিও বেশ ভালোই আছি।আজকে আমার অতিবাহিত দিনটি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি।
গতরাতে আমি সারারাত জেগে ছিলাম।বিদ্যুৎবিভ্রাটের কারণে আমি ঘুমাতে যাইনি।তাই আমার আজকের দিন শুরুর কোন নির্দিষ্ট সময় ছিলো না।ভোর ৬:৩০ টায় বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তানের মধ্যাকার ম্যাচটি পুরোপুরি উপভোগ করি।আসলে বাংলাদেশ দল আমাদের কখনোই ভালো কিছু উপহার দিতে পারেনি।দিয়েছে শুধু বুক ভরা আর্তনাদ।সকালটাই মন খারাপ নিয়ে শুরু হলো।এমন একটা ম্যাচ কেউ কখনো প্রত্যাশা করেনি।
যে-কোনো ছোট দলগুলো এই রান ১২.১ ওভারেই চেজ করে ফেলতো।যাই হোক আমি খেলা দেখা শেষ একটু নোট খাতাটা খুলি এবং একটু পড়তেই চোখে ঘুম চলে আসে।এরপর সকালের খাবার আনতে রান্নাঘরে যাই।এরপর খাওয়া শেষ করে সময় দেখি ১২ টা বেজে গেছে।এরপর আমার চোখে প্রচন্ড ঘুম আসে।কারেন্টও ছিলো। তাই ঘুমিয়ে পড়ি।একঘন্টা ঘুমানোর পর বন্ধুর ডাকে ঘুম ভাঙে।
ঘুম থেকে উঠে আমার বন্ধুসহ রান্নাঘরে যাই এবং দুপুরের খাবার নিয়ে আসি।এরপর গোসল করে নিই।গোসল শেষে খাওয়া করে নিই।খাওয়া করার পর আমি কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিতেই আবারো কারেন্ট চলে যায়।তাই বন্ধুকে সাথে নিয়ে মেসের বাইরে বের হলাম।সেখানে বের হয়েই চোখে পড়লো নাম না জানা ছোট একটা ফুল।
সেই ফুলের কিছু ছবি ক্যামেরাবন্দী করে রাখি।এরপর আমরা কিছুক্ষণ বাইরে বসে আড্ডা দিই।আসলে রুমে প্রচন্ড গরম ছিলো।আর বাইরে বেশ বাতাশ বইছে।সেই জন্য আমরা ভালো একটা সময় বাইরে কাটিয়ে আবার রুমে চলে আসি।রুমে আসার পর আমরা দুজন মিলে মুড়ি আর চানাচুর মাখিয়ে খাই।সাথে তেল মসলা যদিও বা মেশাতে পারিনাই।কারণ রুমের মধ্যে সেগুলো ছিলো না।
বিকেল হতেই আমরা চলে যাই আমাদের সেই নাম করা স্থান কালুর মোড়ে।সেখানে গিয়ে বেশ কিছু সময় অতিবাহিত করেছিলাম।এরপর ঝালমুড়ি খেয়েছিলাম।আমার বন্ধুর বিকাশে লেনদেন বিষয়ে বেশ কিছু প্রয়োজন ছিলো,সে সেগুলো সম্পন্ন করে ফেলে।এরপর আমরা আবার মেসের উদ্দেশ্যে রওনা দিই। মেসে এসেই আমরা কিছুক্ষণ একসাথে বসে বেশ কিছু বিষয়ে আলোচনা করি এবং সে আমাকে আমাদের সেল্ফি তুলতে বলে।
আমিও বেশ কিছু ছবি তুললাম। এরপর সে আমার কাছে থেকে সেই ছবি শেয়ার করে নেওয়ার পর মেসেঞ্জারে স্টোরি দেয়। আর আমি আমার কমিউনিটিতে পোস্ট করার জন্যে সেই ছবি ব্যবহার করি।আসলে দীর্ঘদিন যাবত একটা মানুষের সাথে থাকলে এমনিতেই অন্য রকমের একটা ভালোবাসা তৈরি হয়ে যায়।
আমার এই বন্ধুর সাথে সব কিছুই শেয়ার করতে পারি।কারণ তার মাইন্ড সেটাপ আর আমার মাইন্ড সেটাপ অনেকটাই সামঞ্জস্যপূর্ণ। যাই হোক রাতের বেলা আমি খুব তাড়াতাড়ি আমার দিনলিপি লিপিবদ্ধ করা শুরু করি।তার কারণ হচ্ছে আজকে আমাকে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে হবে।
গতকালে একটুও ঘুমাতে পারিনাই,তাই মাথা ব্যাথাও করতেছে।বন্ধুর কাছে থেকে ঔষধ নিয়ে খেলাম।এরপর আমি আমার পোস্টটি সম্পূর্ণ করলাম।এরপর আমি প্রতিদিনের মতো আনুসাঙ্গিক কাজকর্ম শেষ করে যথারীতি ঘুমিয়ে গেলাম।আর এভাবেই আমার একটা সুন্দর দিনের সমাপ্তি ঘটে।
আপনার একটি দিনের কার্যক্রম আমাদের কে উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ। আসলে আপনার বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলা দেখে মনটা খারাপ হয়েছে আপনার পোস্ট পড়ে জানতে পারলাম। অনেক মানুষ ক্রিকেট খেলা দেখে মন খারাপ করে বসে ছিলো এটা আমি বুঝতে পারি। সবাই চেয়েছিল বাংলাদেশ অনেক ভালো খেলবে। আমি শুধু এখানে একটি কথাই বলতে চাই খেলা আমি অনেক দিন আগে দেখা বন্ধ করে দিয়েছি। তবে ভাই সবাই ভালো খেলার চেষ্টা করে কিন্তু হেরে গেলে কিছু করার থাকে না এটা নিয়ে মন না খারাপ করাটা ভালো বলে আমার মনে হয়।
আসলে ভাই আমি এদের খেলা দেখে অনেক আপসেট হয়ে গেছি।আর চাইনা এদের খেলা দেখতে।এখন আমি যদি ক্রিকেট খেলা দেখে থাকি তাহলে অন্য দলের সাপোর্ট করবো।কোনো ভালো ফলের সাপোর্ট করবো।কিন্তু নিজের খেয়ে আর এভাবে কষ্ট পেতে যাবো না।আমি এই বিষয়ে কথা বলার ভাষা হারিয়ে ফেলছি।
Oh yes! We support ANY quality post and
good comment ANYWHERE and at ANYTIME
Curated by : @wilmer1988
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া আপনাকে আপনি আপনার দৈনন্দিন জীবনের সারা দিনের এই সকল কাজ করেছেন সেগুলো আপনি আমাদের মাঝে অনেক সুন্দর করে শেয়ার করেছেন। এবং আপনার সারাদিনের কাজকর্ম যে বিষয়টি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন সেটাই জানতে পেরে অনেক খুশি হলাম। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আপনি।
বর্তমানে গরমে যে তাপমাত্রা যা বলার মত নয়। আর যতই গরমের তাপমাত্রা বেড়ে যাচ্ছে বিদ্যুতের সমস্যাও বেড়ে যাচ্ছে। রাতে বিদ্যুতের জন্য আপনি সারারাত ঘুমাতে পারেননি।
সত্যি বাংলাদেশ দল আমাদের কখনোই ভালো কিছু দিতে পারেনি।
আপনার ফুলের ফটোগ্রাফিটি দেখতে খুব সুন্দর হয়েছে।
সারাদিনের কার্যক্রম শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আমাদের দিনাজপুরে আমার মনে হয় সব থেকে বেশি বিদ্যুৎবিভ্রান্ত হয়।এতো যন্ত্রণা আর সহ্য হচ্ছে না।আর বাংলাদেশ দলের কথা শুনলেই তো আমার মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে।আর খেলা দেখবো না।জীবনে অনেক কষ্ট পাইছি ওদের জন্য। সত্যি বলতে ফুলের ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক ভালো লাগে।আপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।
বর্তমানে রাতে প্রচন্ড গরম করে আর এই গরমে বিদ্যুৎ না থাকলে ঘুম হবে না এটাই আমাকে।। জেনে ভালো লাগলো বাংলাদেশে খেলা সম্পূর্ণ উপভোগ করেছেন।। আর হ্যাঁ আপনার তোলা ফটোগ্রাফি অসম্ভব সুন্দর হয়েছে ভাই।। ধন্যবাদ আপনার একটি দিনের কার্যক্রম আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য।।
দিনে যখন সারাদিন ব্যাস্ততার মাঝে কাটিয়ে রাতের বেলা কারেন্ট এমন শুরু করে।তাহলে জীবনের প্রতি অতিষ্টতা অনুভূত হয়।আমি ক্রিকেট প্রেমী একজন মানুষ। খেলা দেখতে শুরু করলে পুরোটাই দেখার আগ্রহ জাতে।তাই পুরো ম্যাসটি দেখেছিলাম।ফটোগ্রাফি করা আমার শখের কাজ।বিশেষ করে আমি ছোট ছোট ফুলের ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি করতে বেশি পছন্দ করে থাকি
এটা সকলের কাছে বিরক্তি কর ভাই সারাদিন কাজ করার পর রাতে যদি শান্তি মত ঘুম না হয় কারেন্টের জ্বালায় এর মত কষ্ট আর নাই।। শুনে ভালো লাগলো আপনি একজন ক্রিকেটপ্রেমী মানুষ ও ফটোগ্রাফি করতে আপনার অনেক ভালো লাগে
Oh yes! We support ANY quality post and
good comment ANYWHERE and at ANYTIME
Curated by : @wilmer1988
আপনার ফটোগ্রাফি যত দেখছি তত মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছি। আপনার ফুলের ফটোগ্রাফিটা সুন্দর লাগছে। বাংলাদেশের ম্যাচটা দেখিনি, খেলোয়াড়দের খেলার যে পারফরম্যান্স তাতে খেলা দেখলে বিরক্ত লাগে। মুড়ি চানাচুর সাথে পেয়াজ দিয়ে মাখা খেতে ভালো লাগে।যদিও গ্যাসের সমস্যা হয়। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্ট শেয়ার করার জন্য। ভালো থাকবেন।
আমার ফটোগ্রাফির এতো এতো প্রসংশা করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই। আসলে ছোট ফুলের ম্যাক্রো ফটোগ্রাফি করতে আমার অনেক ভালো লাগে।বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলা দেখা আমিও পরিহার করবো ভাবতেছি।যতদিননা বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতির দায়িত্বে পাপন থাকবে।মুড়ু আর চানাচুর মাঝে মাঝে খেতে ভালোই লাগে।ধন্যবাদ।
বিদ্যুৎ বিভ্রাট থাকলে ঘুমানো একেবারেই অসম্ভব হয়ে যায়। তার উপরে সকালবেলা বাংলাদেশের খেলা দেখে আপনার মনটা আরো বেশি খারাপ হয়ে গেল। একেবারেই ঠিক বলেছেন, বাংলাদেশ কখনোই আমাদের দেশের জন্য ভালো কিছু উপহার দিতে পারেনি। দিয়েছে শুধু বুক ভরা আর্তনাদ আর কান্না। অনেক সময় দেখা যায় বিশ্বকাপ খেলার মুহূর্তে বাংলাদেশে যখন হেরে যায়। তখন অনেক মানুষ অনেক বেশি কষ্ট পায়। আশা করি যারা আমাদের জন্য ভাল কিছু নিয়ে আসবে।
বিকেলবেলা বন্ধুদের সাথে কিছু সুন্দর মুহূর্ত পার করেছেন। বিকেলবেলা ঝাল মুড়ি খেতে বেশ ভালোই লাগে। এটা একেবারেই ঠিক একটা মানুষের সাথে চলতে চলতে তাদের সাথে আত্মার সম্পর্ক সৃষ্টি হয়ে যায়। ধন্যবাদ একটা দিনের কার্যক্রম উপস্থাপন করার জন্য। ভালো থাকবেন।