হঠাৎ করে সন্ধ্যা বেলায় আমরা গেলাম বার্গার খেতে।।
প্রিয়, পাঠকগণ,
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশাকরি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমিও ভালো আছি।
সন্ধ্যার সময়টা যখন ক্লান্তি আর আরামের মিশেলে আসে, তখন হঠাৎ করে সিদ্ধান্ত হলো, "চলো, বার্গার খেতে যাই!" দৈনন্দিন একঘেয়েমি ভাঙার জন্য এমন মুহূর্তগুলোই যেন বিশেষ হয়ে ওঠে।
কোনো পরিকল্পনা ছাড়াই বেরিয়ে পড়া, সেটারই আলাদা মজা। কাছের একটি জনপ্রিয় ফাস্টফুড রেস্টুরেন্ট ছিল আমাদের গন্তব্য। সেখানে পৌঁছাতে সময় লাগল খুব কম, কারণ শহরের সন্ধ্যার যানজট এড়ানোর মতো বুদ্ধিমত্তা আমরা দেখিয়েছিলাম।
রেস্টুরেন্টে ঢুকতেই গরম বার্গারের মশলাদার গন্ধ আমাদের স্বাগত জানাল। মেনুতে চোখ বুলিয়ে একে একে বেছে নিলাম ক্লাসিক চিজ বার্গার,
খাওয়া শুরু করার পর যেন সব ক্লান্তি উধাও।রেস্টুরেন্টের পরিবেশ ছিল স্নিগ্ধ ও আরামদায়ক। আশেপাশে মানুষজনের হাসি-ঠাট্টা, কিশোর-কিশোরীদের আড্ডা—সব মিলিয়ে প্রাণবন্ত এক আবহ।
খাওয়া শেষে বাইরে এসে ঠাণ্ডা সন্ধ্যার হাওয়া যেন আমাদের মুহূর্তটাকে আরও স্মরণীয় করে তুলল। প্রতিদিনের ব্যস্ততার মধ্যে এমন হঠাৎ করে বেরিয়ে পড়া আমাদের দিনটাকে রাঙিয়ে দিল।
For work I use:
মোবাইল |
realme C25s |
ফটোগ্রাফার |
@tanvirahammad |
লোকেশন |
ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |