শীতের সকালে মায়ের হাতের গরম গরম চিতই পিঠা।।
সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ্ আমিও ভালো আছি।
সকল মানুষই পিঠা খেতে পছন্দ করে থাক।শীতের সকালে তৈরি করা যেকোনো গরম গরম পিঠাই খেতে অসম্ভব ভালো লাগে।চিতই পিঠা আমার খুবই পছন্দের একটি খাবার।এই পিঠাগুলো ঝাল জাতীয় কিছু দিয়ে খেতেই সবথেকে বেশি ভালো লাগে।অনেকে এই পিঠা গুলো হাতে তৈরি মরিচের ভর্তা এবং সাথে আরো অনেক রকমের ভর্তা দিয়ে খেয়ে থাকে।তবে এই পিঠাগুলো মরিচের ভর্তা দিয়ে খেতে আমার ভীষণই ভালো লাগে।
আজকে সকালে খেয়েছিলাম এই চিতই পিঠা গুলো।অনেক দিন পর মায়ের হাতে তৈরি এই পিঠাগুলো খেলাম।মনে হলো যেন অমৃত এর স্বাদ পাচ্ছি।অনেকে আবার শীতের সময় এই চিতই পিঠা গুলো গুড় দিয়েও খেয়ে থাকে।শীতের সময় রস দিয়ে তৈরি করা নতুন গুড়ের সাথে পিঠা খাওয়ার মজাটাই আলাদা।অনেকেই আছে যাদের মিষ্টি জাতীয় খাবার খুবই পছন্দের।তারা এই পিঠাগুলো মিষ্টি জাতীয় যে কোনো খাবার দিয়েও খেতে পারে।
তবে এই পিঠাগুলো তৈরি করা খুব বেশি কঠিন কাজ নয়।চাইলে সকল মানুষই এই পিঠাগুলো তৈরি করতে পারবে।এই পিঠাগুলো তৈরি করার জন্য চালের গুড়ার প্রয়োজন হয়ে থাকে।মিশরের সহজ পদ্ধতিতে এই পিঠাগুলো তৈরি করা হয়ে থাকে।চালের গুড়া এবং লবণ দিয়ে তৈরি করা একটি মিশ্রণ দিয়েই এই চিতই পিঠাগুলো বানানো হয়ে থাকে।এই পিঠাগুলো তৈরি করার জন্য আলাদা একটি পাত্র রয়েছে।
For work I use:
মোবাইল |
Oppo A17 |
ফটোগ্রাফার |
@ayeshasiddika10 |
লোকেশন |
জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা, বাংলাদেশ |
ছবি তোলা |
বাহিরে |
যেগুলো কুমারদের তৈরি করা মাটির পাত্র।এই পিঠাগুলো মাটির পাত্র ছাড়া খুব বেশি সুন্দর হয় না।মাটির পাত্রে এই পিঠাগুলো তৈরি করলে দেখতেও যেমন সুন্দর হয়ে থাকে।ঠিক তেমনি খেতেও অনেক বেশি মজার হয়ে থাকে।শীতের সকালে পরিবারের সবাই একসাথে বসে যেকোনো ধরনের পিঠা খেতে খেতে গল্প করার আনন্দটাই যেন অন্য রকমের হয়ে থাকে।পরিবারের সকলের সাথে সময় কাটাতে আমি ভীষণ ভালোবাসি।