রানার প্লাজার ফুড কোর্টে কিছুসময় || @shy-fox 10% beneficiary

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

20220322_152255.jpg
গত কয়েকদিন আগে, আমি শেয়ার করেছিলাম আমার ঈদ শপিংয়ের মুহূর্তগুলো আপনাদের সঙ্গে। আশাকরি যারা ভিডিও ও লিখিত পর্ব গুলো দেখেছে , আমি বিশ্বাস করি তাদের কাছে আমার অভিজ্ঞতাটি ভালো লেগেছে । আজকে চেষ্টা করব সেই দিন ঘটে যাওয়া ফুড কোর্টের কিছু মুহূর্ত আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য। আশাকরি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে ।

20220322_151611.jpg

যেহেতু পুরো পরিবার নিয়ে শপিং করতে গিয়েছিলাম , তাই মূলত একটা অতিরিক্ত ঝামেলা লেগেই ছিল । প্রতিনিয়ত দোকানপাট ও মার্কেট ঘুরতে ঘুরতে আসলে দুপুরের দিকে অনেকটাই অবস্থা নাজেহাল হয়ে গিয়েছিল এবং প্রচুর ক্ষুধা লেগে ছিল । অতঃপর আমাদের ড্রাইভার ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলার পরে । সে আমাকে বলল, রানার প্লাজার শপিংমলের সপ্তম তলায় ফুড কোর্ট আছে এবং সেখানে অনেক খাবারের দোকান আছে । আপনি চাইলে সেখানে গিয়ে পরিবার নিয়ে নিরিবিলি ভাবে সময় কাটিয়ে খাওয়া-দাওয়া করতে পারেন ।

20220322_151919.jpg

যেহেতু খাওয়া-দাওয়াটাই মুখ্য বিষয় , তাই মূলত চেষ্টা করছিলাম একটু নিরিবিলি ভাবে পরিবার নিয়ে স্বাচ্ছন্দ্যেই খাওয়া-দাওয়া করার জন্য । এ ক্ষেত্রে একটু বাড়তি পয়সা খরচ হলেও কোন কষ্ট থাকেনা । কারণ আরাম-আয়েশে যদি অল্প খাওয়া যায় , তাও একটু আলাদা প্রশান্তি কাজ করে নিজের ভিতরে ।

20220322_152215.jpg

আমি আসলে খাওয়া-দাওয়ার মুহূর্ত ও সেই ফুডকোর্টের অবস্থা-পরিবেশ নিয়ে পরের পর্বে ভিডিও শেয়ার করব । আশাকরি সেই ভিডিও সম্পূর্ণ যদি আপনারা দেখেন, তাহলে অনেক কিছুই আপনাদের কাছে পরিষ্কার হয়ে যাবে । তবে এই পর্বে শুধুমাত্র আমার ব্যক্তিগত কিছু অভিজ্ঞতা তুলে ধরব ।

PhotoCollage_1650219999484.jpg

যেহেতু রানার প্লাজার ফুডকোর্টে আমি প্রথমবার এসেছি । তাই এখানকার অনেক কিছু বুঝতেই আমার অসুবিধা হচ্ছিল । তবে বেশ ভালো লেগেছে কারণ অনেকগুলো খাবারের দোকান এবং আমরা যে সময় গিয়েছি, মূলত সেই সময়টাতে লোকজন খুবই কম ছিল । তাই মূলত আমরা খুব ভালোভাবেই চতুর্দিকে ঘুরতে পেরেছি এবং কমবেশি প্রতিটি খাবারের দোকানে গিয়েছি এবং তাদের মেনুগুলো চেক করেছি এবং চেষ্টা করেছি তাদের স্পেশাল খাবার গুলোর দাম ও স্বাদ সম্পর্কে জানার জন্য ।

PhotoCollage_1650219961878.jpg

বগুড়ার সাতমাথা মোড় থেকে রানার প্লাজা দূরত্ব খুবই কাছে । আলতাব আলী মার্কেটের সঙ্গেই লাগানো । যাইহোক পুরো শপিংমলটি অনেক সুন্দর এবং শীততাপ নিয়ন্ত্রিত । আমরা একদম ঢুকেই লিফট দিয়ে উঠেই সপ্তম তলায় চলে গিয়েছি এবং সেখানে গিয়ে ফুডকোর্টের অনেকগুলো দোকান দেখার পরে, অবশেষে একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকে গিয়েছিলাম এবং সেখানে গিয়েই পরবর্তীতে খাবার অর্ডার করেছিলাম ।

20220322_155907.jpg

আসলে এই ধরনের রেস্টুরেন্টগুলোতে খাবার অর্ডার করার পরে ,খাবার পেতে বেশ খানিকটা সময় অপেক্ষা করতে হয় । যেহেতু বাবু অনেকটাই অন্যান্য মার্কেটে ঘোরাঘুরি করার সময় গরমে নাজেহাল হয়ে গিয়েছিলো । তাই তাকে নিয়ে চেষ্টা করছিলাম ফুডকোর্টের ভিতরে ঘোরাফেরা করার জন্য এবং আমরা বাপ-বেটা বেশ ভালই সময় কাটিয়েছি ।

20220322_155109.jpg

পুরো ফুডকোর্ট ফাঁকা ছিল, তেমন লোকজন ছিল না । তাই আমি বাবুকে আমার কাঁধের উপরে নিয়ে বেশ ভালোই আনন্দে ঘুরে বেড়ানোর চেষ্টা করেছি ।

PhotoCollage_1650219925063.jpg

বড়লোকদের রেস্তোরাঁয় এসেছি খাওয়া-দাওয়া করার জন্য । যেহেতু পয়সা দিয়ে এখানে খাওয়া-দাওয়া করব , তাই একটু এদিক-সেদিক ঘোরাফেরা করার চেষ্টা করছি । আমাদের অবশ্য বাপ-বেটার কাহিনী দেখে, অনেকেই বারবার তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছিল। আমি অবশ্য তেমন কাউকে পাত্তা দেইনি । কারণ আমি আমার মতো করে চলতেই পছন্দ করি । কে কী বললো, কে কি ভাবলো, এতে আমার কোন কিছু আসে যায় না ।

PhotoCollage_1650219866063.jpg

পয়সা খরচ করে পরিবার নিয়ে খেতে এসেছি এখানে । তাই আমি এখানে বসে থেকে খাবো, না ঘুরে ঘুরে বেরিয়ে খাবো সেটা আমার একান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার । যাইহোক আপাতত আজকে এই পর্যন্তই, আমাদের বাপ-বেটার কাহিনী জানতে চোখ রাখুন পরবর্তী পর্বে ।

ধন্যবাদ সবাইকে

Banner.png

ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht


20211003_112202.gif


JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

banner-abb4.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

Sort:  
 2 years ago 

বড়লোকদের রেস্তোরাঁয় এসেছি খাওয়া-দাওয়া করার জন্য । যেহেতু পয়সা দিয়ে এখানে খাওয়া-দাওয়া করব , তাই একটু এদিক-সেদিক ঘোরাফেরা করার চেষ্টা করছি । আমাদের অবশ্য বাপ-বেটার কাহিনী দেখে, অনেকেই বারবার তাকিয়ে তাকিয়ে দেখছিল।

ভাইয়া আজকে আপনার পোস্টটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। গত পর্বে আপনার ভিডিও এবং লেখা ঈদ শপিং পড়ে অনেক ভালো লেগেছিল। আজকে পরিবার নিয়ে খুবই সুন্দর একটি রেস্টুরেন্টে খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা। আসলে পরিবারের সকলকে নিয়ে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা খুবই আনন্দের। টাকা-পয়সা ফুরালেও আনন্দটা অনেক বড় পাওয়া। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরেছেন। আসলে আপনারা বাপ বেটা মিলে অনেক আনন্দ করিতেছিলেন পাশের লোকজন হয়তো তাকিয়ে ছিল, কিন্তু তাতে কোনো পাত্তা দেননি। আসলে বাপ বেটার আনন্দময় মুহূর্ত অন্যরকম। খুবই ভালো লাগলো। আপনি এবং আপনার পরিবারের সকলের জন্য শুভকামনা রইল এবং সুস্থতা কামনা করছি।

 2 years ago 

হুম এটা সত্য কথা যে, আমরা পারিবারিকভাবে বেশ ভালো সময় কাটিয়েছি । বিশেষ করে আমি ও আমার বাবু । কারণ আমরা অনেক স্বাধীনভাবে ঘোরাফেরা করেছি সেই সময়টাতে এবং আমাদের মুহূর্তটা অনেক ভাল ছিল ।

 2 years ago 

রানা প্লাজা দেখেই স্মরণীয় একটি ঘটনা মনে পড়ে গেল। যাইহোক সেসব কথা বাদ দেয় আসলে ভাই যে গরম পড়েছে তারপর আবার মার্কেটে গিয়ে দোকানে দোকানে ঘোরা এতে নাজেহাল হওয়া স্বাভাবিক। রেস্টুরেন্টের মধ্যে যে বাপবেটা দারুণ সময় কাটিয়েছেন সেটা বোঝাই যাচ্ছে🙂।

পয়সা খরচ করে পরিবার নিয়ে খেতে এসেছি এখানে । তাই আমি এখানে বসে থেকে খাবো, না ঘুরে ঘুরে বেরিয়ে খাবো সেটা আমার একান্তই ব্যক্তিগত ব্যাপার ।

এটা দারুণ ছিল ভাই হি হি হি।।

 2 years ago 

আমি ভাই স্বাধীনচেতা মানুষ । অনেকটা চেষ্টা করি নিজের মতো করে বাঁচার জন্য এবং নিজের মত করে মতামত দেওয়া ও গ্রহণ করার জন্য ।

 2 years ago 

বাবা-ছেলের অনেক সুন্দর মুহূর্ত দেখে ভালো লাগলো। আসলে প্রথমে যখন আপনার পোস্টটি দেখছিলাম তখন বারবার চোখ আটকে যাচ্ছিল আপনার কাঁধের উপর শায়ান বাবুকে দেখে। অনেক সুন্দর মুহূর্ত ছিল ভাইয়া। আপনি আপনার পরিবার নিয়ে অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন এবং খাওয়া-দাওয়া করেছেন দেখে ভালো লাগলো। রেস্টুরেন্ট এর পরিবেশ এবং খাবার পরিবেশ সবকিছুই আমার কাছে ভালো লেগেছে। অনেক সুন্দর ভাবে সুন্দর পাতিলের মধ্যে খাবার পরিবেশন করা হয়েছে দেখে খুবই ভালো লাগলো। আপনার পরিবারের সাথে কাটানো সুন্দর মুহূর্ত আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন এ জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ভাইয়া।

 2 years ago 

এই ছবিটা আমার কাছেও বেশ ভালো লাগে। কারণ ছবিটা আমার ছোট ভাই তুলে দিয়েছিল । যখন আমরা ঘুরছিলাম ফুডকোর্টের ভিতরে, ঠিক সেই সময়ে । হ্যাঁ, এইটা সত্য যে তাদের খাবারের পরিবেশন ব্যবস্থা ও মান আসলেই একটু চমকপ্রদ ছিল ।

 2 years ago 

রানা প্লাজার ফুডকোর্টে অনেক অনেক সুন্দর সময় কাটিয়েছেন ভাইয়া। পুরো পরিবারের সাথে কোথাও ঘুরতে গেলে তার আনন্দই অন্যরকম। আমার কাছে পরিবারের লোকজনদের সাথে কোথাও ঘুরতে যাওয়া, মনোরম পরিবেশে খাওয়া দাওয়া খুবই ভালো লাগে। তবে হ্যাঁ আপনার একটি কথা একদমই ঠিক, ঈদ মার্কেট করতে গেলে পরিবারের সবাইকে নিয়ে মার্কেটে ঘোরাফেরা করা সত্যিই অনেক ঝামেলার ব্যাপার। কেননা এই ঝামেলার ব্যাপারে দুই, তিন দিন আগে আমিও পড়েছিলাম। তাই বুঝতে পারছি পরিবারের সকল সদস্যকে নিয়ে মার্কেটিং করতে যাওয়া কত বড় প্যারা। ভাইয়া আপনার পোষ্টের মধ্যে শায়ান বাবুকে কাঁধে নিয়ে আপনি যেভাবে ঘোরাফেরা করেছেন তা দেখে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে। কেননা সচরাচর তার ছেলের আনন্দ-উল্লাসের জন্য কেউ এভাবে কাঁধে নিয়ে ঘুরবে না। কিন্তু আপনি কারোরই তোয়াক্কা করেন না বা কাউকে পাত্তা দেন না এই ব্যাপারটি একদম ঠিক। নিজের টাকায় খাবেন ঘুরবেন তাহলে মানুষের কথা ধরার কি আছে। আপনার কাছ থেকে কিছু অভিজ্ঞতা অর্জন করলাম। যেটা আমার বেশ কাজে লাগবে। আমিও ভাইয়া কিছুটা আপনার মত। পিছু লোকে কিছু বলবে এনিয়ে মাথা ঘামানোর সময় আমার নেই। পুরো পরিবারের সাথে এত সুন্দর সময় কাটিয়েছেন, আর সেই সুন্দর মুহূর্ত গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। আপনার পুরো পরিবারের জন্য শুভকামনা রইল।

 2 years ago 

আমি আসলে জীবনটাকে একটু ভিন্নভাবে দেখার চেষ্টা করি। সেটা যেকোনো জায়গাতেই , যেকোনো অবস্থাতেই । আমি মনে করি, আমি স্বাধীন একজন মানুষ । তাই স্বাধীনভাবে চলাফেরা করার ব্যক্তি স্বাধীনতা আমার নিজের আছে । তাই বাবুকে নিয়ে একটু ঐভাবে ঘোরাঘুরি করেছি । তবে বেশ সময়টা ভালো ছিল । ধন্যবাদ আপনার সাবলীল মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

 2 years ago 

কে কী বললো, কে কি ভাবলো, এতে আমার কোন কিছু আসে যায় না ।

একদম তাই।আগে আমিও একটু সমস্যায় ভুগতাম নিজের মতো করে সব করতে।তবে আজকাল সমস্যা হয়না কোনো।

 2 years ago 

মানিয়ে নেওয়ার নামই জীবন । আমি মনেকরি জীবনটাকে একটু ভিন্নভাবে দেখাই বুদ্ধিমানের কাজ । আর দিন শেষে মানুষের মতো করে চলার থেকে , নিজের মতো করে বাঁচাই উত্তম ।

 2 years ago 

আসলে ভাইয়া আপনার ভিডিও গুলি এবং আপনার লেখাগুলি একটা পর্ব ও মিস দিয় নাই। বেশ ভাল লেগেছে এবং আপনার পোষ্টের মাধ্যমে দারুন কিছু অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জানতে পারি ও শিখতে পারি।আসলে হাজারো ক্লান্তির পরে খাওয়া-দাওয়া টাই মুখ্য বিষয় আর এতে টাকা-পয়সা খরচ হলেও মনের ভেতর প্রশান্তি কাজ করে। মন ও ভালো থাকে।আসলে এটাই ঠিক করা বাপ-বেটা যেমন ভাবে চলছেন এটাই ঠিক। লোকের কথা যদি আমরা ভাবতে যায় তাহলে ওদের কাজ আমরা করে ফেললাম আসলে ওদের কাজ সমালোচনা করা। কথা বলা এবং আপনি নিজের মতকে কথাকে মত কে স্বাধীনতা দেন এটা সবথেকে ভালো লাগে।😍অবশ্যই ভাইয়া বাপ-বেটার কাহিনীর জন্য অপেক্ষায় রইলাম

 2 years ago 

অবশ্যই পরবর্তী পর্বে আমি ভিডিও শেয়ার করব । সেখানে ঐ মুহূর্তের কিছু ভিডিও দেখানোর চেষ্টা করব। আশা করি ভালো লাগবে, দেখিয়ে আমাকে জানিও কেমন । ভালোবাসা রইল তোমার জন্য।

 2 years ago 

বাহ ভাই আপনি পরিবার নিয়ে খুব সুন্দর করে খাওয়া দাওয়া করেছেন। জি ভাইয়া গরমের মধ্যে বাবু দিনে কোথায় বের হলে তারা খুব বিরক্ত হয়ে যায় গরমের কারণে তারা আসলে খুব নাজেহাল হয়ে যায়। আর আমার মতে শপিং একা করাই ভালো। পরিবারের সকলকে নিয়ে গেলে একটা ঝামেলা। কারোর এটা পছন্দ হয় তো করোর ওটা পছন্দ হয় । কারোর ওটা পছন্দ হয় তো কারো এটা পছন্দ হয় না। যাইহোক আপনার খাবার ছবিগুলো দেখে খুব খেতে ইচ্ছে করছিল ভাইয়া। খাবার ছবিগুলো অসাধারণ ছিল। ঠিক বলেছেন ভাইয়া নিজের পয়সা দিয়ে খাবেন ঘোরাঘুরি নিয়েছেন কে কি ভাবলো সেটা আসলে আসে যায় না।আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এই পোস্ট টি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

হ্যাঁ এটা সত্য কথা খাবারের পরিবেশন এবং স্বাদ বেশ মজাদার ছিল এবং বাবুর অবস্থা প্রথমের দিকে একটু কষ্টকর হলেও , পরে বেশ আনন্দ পেয়েছে আমাদের সঙ্গে ঘোরাঘুরি করে ।

 2 years ago 

রানার প্লাজার ফুড কোর্টে অনেক সুন্দর কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন ভাইয়া। দেখে মনে হচ্ছে এই রেস্টুরেন্ট অনেক উন্নত। রেস্টুরেন্টের সুন্দর নিরিবিলি পরিবেশ থাকলে পরিবার নিয়ে সময় কাটাতে ভালো লাগে। আর খাবারগুলো খুবই লোভনীয় ছিল। ভাইয়া অনেক সুন্দর ভাবে আপনি আপনার মুহূর্তগুলো উপস্থাপন করেছেন। শায়ান বাবুর ফটোগ্রাফি দেখে ভালো লাগলো। অনেক সুন্দর ভাবে আপনার কাটানো মুহূর্ত আমাদের মাঝে উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি ধন্যবাদ। সেই সাথে আপনার জন্য শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো ভাইয়া।💓💓💓

 2 years ago 

হ্যাঁ এটা মোটামুটি একটা অভিজাত শপিংমল । তবে সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত । আমি মূলত গিয়েছিলাম খাওয়ার জন্য এবং বেশ ভালই সময় কাটিয়েছি । পরবর্তী পর্বে ভিডিও আসবে , হয়তো দেখলে বুঝতে পারবেন । ধন্যবাদ।

 2 years ago 

ভাই কি একটা খাবারের ছবি দেখালেন হাড়ির মধ্যে। দেখেই লোভ সামলাতে পারছিনা, পেটের সমস্যা হলে কিন্তু আমার দোষ নেই হাহাহাহা। রেস্টুরেন্টটির ডেকোরেশন টা আমার কাছে বেশ ভালই লাগলো। সত্যি বলতে কি এদেশে পয়সাওয়ালাদের জন্যই সবকিছু। যার পকেটে পয়সা আছে তার জন্য সব রেডি আর যার নেই তার দিকে কেউ ফিরেও তাকায় না। যাই হোক নামটা জেনে রাখলাম কখনও বগুড়াতে গেলে অবশ্যই একটা ঢু মারবো।

 2 years ago 

আপনার এবং আপনার বন্ধুর দাওয়াত রইলো । চলে আসেন একদিন, সকলে মিলে আবারো খাইতে যাব ।

 2 years ago 

রেস্টুরেন্টে খাইতে গেলে সবাই ঘুরাঘুরি করে চারপাশ দেখে। এতে কারো কিছু মনে করার কিছু নেই। যে রেস্টুরেন্টের ডেকারেশন যত বেশি ভালো হবে লোকজনের ভিড় সেখানেই বেশি থাকবে।।যাই হোক আপনারা তাও ফাঁকা পেয়েছিলেন। বাবা ছেলে ভালোই মজা করেছেন দেখেই বুঝা যাচ্ছে। ধন্যবাদ ভাই আমাদের সাথে আপনার সুন্দর মুহুর্ত শেয়ার করার জন্য।

 2 years ago 

হ্যাঁ, আসলেই আমাদের পারিবারিক ভাবেই সময়টা ভালো কেটেছে । যদিও পরবর্তী পর্বে ভিডিও আসবে, হয়তো ব্যাপারটা দেখে আরো ভাল লাগতে পারে আপনার ।

Coin Marketplace

STEEM 0.18
TRX 0.13
JST 0.030
BTC 58296.60
ETH 3064.91
USDT 1.00
SBD 2.26