তৃতীয় সেমিস্টারের প্রথম দিন | |
হ্যালো ,আমার বাংলা ব্লগ পরিবারের সদস্যগণ সকলে কেমন আছেন।আশা করি সকলে ভালো আছেন।আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে ভালোই আছি।
আমি বর্তমানে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে অধ্যয়নরত আছি কিছুদিন আগেই আমার দ্বিতীয় সেমিস্টারের ফাইনাল এক্সামের মাধ্যমে আমি তৃতীয় সেমিস্টারে পদর্পন করি।মাঝে আমাদের ১০ দিনের ব্রেক ছিল।এই ব্রেকে সবাই নিজ নিজ বাড়ি চলে যায় আমাদের তৃতীয় সেমিস্টারের ক্লাস শুরু হয় ১লা জুন থেকে।সেই দিনটি কেমন ভাবে কেটেছে তাই আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আমাদের নতুন সেমিস্টার শুরুর আগেই আমাদের কোর্স রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হয়। আমরা বন্ধুরা সবাই চেষ্টা করেছি একই টাইমে ক্লাসগুলো নেয়ার।
আমার প্রথম দিনের ক্লাস হয় সকাল ১১.১১ থেকে।তাই সকাল সকাল বের হয়ে যায় ভার্সিটির উদ্দেশে।ভার্সিটি গিয়ে ১০ দিন পর আবার দেখা হয় সকল বন্ধুদের সাথে।সবাইকে দেখে সকলেই আমরা বেশ খুশি হই। সবাই সব ক্লাস শেষ করে অনেক সময় যাবৎ আড্ডা দেই আমাদের ভার্সিটির ফিল্ডে বসে। দিনটি ও বেশ ভালই ছিল।হালকা হালকা মেঘ ছিল আকাশে।মনে হচ্ছিল এই বুঝি বৃষ্টি এসে যাবে।কিন্তু বৃষ্টি হয়নি তেমন।তাই ফিল্ডে বসে আড্ডা দিতে বেশ ভালোই লাগছিলো সবার।সবাই গল্প করি যে এই দশ দিন সবাই কি কি করছি ।
আমাদের এক বন্ধু যার বাড়ি নাটোর ,সে নাটোরের বিখ্যাত কাঁচা গোল্লা এনেছিল আমাদের জন্য।সে আমাদের তার বাসায় নিয়ে যায় কাঁচা গোল্লা খাওয়াতে। বন্ধুর বাসা আমাদের ভার্সিটির খুব কাছেই।কাঁচা গোল্লা বেশ ভালোই লেগেছে।আমি এই নিয়ে দ্বিতীয় বার কাঁচা গোল্লা খেয়েছি।
)
সেখানে চা শিঙ্গারা খাই ।কিছুক্ষণ বসে আড্ডা দিয়ে আবার বাসার দিকে রওনা দেই। এইভাবেই দিনটি কেটে যায়।দিনটি ভালোই কেটেছে। আপনাদের ও হয়ত এমন অনেক দিন কেটেছে ভার্সিটি লাইফে।অনেকই হয়ত আমার মত এমন অনেক দিন কাটিয়েছেন । বন্ধুদের সাথে আড্ডা , গল্পের মাধ্যমেই দিন কেটেছে। এখন হয়ত সবার সাথে দেখাও হয় না ঠিক মত সবার নিজ নিজ ব্যস্ততার জন্য।এটাই হয়ত জীবনের ধাপ। ধন্যবাদ সবাইকে 🩵
আমি বর্তমানে ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে অধ্যয়নরত আছি কিছুদিন আগেই আমার দ্বিতীয় সেমিস্টারের ফাইনাল এক্সামের মাধ্যমে আমি তৃতীয় সেমিস্টারে পদর্পন করি।মাঝে আমাদের ১০ দিনের ব্রেক ছিল।এই ব্রেকে সবাই নিজ নিজ বাড়ি চলে যায় আমাদের তৃতীয় সেমিস্টারের ক্লাস শুরু হয় ১লা জুন থেকে।সেই দিনটি কেমন ভাবে কেটেছে তাই আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব। আমাদের নতুন সেমিস্টার শুরুর আগেই আমাদের কোর্স রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হয়। আমরা বন্ধুরা সবাই চেষ্টা করেছি একই টাইমে ক্লাসগুলো নেয়ার।
আমার প্রথম দিনের ক্লাস হয় সকাল ১১.১১ থেকে।তাই সকাল সকাল বের হয়ে যায় ভার্সিটির উদ্দেশে।ভার্সিটি গিয়ে ১০ দিন পর আবার দেখা হয় সকল বন্ধুদের সাথে।সবাইকে দেখে সকলেই আমরা বেশ খুশি হই। সবাই সব ক্লাস শেষ করে অনেক সময় যাবৎ আড্ডা দেই আমাদের ভার্সিটির ফিল্ডে বসে। দিনটি ও বেশ ভালই ছিল।হালকা হালকা মেঘ ছিল আকাশে।মনে হচ্ছিল এই বুঝি বৃষ্টি এসে যাবে।কিন্তু বৃষ্টি হয়নি তেমন।তাই ফিল্ডে বসে আড্ডা দিতে বেশ ভালোই লাগছিলো সবার।সবাই গল্প করি যে এই দশ দিন সবাই কি কি করছি ।
আমাদের এক বন্ধু যার বাড়ি নাটোর ,সে নাটোরের বিখ্যাত কাঁচা গোল্লা এনেছিল আমাদের জন্য।সে আমাদের তার বাসায় নিয়ে যায় কাঁচা গোল্লা খাওয়াতে। বন্ধুর বাসা আমাদের ভার্সিটির খুব কাছেই।কাঁচা গোল্লা বেশ ভালোই লেগেছে।আমি এই নিয়ে দ্বিতীয় বার কাঁচা গোল্লা খেয়েছি।

তারপর আমরা সবাই মিলে বন্ধুর বাসার কাছে একটা খুব ভালো চায়ের দুকান আছে সেখানে যায় । চায়ের দোকানের নামটাও বেশ ইউনিক।
সেখানে চা শিঙ্গারা খাই ।কিছুক্ষণ বসে আড্ডা দিয়ে আবার বাসার দিকে রওনা দেই। এইভাবেই দিনটি কেটে যায়।দিনটি ভালোই কেটেছে। আপনাদের ও হয়ত এমন অনেক দিন কেটেছে ভার্সিটি লাইফে।অনেকই হয়ত আমার মত এমন অনেক দিন কাটিয়েছেন । বন্ধুদের সাথে আড্ডা , গল্পের মাধ্যমেই দিন কেটেছে। এখন হয়ত সবার সাথে দেখাও হয় না ঠিক মত সবার নিজ নিজ ব্যস্ততার জন্য।এটাই হয়ত জীবনের ধাপ।
সবাই ভালো থাকবেন।সবাই বেশি বেশি গাছ লাগানোর চেষ্টা করবেন। সবার জন্য শুভকামনা রইলো।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
বাসা থেকে ঢাকায় আসতে একদিন দেরী হাওয়ায় আমার ৩য় সেমিস্টারের প্রথম দিনের ক্লাসগুলো মিস যায়। তোর ১ম দিনের অনুভূতি পড়ে অনেক ভালো লাগলো। অনেক শুভকামনা রইল তোর জন্য।
সেমিস্টারের প্রথম দিন আমরা সবাই তোকে অনেক মিস করি। ক্লাসে ও ক্লাসের বাইরে সব জায়গায় তোকে সবাই মিস করি। যাই হোক এভাবেই এগিয়ে যেতে হবে ।
অসংখ্য শুভকামনা রইলো তোর জন্য।ভালো থাকিস সব সময়।