আমার প্রিয় বন্ধুগন, সবাই কেমন আছেন? সবাইকে আমার আন্তরিক মোবারকবাদ এবং অন্তরের অন্তস্থল থেকে আপনাদেরকে জানাই শুভেচ্ছা।
শিশুসুলভ পোষ্ট ও কমিউনিটির সৃজনশীলতা রক্ষার্থে আমি চেষ্টা করব একেক দিন একেক বিষয় নিয়ে হাজির হতে।
হাজির হলাম আপনাদের সামনে নতুন একটি পোষ্ট নিয়ে। |

লোকেশন :https://maps.app.goo.gl/8Bos83pLPrstKL3M9
ক্যামেরা.মডেল | গ্যালাক্সি এম ৩১
আমরা সবাই জানি যে বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ আরে নদীমাতৃক দেশ এর আনাচে-কানাচে নদী বয়ে যায় আর সেটা দেখতে অনেক চমৎকার লাগে।
আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি কিছু ভ্রমণ এর ফটোগ্রাফি। আমি এবং আমার কাজিন সহ একটা জায়গাতে বেড়াতে গিয়েছিলাম, বা ঘুরতে গিয়েছিলাম। সেখানে ঘুরতে গিয়ে কিছু ফটোগ্রাফি করেছি নদ নদীর, এবং কিছু দৃশ্য। সেগুলো আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম ।
আমি যেই এরিয়াতে বেড়াতে গিয়েছি সেই এরিয়া টার নাম হচ্ছে মুছাপুর, বাংলা বাজার ব্রিজ। আরে মুসাপুর বাংলা বাজার ব্রিজ একটি পপুলার পিকনিক স্পট হিসেবে এখনকার ট্রেন্ড হয়ে আছে।
বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন গ্রাম থেকে এখানে মানুষ ঘুরতে আসে এখানে নৌকার কিছু বাইট ও আছে অনেকেই নৌকা ভ্রমণ করে নৌকা ভাড়া করে।
কিছু লোক আবার এখানে আলাদা আলাদা ভাবে মাছ ধরে বড়শি দিয়ে। কেউ বা জাল মেরে মাছ ধরে। তবে আমরা যখন গিয়েছি তখন বড়শি দিয়ে অনেক মাছ ধরতেছে, আর তার কিছু ফটোগ্রাফি আপনার সাথে শেয়ার করলাম।
এই ফটোতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন সূর্যের আলো পানির উপরে পড়েছে যার বিকিরণ দেখতে একটু ব্যতিক্রম লাগতেছে।

সূর্য অস্ত যাওয়ার পূর্ব মুহুর্তে যখন গাছের আড়ালে সূর্য নিজেকে লুকায় তখনকার দুইটি ফটোগ্রাফি।

নৌকায় ভ্রমণকারীদের জন্য অপেক্ষারত দুই নৌকা বাইট। তারা কখন কাস্টমার আসবে তাদেরকে নিয়ে নৌকায় ভ্রমণ করাবে অন্যদিকে ঘুরিয়ে দেখাবে সেই অপেক্ষায় ।



ব্রিজ সহকারে নৌকায় ভ্রমণ করা কিছু যাত্রীর নৌকায় থাকা অবস্থায় কিছু ফটোগ্রাফি।

একজন বৃদ্ধ লোক পানির কিছুটা মধ্যখানে গিয়ে কিছু ব্লক এর উপরে বসে মাছ ধরতেছে।

অনেক জন মানুষ একসাথে বসে মাছ ধরার চেষ্টায়, যদিও তেমন একটা মাছ পাচ্ছে না। তবে এটি এক ধরনের টাইমপাস বলা যায়। এরা এখানে বসে বসে মাছ ধরার ছলে টাইম পাস করতেছে।

কিভাবে জাবেন মুসাপুর বাংলা বাজার ব্রিজে? |
মুসাপুর বাংলা বাজার ব্রিজে যেভাবে যেতে হবে:ঢাকা থেকে সর্বপ্রথম ফেনীর উদ্দেশ্যে রওনা হতে হবে, এবং ফেনীতে নামার পরে সেখান থেকে চলে যেতে হবে বসুরহাট বাজার।
বসুরহাট থেকে সিএনজি করে চলে যেতে হবে বাংলা বাজার ব্রিজ। সেখানে গিয়ে নামলেই দেখতে পারবেন এই সৌন্দর্য গুলো।
একই উপায়ে চট্টগ্রাম থেকেও এই ভাবে চলে আসতে পারবেন তবে চট্টগ্রাম থেকে ডাইরেক্ট ফেনী নামতে হবে এবং বাকিটা উপরে যেটা লিখেছি সেভাবেই বরাবর আপনি পৌঁছে যাবেন বাংলাবাজার এই ব্রিজে।

আজ আর নয়, আপনার নিকটতম এবং প্রিয়জনের সাথে নিরাপদে থাকুন, নিজের যত্ন নিন। আপনার দিনটি শুভ হোক

.png)
𝒩ℰ𝒱ℒ𝒰123
.png)
আমি বাংলাদেশ থেকে এমদাদ হোসেন নিভলু। আমার স্টিমিট আইডি হল @ nevlu123। আমি ফেনী জেলায় থাকি। আমার কাজ কম্পিউটার শেখানো, আমার একটি কম্পিউটার প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে। যেখানে আমি স্টিমিট কাজের পাশাপাশি আমার সময় কাটাই। @nevlu123 নামে আমার একটি ডিসকর্ড অ্যাকাউন্ট আছে। আমার বয়স এখন 30 বছর। আমি জাতিগতভাবে মুসলিম বা আমি মুসলিম কিন্তু ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি কারণ আমি বাংলা বলি তাই ভাষাগতভাবে আমি বাঙালি।
.png)
ফোনের বিবরণ
সবার প্রতি শুভেচ্ছা এবং এই পোস্টটি সমর্থনকারী সকল বন্ধুদের বিশেষ ধন্যবাদ
আপনার ফটোগ্রাফি পোস্ট দেখে আমি সত্যি বিমোহিত। এত সুন্দর করে আপনি সূর্য অস্ত যাওয়ার ছবি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। যা দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছি ।আপনার অনুভুতি গুলো আমাদের মাঝে খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন। সবকিছু ছাপিয়ে আমি বারবার সূর্য অস্তের ছবিগুলো খুব মনোযোগের সহিত দেখেছি। তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ
ভাইয়া আপনার আজকের প্রতিদিন ফটোগ্রাফি চমৎকার লাগছে দেখতে। খুব সুন্দর একটি জায়গায় ঘুরতে গিয়েছেন আপনি এবং সেখানকার দারুন কিছু ছবি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন আজকে। সূর্য অস্ত যাওয়ার পূর্বে ছবিটি দেখে অমায়িক লাগছে। আপনাকে সুন্দর সব ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনার উপলব্ধি জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই
মুছাপুর, বাংলা বাজার ব্রিজ দেখতে তো খুবই সুন্দর আপনার ছবি মাধ্যমে বোঝা যাচ্ছে। সত্যিই অসাধারণ লাগলো ব্রিজটি দেখে। আর আপনার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ ভালো হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে শুভেচ্ছা রইলো আপনার প্রতি।
আপনার উপলব্ধি জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই
আমাদের নদি মাতৃক দেশের নদি ও নৌকা নিয়ে, ফটোগ্রাফিতে
যেভাবে ফটো অনুশীলন করে দেখালেন।তা আমাদেরকে
শুধু নয়।যে কোন দর্শক ও পাঠক আকৃষ্ট হতে পারে। ভাল-মন্দ বলার ক্ষমতা আমার না থাকলেও,বলতে পারি, আকর্ষণীয় ছিল,সবকিছু ই।
আপনার মহান মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয়
আপনাকে সবসময় স্বাগতম।