ভ্রমণ: "রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের গহীনে মায়াবী সৌন্দর্য"
হ্যালো..!!
আমার সুপ্রিয় বন্ধুরা,
আমি @aongkon বাংলাদেশের নাগরিক।
আজ- ৬ ই মে, সোমবার, ২০২৪ খ্রিঃ।
আমি আশা করি, আপনারা সবাই সুস্থ এবং সুন্দর আছেন। আমার মাতৃভাষা বাংলার একমাত্র ব্লগিং কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ফাউন্ডার, এডমিন প্যানেল, মডারেটর প্যানেল এবং সকল সদস্য ও সদস্যাদের আমার অন্তরের অন্তরস্থল থেকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা এবং অভিনন্দন রইল।
কয়েকটি ফটোগ্রাফি একত্রিত করে সুন্দর একটি কভার ফটো তৈরি করে নিয়েছি।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: সিলেট
তারিখ: ২ রা সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ
আমরা রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের যতো গহীনের দিকে যাচ্ছিলাম ততই বেশি সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারছিলাম। রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের বাইরের সৌন্দর্যের থেকে ভেতরের গহীন অরণ্যের সৌন্দর্য সব থেকে বেশি মনোমুগ্ধকর লাগে। যদি আমরা জীবনকে সুন্দরভাবে উপভোগ করতে চায় তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে প্রকৃতিপ্রেমী হতে হবে।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: সিলেট
তারিখ: ২ রা সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ
প্রকৃতির সান্নিধ্যে না গেলে আমরা কখনোই প্রকৃতিপ্রেমী হতে পারবো না এবং জীবনকে সুন্দরভাবে উপভোগ করতে পারবো না। আমরা রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট দেখার জন্য যে, চারজন গিয়েছিলাম সবাই ভ্রমণ প্রিয় মানুষ। আমি আর আমার বন্ধু রাহুল অবশ্য দেশের বিভিন্ন জায়গাতে ভ্রমণ করেছি। কিন্তু কনক আর আমার কাকা পলাশ এই দুইজন আমাদের বাংলাদেশ বাদেও ভারতের বিভিন্ন জায়গা ভ্রমণ করেছে।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: সিলেট
তারিখ: ২ রা সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ
রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের গহিনের সৌন্দর্য অনেক বেশি সুন্দর। রাতারগুল জলা বনের এই গাছগুলো সব থেকে বেশি সুন্দর লাগে। রাতারগুলে সব থেকে বেশি পরিমাণে জন্মায় করচ গাছ। আর এই গাছগুলো চার থেকে পাঁচ মাস পর্যন্ত পানির নিচে বেঁচে থাকতে পারে।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: সিলেট
তারিখ: ২ রা সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ
রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টে গিয়ে আমি একটা বিষয় ভীষণভাবে লক্ষ্য করেছি যে, এখানকার ছোট ছোট বাচ্চারাও ব্যবসা করে। এদের কারো কারো সাথে আমার কথা হয়েছে এরা কেউ কেউ স্কুলে পড়ে আবার কেউ কেউ পড়া বাদ দিয়ে দিয়েছে। রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের গহীন অরণ্যে এই দুটি শিশু আমড়া বিক্রি করছিলো।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: সিলেট
তারিখ: ২ রা সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ
এটা হচ্ছে রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের সব থেকে গহীনের অংশ। এই জায়গাতে সকল ভ্রমণ পিপাসুরা এসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করে। আমাদে নৌকা বাদেও এই জায়গাতে আরো কয়েকটি নৌকাতে করে ভ্রমণ প্রিয় মানুষ এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে এসেছিলো।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: সিলেট
তারিখ: ২ রা সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ
বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৩ সালে রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের এই এলাকাকে বিশেষ জীববৈচিত্র সংরক্ষণ এলাকায় হিসেবে উল্লেখ করে। রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের এই এলাকাটা বন্যপ্রাণীর অভয়ারণ্য। বাংলাদেশ টুরিস্ট পুলিশ রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের পুরো এলাকা কন্ট্রোল করে। আর এই কারণেই আমাদের মতো ভ্রমণ প্রিয় মানুষ এসে এখানে শান্তি মতো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারে।
ডিভাইস: স্যামসাং গ্যালাক্সি এফ-৫৪
লোকেশন: সিলেট
তারিখ: ২ রা সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ
রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট ভ্রমণের সব থেকে ভালো সময় হলো বর্ষাকাল। এক কথায় এই জলাবনে যতো পানি থাকবে ততই এখানকার সৌন্দর্য সুন্দর দেখাবে। আর ডিঙ্গি নৌকাতে করে এখানকার বনের ভেতরে ঘুরতে ঘুরতে দেখা যায় প্রকৃতির রূপসুধা।
আজকে এ পর্যন্তই রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট ভ্রমণ কাহিনী আবার অন্য একটি পোস্টে আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।
প্রিয় বন্ধুরা,
আমি স্টিমিট প্ল্যাটফর্মে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটিতে প্রতিনিয়ত আমার সৃজনশীলতা দিয়ে ভালো কনটেন্ট শেয়ার করে এই কমিউনিটিকে সমৃদ্ধ করতে চাই এবং উচ্চতার শিখরে নিয়ে যেতে চাই। আমার ব্লগটি কেমন হয়েছে আপনারা সবাই কমেন্টের মাধ্যমে অবশ্যই মন্তব্য করবেন, সামান্য ভুল ত্রুটি অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন এবং সুপরামর্শ দিয়ে পাশে থাকবেন। আবার দেখা হবে নতুন কোনো পোস্ট নিয়ে শীঘ্রই, ততক্ষণে সবাই নিজের খেয়াল রাখবেন সুস্থ এবং সুন্দর থাকবেন এটাই কাম্য করি।
আমি অংকন বিশ্বাস, আমার ইউজার নেম @aongkon। আমি মা, মাতৃভাষা এবং মাতৃভূমিকে সব থেকে বেশি ভালোবাসি। আমি হৃদয় থেকে ভালবাসি সৃষ্টিকর্তা ও তার সকল সৃষ্টিকে। আমি বর্তমানে ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটিতে সিভিল টেকনোলজিতে বি.এস.সি ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে লেখাপড়া করছি। আমি ভ্রমণ করতে, গান গাইতে ও শুনতে, কবিতা লিখতে ও পড়তে, আর্ট করতে, রান্না করতে ও ফটোগ্রাফি করতে খুবই পছন্দ করি। "আমার বাংলা ব্লগ" আমার গর্ব "আমার বাংলা ব্লগ" আমার ভালোবাসা। আমার নিজের ভেতরে লুকায়িত সুপ্ত প্রতিভাকে বিকশিত করার লক্ষ্যে "আমার বাংলা ব্লগে" আমার আগমন। এই স্বল্প মানব জীবনের প্রতিটা ক্ষণ আমার কাছে উপভোগ্য। আমি মনে করি, ধৈর্যই সফলতার চাবিকাঠি।
@aongkon


সিলেটের অনেক জায়গায় ঘুরেছি তবে এই রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের কথা আগে শুনিনি যাই হোক আপনার পোস্টের মাধ্যমে জানতে পারলাম আর জায়গাটি সত্যিই খুবই সুন্দর। আসলে ভিতরে ডিঙ্গি নৌকায় আপনারা খুব সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি দেখে মুগ্ধ হয়ে যাচ্ছিলাম। জায়গাটি সত্যিই মনমুগ্ধকর। গাছগুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগছে। আসলে এরকম জায়গা গুলোতে গেলে মানুষের মনটা খুবই ভালো হয়ে যায়। সুন্দর মুহূর্তটা আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন দেখি সত্যিই খুব ভালো লাগলো ভাইয়া ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি জায়গার ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
সিলেটে গিয়ে অনেক জায়গায় ঘুরেছেন আপনি এই জেনে বেশ ভালো লাগলো আপু। তবে আবার গেলে অবশ্যই রাতারগুলকে ঘুরে আসবেন। হ্যাঁ আপু আমরা সবাই অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মাঝে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভ্রমণ বিষয়ক পোস্ট দেখলে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। মনে হয় আমিও আপনাদের সাথে সেখানে ঘুরতে গিয়েছি। রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট নিয়ে এর আগেও কয়েকটি পর্ব শেয়ার করেছেন যা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। কোন একদিন আবার একসাথে এখানে যেয়ে ঘুরে আসবো।
বন্ধু তোমার সাথে রাতারগুলের এই জায়গাতে যাওয়ার ইচ্ছা আছে যদি কখনো সময় হয় অবশ্যই যাবো। আমি নিজেও অভ্রমণ পোস্ট করতে ভীষণ ভালোবাসি।
সিলেটে অসংখ্য জায়গায় রয়েছে যেগুলো অনেক বেশি সুন্দর। আপনার এই ছবিগুলো দেখে আমি একেবারে মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভাই। আসলে এই ধরনের জায়গায় গেলে মন মানসিকতার সবই চেঞ্জ হয়ে যায়। উৎফুল্ল থাকে মন। আসলে আমার কখনোই সিলেট যাওয়া হয় নাই। রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের গহীনে মায়াবী সৌন্দর্য আমাকে মুগ্ধ করেছে ভাই।
হ্যাঁ ভাই সিলেটে অনেক ভ্রমণ করা জায়গা আছে যেগুলো মনোমুগ্ধকর। রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টের সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করেছে জেনে খুশি হলাম ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাই আপনি আজকে আমাদের মাঝে সিলেট ভ্রমণের পোস্ট শেয়ার করেছেন। আসলে ভাই রাতারগুল এর জায়গা গুলো দেখতে বেশ অসাধারণ ছিল। আসলে আমি যখন রাতারগুল দেখতে গিয়েছিলাম তখন গাছগুলোর ভিতরে এত পানি ছিল না অল্প পানি ছিল সেখানে নৌকা নিয়ে যাওয়া গিয়েছিল না। হয়তো বর্ষাকালে গেলে বেশি মজা হত। ধন্যবাদ ভাই এত সুন্দর পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট ঘুরতে হলে বর্ষাকালে যাওয়া সব থেকে বেশি ভালো কারণ এ সময়টাতে অনেক জল থাকে বনের ভেতর নৌকাতে করে ঘুরতে ভীষণ ভালো লাগে তখন। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
এই বিষয়ে কিছুদিন আগে আপনি একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছিলেন ভাইয়া। আজকে আবারও আমাদের মাঝে অচেনা এই জায়গা সম্পর্কে সুন্দর ফটোগ্রাফির মাধ্যমে বর্ণনা উপস্থাপন করেছেন দেখে অনেক কিছু জানার সুযোগ হলো। বেশ ভালো লাগলো আপনার পোস্ট দেখে।
হ্যাঁ আপু রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্ট এর আগে কয়েকটি পোস্ট করেছিলাম। এই অচেনা জায়গা সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন জেনে খুশি হলাম। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সত্যি এই রাতারগুল সোয়াম্প জায়গাটার সৌন্দর্য এক কথায় অসাধারণ। আমি এর আগেও একটা ভিডিওতে এ জায়গা দেখেছিলাম আর আজকে আপনার পোষ্টের মাধ্যমে দেখতে পেয়ে অনেক বেশি ভালো লাগছে। সত্যি এরকম পানির মধ্যে যদি ডিঙ্গি নৌকা নিয়ে ঘোরাঘুরি করা যায় তাহলে এমনিতেই মন ভালো হয়ে যায়। দেখা যাক যদি কখনো সুযোগ হয় ইনশা-আল্লাহ অনেক অনেক জায়গায় ঘুরার চেষ্টা করব। যাইহোক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এই সুন্দর জায়গায় ভ্রমণ করার এক্সপেরিয়েন্স এবং সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
অবশ্যই ভাই কখনো সুযোগ হলে রাতারগুল সোয়াম্প ফরেস্টে গিয়ে ঘুরে আসবেন আশা করি অনেক ভালো লাগবে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আপনারা তো বন,জঙ্গল ও নদী ভ্রমণ করে দারুণ উপভোগ করছেন।খুবই ভালো লাগলো দৃশ্যগুলির বর্ননা পড়ে।ডিঙি নৌকাগুলি খুবই সুন্দর আর গাছগুলো অনেক পুরোনো মনে হচ্ছে।আমি তো আমড়া দেখে ভেবেছিলাম কাঁচা আম।ধন্যবাদ দাদা।
ভ্রমণ করতে অনেক বেশি ভালো লাগে তাই তো ভ্রমন করি। ডিঙ্গি নৌকাতে করে জলের ভেতরে ঘুরে বেড়ানোর মজাই আলাদা। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
সোয়াম্প ফরেস্টে ডিঙি নৌকায় করে ঘুরেছেন। সোয়াম্প ফরেস্টের সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম আমি। জায়গাটা বেশ ভালো লেগেছে আমার কাছে। এরকম একটা জায়গায় সময় কাটাতে পারলে খুবই ভালো লাগবে। এরকম জায়গাগুলো আমাদের প্রশান্তি এনে দেয়। আপনাদের কাটানো সুন্দর মুহূর্ত গুলো শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আসলে এই জায়গাটা এমন যে দেখলে যে কেউ মুগ্ধ হয়ে যাবে। আমরা এই জায়গাতে অনেক সুন্দর সময় অতিবাহিত করেছিলাম। সন্ধ্যা সাবলীল ভাষায় মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
ভ্রমণ আমার বরাবরি অনেক পছন্দের। সময়ের কারণে ভ্রমণ হয় না কিন্তু আপনার ভ্রমণ কাহিনী পড়ে ভালই লাগলো। ফটোগ্রাফি গুলা অনেক সুন্দর হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটি ভ্রমণ অভিজ্ঞতা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আপনিও ভ্রমণ করা অনেক বেশি পছন্দ করেন জেনে খুশি হলাম আপু। যত বেশি ভ্রমন করা যাবে ততই শরীর ও মন সুস্থ থাকবে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।