আবারো একবার প্রেম যমুনার ঘাটে(১০% বেনিফিশিয়ারি লাজুক খ্যাকের জন্য)
আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সবাই ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ, আমিও ভালো আছি।

সত্যি বলতে মেসে আসার পর থেকে এক প্রকার ঘরকুনো অবস্থাই হয়ে গেছে আমার।প্রাইভেট কলেজ শেষে আর কোনো জায়গায় যাওয়া নেই।লাইফ থেকে কেমন যেন কিকটা বিলীন হয়ে গেছে।যে আমি বাসায় থাকতে টোটো কোম্পানির মালিক ছিল সে-ই আমি মেসে এসে চার দেয়ালে আবদ্ধ।কতই আর!পূজার ছুটি পেয়ে সবাই আজ বাড়ি চলে যাবে,আমি যাচ্ছিনা।পূজার ছুটি শেষেই ইয়ার ফাইনাল।বাড়ি গেলে দিন কয়টা পুরাই নষ্ট হবে। বৃহস্পতিবার রাতে বাকিদের বললাম,জুম্মার নামাজ পর সবাই মিলে কোথাও থেকে ঘুরে আসি।সবাই বললো শারিয়াকান্দির কথা।যদিও আমি এর আগে একবার গিয়েছিলাম,তবুও ওদের সবার মত একই হওয়ায় আমি আর না করিনি।




সূর্য অস্ত যায় যায় অবস্থা,গোধূলি আরকি।পুরা সিনটা যা লাগছিলো!নদীর পাড়ে বসে সূর্য অস্ত দেখতে পারলে,বেশ ভালোই লাগতো।
নিজেরা কিছুক্ষন ছবি টবি তুলে আবার নৌকায় এসে বসেছিলাম।এতোকিছুর মাঝেও গতকাল ঠান্ডা বাতাসের খুব অভাববোধ করেছি।ঘুরে যে একটা ফিল পাওয়া যায় সে-ই ফিলটা আসেনি।
ঘাটের কাছে বেশ অনেক দোকান-পাট ছিল।ফুচকা,আচাড়,বাচ্চাদের খেলনাসহ বেশ অনেককিছুরই।
৬ টার একটু আগে আগে আমরা আবার মেসে আসার উদ্দেশ্যে ওই জায়গা ছেড়ে এসেছিলাম।যাওয়ার সময় ফাকা সি.এন.জি অনেক পাওয়া গেলেও আসার সময় সি.এন.জি পাওয়াই যাচ্ছিলোনা।বেশ অনেকক্ষণ হাটার পরে একটা সি.এন.জি পেয়েছিলাম তাও ৪০০ টাকার বিনিময়ে।
টু বি অনেস্ট,ওতোটাও ভালো লাগেনি আমার কাছে গতকালের আউটিং টা।বাট মন্দের ভালো বলে একটা কথা আছে তো!
©@farhantanvir
Shot on. Oppo f19 pro & redmi note-9
Location
আমিও গিয়েছিলাম ভাই।আমার অসাধারণ লেগেছে।প্রকৃতি উপভোগ করার আলাদা একটা মজা আছে।কালিঘাটের ব্লকগুলোর উপর বসে নদীর দিকে তাকিয়ে দার্শনিক হয়ে গিয়েছিলাম।তবে সব কিছু সবার ভাল লাগবে না। তারপরেও আপনি খুব সুন্দরভাবে বর্ণনা দিয়েছেন।
এটা কিন্তু ভাই খাসা বলেছেন।এমন প্রকৃতি পেলে মনটা আপনা আপনি কাব্যিক ভঙ্গিমায় আপ্লুত হয়ে ওঠে।
ভালোবাসা নিয়েন💓
অনেক সুন্দর হয়েছে আপনার পোস্ট টি, অনেক দিন পর আপনার পোস্ট টি চোখে পড়লো 💞 আমার পক্ষ থেকে। দোয়া রইলো আমার পক্ষ থেকে