রোমান্টিক যুবক - আমার নিজের লেখা গল্প এবং ফটোগ্রাফি। পর্ব ১১

আসসালামুআলাইকুম

গল্পের বাকি অংশ সুরু করা যাক ......

আর আমরা সবাই জানি যে, কুরআনের প্রতিটি হরফের রয়েছে অসংখ্য সওয়াব। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি কুরআনের একটি অক্ষর তেলাওয়াত করবে সে ১০টি নেকী পাবে। কিন্তু এখানে আলিফ লাম মীম এক অক্ষর নয়, আলিফ একটি অক্ষর, লাম একটি অক্ষর এবং মীম একটি অক্ষর।
ধারণা করা যায়, তাহলে কুরআন তিলাওয়াতের কত সওয়াব আছে; আমাদের পক্ষে গণনা শেষ করা সম্ভব নয়, তাই না!
এবং সবচেয়ে আশার বিষয় হল সূর্য যখন মাত্র এক হাত চওড়া উপরে নেমে আসে। আমরা যখন আমাদের পাপের সাগরে সাঁতার কাটব, তখন কিয়ামতের ময়দানে কুরআন তিলাওয়াতকারীর জন্য কুরআন নিজেই সুপারিশ করবে।

ফলস্বরূপ, আমাদের প্রভু আমাদের ভালবাসা থেকে যে উপদেশ দিয়েছেন তা আমাদের জীবনে প্রতিফলিত হয় না।
তাই আপনি আপনার জীবনে কতবার কুরআন খতম করেছেন, কারো মৃত্যু বার্ষিকীতে কতজন কুরআন খতম করেছেন তা গণনা না করে অন্তত প্রতিদিন একটু একটু করে পড়ার চেষ্টা করুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন।

আপনি কি খুব ব্যস্ত?
কুরআন পড়া, বোঝাও কি সময়ের ব্যাপার?
ঠিক আছে, তাহলে অন্তত 3টি আয়াত পড়ে বুঝে নিন। তবুও পড়ুন, একটু বোঝার চেষ্টা করুন।

এটি সম্পর্কে চিন্তা করুন, আমরা যে সমস্ত কাজ জানি তা পৃথিবীতে কাজ করার জায়গা। এর ফল পরকালে দেখা যাবে। একমাত্র কুরআনই এর ব্যতিক্রম। আখেরাতে আপনি কুরআন পাঠ করবেন এবং আপনার মর্যাদা বাড়তে থাকবে।
শ্বাস-প্রশ্বাসের জন্য যেমন অক্সিজেন প্রয়োজন, তেমনি কুরআন আমাদের আত্মার অক্সিজেন। আমরা আমাদের একমাত্র প্রভুর বাণী পড়ছি; এই অসাধারণ উপলব্ধি আমাদের আবার কবে হবে!?

For Photos I use:

---

Camera	Iphone 12 Mini
Lens	Wide 26 mm-Equivalent
Photographer	@fxsajol
Location	Mirpur 12 , Dhaka, Bangladesh
Processing photos	Outdoor

---

তাহলে আমরা কুরআন ছেড়ে হাসি-ঠাট্টায় মত্ত হয়ে কী আশা করছি?
আমার মনে পড়ে সেই হাদিস, যেখানে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘কিয়ামতের দিন কুরআনের বাহককে বলা হবে, পড়তে থাক এবং উপরে উঠতে থাক এবং ধীরে ধীরে পড়তে থাক। যেমনটা তুমি পৃথিবীতে ধীরে ধীরে পড়তে। আপনি যেখানে পড়া শেষ করবেন সেই আয়াতে আপনার স্থান হবে।
এটা কতটা তাৎপর্যপূর্ণ। আমরা কি সেটা বুঝি?

আসুন আমরা সবাই এই উপলব্ধিকে কুরআনের সাথে একটি আবেগপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনের চালিকাশক্তি হিসেবে গ্রহণ করি। আল্লাহ আমাদের সহায়।
জিব্রাইল (আঃ) সকল ফেরেশতাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ কারণ তিনি কুরআনের বাহক। যেহেতু কুরআন নবী (সাঃ) এর উপর অবতীর্ণ হয়েছে তাই তিনি সকল সৃষ্টির সেরাও। এ জাতির জন্য কুরআন নাজিল হওয়ার পর থেকে এ জাতি শ্রেষ্ঠ হয়েছে। যেহেতু এটি রমজান মাসে নাজিল হয়েছে, তাই এটি সব মাসের শ্রেষ্ঠ মাস। যেহেতু এটি লাইলাতুল কদরে অবতীর্ণ হয়েছে, তাই এটি সর্বোত্তম রাত। আমরা যদি কুরআনকে হৃদয়ে রাখতে পারি তাহলে আমাদের অবস্থান কোথায় গিয়ে পৌছাবে তা ভেবে দেখেছেন কি?

তো, তোমার শতভাগ কাগজ পড়ে উৎপলের দিকে তাকিয়ে বলল, আমার শতভাগ? তাহলে আর কার? তুমি ছাড়া আমাকে কেউ এই নামে ডাকে না। তাহলে তোমার বদলে তোমার লিখলেন কেন? উৎপল জিভ কামড়ে বলল, লিখতে ভুলে গেছি। দিন কাটছি আর ঠিক করছি। কাটলে ভালো দেখাবে না। এটা যেমন আছে তাই হতে দিন. আপনি যা চান. যদি কোন ভুল না থাকে তবে ভুল হতে দিন। সহস্রাদের শেষ কথা শুনে উৎপল কিছু না বলে তার দিকে তাকিয়ে রইল। রাস্তা বাড়ি পৌঁছে গেছে। সহস্রাদ তাকে এগিয়ে যেতে বললে সে বলল, "আজ থাক সহস্রাদ। আমি আরেকদিন যাব। আমাকে আজ বিকেলের ট্রেন ধরতে হবে।" সহস্রাদ কিছুক্ষণ চুপ করে থেকে তারপর মিথ্যে বলে, "তুমি আগে আমার কলেজে গিয়ে বাড়ি গেলে কেন? আবার কেন? তোমার সাথে ঝগড়া করতে!"

সহস্রাদের সাথে সাথেই শতাব্দী বুবুর হালুদার রাতের কথা মনে পড়ে গেল। তাই বিষয় বদলাতে তিনি বললেন, "ওসব আঘাতমূলক কথায় আমার হৃদয় গলে যাবে না। আগে আমাকে অভিনন্দন জানাও।" কেন এমন হল? আমি প্রথম বর্ষ থেকে দ্বিতীয় বর্ষে চলে এসেছি। এটা কিভাবে হয়? এখন মে মাস। দ্বিতীয় বর্ষের ক্লাস শুরু হয় জুলাই মাসে। তাতে কি হয়েছে? প্রথম বর্ষের ফাইনাল পরীক্ষা শেষ। আর ফলাফল? তুমি কি দিয়েছ?” সহস্রাদ ভ্রুকুটি করে বলল, “না, আমি এখনও দেইনি। তাহলে আগে দাও।" ভালো হলে আমি শুধু তোমাকে অভিনন্দন জানাব না, তোমাকে উপহারও দেব। তোমাকে আর উপহার দিতে হবে না।

উৎপল হাসতে লাগল। তারা খুব ধীরে ধীরে হাঁটছিল। উৎপল আবার বলল, তুমি কি রোজ বাড়ি হেঁটে? আমি কলেজ থেকে হেঁটে বাসায় আসি। আমি অসুস্থ বোধ করলেই রিকশা চালাই। আজকে একটু ভালো লাগছে? আপনি কি মনে করেন? তোমাকে আজ খুব ফ্রেশ লাগছে। দেখবেন ধীরে ধীরে ভালো হয়ে যাবেন। সহস্রাব্দ কিছু না বলে একটু হাসল। তিনি লক্ষ্য করেন যে তারা প্রায়ই বাড়ির রাস্তার কাছাকাছি আসে। তাই সে তার হাঁটার গতি একটু কমিয়ে উৎপলের দিকে তাকিয়ে বলল, তোমাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করতে পারি? অবশ্যই। কথা বলতে আসেন। তাহলে আপনি কি মনে করেন? আমি কি কখনো পুলিশ অফিসার হতে পারব? অবশ্যই পারব। আমি কেন পারব না? আমার মনে হয় না আমি পারব। তুমি বলতে চাও, আমি মনে করি না আমি পারব? তোমার মতো বুদ্ধিমান ও সাহসী মেয়ে পুলিশ অফিসার হতে পারবে না?

This is original content by @fxsajol . Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much 😊

সময় নিয়ে গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ