আমার চেন্নাই CMC হাসপাতারে চিকিৎসা সফর ২০১৮।
বাংলাদেশ টু কলকাতা
আমারা সফর করেছি ট্রেনর মাধ্যমে । বাংলাদেশ থেকে সকাল ৬টা এম সময় ট্রেনে উঠতে হয় আর সন্ধা ৬টা পিএম সময় কলকাতায় নামতে হয়।
কলকাতায় নেমে একদিন থাকতে হয়।
কলকাতা হাওড়া থেকে চেন্নাই ভেলর
কলকাতা হাওড়া থেকে ভোরের ট্রেনে চেন্নাই ভেলর যায়তে সময় লাগে ২৮ ঘন্টা। ভেলর সি এম সি হাসপাতালে প্রতি দিন হাজার হাজার রোগী চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে রোগী আসে । ভেলর এই হাসপাতালে এক বছরে ১০/১২ লাখের মত বিভিন্ন দেশ থেকে বিভিন্ন জায়গা থেকে চিকিৎসা নিতে আসে। এর মদ্ধে বাংলাদেশ ও কলকাতার রোগী বেশি। CMC হাসপাতালকে বলা হয় এশিয়া মহাদেশের চিকিৎসার কারখানা।
ভেলোরে চিকিৎসা পেতে ধৈর্য আর সময়ের দরকার।
যারা ভেলর সিএমসি হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসে তাদের অনেক সময় নিয়ে আসতে হবে। কারন প্রতিদিন এক থেকে দুই হাজার মানুষ চিকিৎসা নিতে আসে।
সব শেষে আমি বলতে চায় যারা ভেরর চিকিৎসা নিতে আসবে তারা যেন অললাইনে ডাক্টরের সিরিয়াল নিয়ে আসে কারন এখানে সিরিয়াল পাওয়া অনেক কঠিন।
আপনার এই পোস্টটি পড়ে ভীষণ ভালো লাগলো। আপনি সিএনসি হসপিটাল এর চিকিৎসার কথা খুব সুন্দর ভাবে লিখেছেন। যারা ভেরার চিকিৎসা নিতে আসবে তারা কিভাবে সিরিয়াল দিবে তাও বলে দিয়েছেন। এই হসপিটালে তো দেখছি অনেক অনেক মানুষ চিকিৎসার জন্য আসে। এরকম পোস্ট গুলোর মাধ্যমে আমরা অনেক কিছু শিখতে এবং জানতে পারি। খুবই ভালো লাগলো আপনার পোস্ট দেখে।
আমার পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ