সোনারগাঁও জাদুঘরের কিছু আলোকচিত্রের শেষ পর্ব || [10% 𝕭𝖊𝖓𝖊𝖋𝖎𝖈𝖎𝖆𝖗𝖎𝖊𝖘 𝖋𝖔𝖗 @𝖘ʜʏ-ғᴏ𝖝🦊]
আমি @rahimakhatun
from Bangladesh
১৩ ই চৈত্র, ১৪২৮ বঙ্গাব্দ
২৭ ই মার্চ ,রবিবার ।
|
---|
আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
আজ সকাল থেকে অনেক কাজে ব্যস্ত ছিলাম। তাই পোস্ট কপড়তে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। আমি আজকে আপনাদেরকে দেখাবো গ্রাম্য পরিবেশের কিছু আলোকচিত্র। আমি আগেই বলেছিলাম আমি সোনারগাঁও জাদুঘরে ঘুরতে গেয়েছিলাম। ওই এখানে অনেক ছবি তুলেছি। কিছু জিনিস আমার অনেক ভালো লেগেছে ,সেই গুলা আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।জায়গা বেশ সুন্দর ,অনেক বড় জায়গা নিয়ে তৈরি। পিকনিক করার জন্য একদম পারফেক্ট। বাচ্চাদের জন্য বিভিন্ন রাইড আসে ভিতরে। সব মিলিয়ে মোটামুটি সুন্দর। কথা না বারিয়ে চলেন দেখে নেওয়া যাক
কিভাবে গায়ের হলুদ পালন করতো। বেশ মজার ছিলো সেই দিন গুলা।
আগে পালকির প্রচলন ছিলো। এখন তেমন দেখা যায় না।
এই খানের ছবি গুলা আমার খুব ভালো লেগেছে। আগের দিনে মানুষ কিভাবে মেয়ে দেখতো আর বিয়ে হয়তো।
জামাইকে পিঠা খাওয়ানো হতো। গ্রামে এখনো এই উৎসব পালন কে থাকে।
গ্রাম বাংলার শালিস
বিভিন্ন হাতের কাজের ছবি। পাখা তৈরি ,মাটির জিনিস বানানো ,কাপড় বুনা ,পাটি বানানো
আজকে এই অব্দি। আবার আরো কিছু ছবি আপনাদেরকে দেখাবো। আবার আসবো অন্য কোনো একদিন ব্লগ নিয়ে। সেই অব্দি ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
ডিভাইস | samsung SM-A217F |
---|---|
লোকেশন | সোনারগাঁও |
আলোকচিত্র | জাদুঘর |
লিংক | [source] |
২০১৮ সালের আমি সোনারগাঁ জাদুঘর গিয়েছিলাম আমার অনেক ভালো লেগেছে সোনারগাঁ জাদুঘর টি সেখানে অনেক সমৃদ্ধ আছে। বিশেষ করে গ্রাম বাংলার প্রকৃতি ফুটে উঠেছে সোনারগাঁও জাদুঘর। আপনি খুব সুন্দর ভাবে সোনারগাঁও জাদুঘরের ফটোগ্রাফি আমাদের মধ্যে শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
আসলেই সুন্দর। তবে নতুন নতুন কিছু জিনিস যুক্ত হচ্ছে। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা রইল। পাশেই থাকবেন।
সোনারগাঁও জাদুঘর অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে অতীতের অনেক কিছু ফুটিয়ে তুলেছেন। শুভকামনা রইল আপনার জন্য
অতিতের কিছু কিছু জিনিস খুবই ভালো লাগে।ফটোগ্রাফি কেমন জানি না।তবে ছবি গুলো বেশ ভালো লেগেছে,আমার কাছে।
এ চিত্র গুলো আমাদের সংস্কৃতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে, যা দেখে বাচ্চারা সহ যারা জানেনা তারা অনেক কিছু জানতে এবং শিখতে পারে। আর সে সমস্ত জিনিস গুলো আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মতামত দেওয়ার জন্য।বাচ্চারা কেন আমারাও অনেক কিছু জানি না।আগের দিন গুলো বেশ ভালো ছিলো।সহজ সরল দিনগুলো ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে
বাংলা এক সময়কার রাজধানী ছিল এই সোনারগাঁ। বিশেষ করে পানাম নগর এর ঐতিহ্য এখনও বহমান। তবে সোনারগাঁ জাদুঘরে কখনো যাওয়া হয়নি। গ্রাম বাংলার অনেক নিদর্শন পাওয়া যাচ্ছে। বিশেষ করে পালকি করে বউ নিয়ে যাওয়া, গ্রাম বাংলার শালিস। এসব এখন গ্রামে দেখা যায়না বা বিলুপ্ত বলা চলে আপু। দৃশ্যগুলো দেখে ভালোই লাগলো আপু। ধন্যবাদ আপু আপনাকে আমাদের সাথে শেয়ার করে নেয়ার জন্য
সোনারগাঁও জাদুঘরের ফটোগ্রাফি গুলো খুবই সুন্দর হয়েছে। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছে ।শুভকামনা রইল আপনার জন্য।
ভালো লেগেছে জেনে ভালো লাগলো।ধন্যবাদ আপনাকে গঠনমূলক মন্তব্য করার জন্য।শুভেচ্ছা রইলো।
যদিও বা কখনো সোনারগাঁও জাদুঘরে যাওয়া হয়নি তবে আপনার মাধ্যমে কিছুটা হলেও আন্দাজ করতে পারলাম। হ্যা সেইসময়ের পালকিতে বর-কনে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য টা সত্যিই অনেক চমৎকার ছিল। আর আপনার উপস্থাপনাও কিন্তু দারুন ছিল।
খুবই চমৎকার সোনারগাঁও জাদুঘরের গ্রাম বাংলার বিয়ের অনেকগুলো ছবি দেখলাম, খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করেছেন এবং ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারন ছিল আপনার জন্য রইল অনেক অনেক শুভকামনা।
সোনারগাঁও জাদুঘরের কিছু আলোকচিত্র দেখে আমার কাছে খুবই ভালো লাগলো। আপনার পোস্টের মাধ্যমে সোনারগাঁও জাদুঘরের খুব চমকপ্রদ আলোকচিত্রগুলো দেখার সৌভাগ্য হলো। এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর সাবলীল মতামত দেওয়ার জন্য।ভালো লাগলেই সার্থকতা। ধন্যবাদ আপনাকে।
হাপি সোনারগাঁয়ে গিয়ে খুব সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন এবং ফটোগ্রাফি গুলো বেশ দারুন ছিল। আর সোনারগাঁয়ের নির্জন পরিবেশ এমনিতেই ভালো লাগে। এবং আপনি অনেক সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। আমাদের সাথে এত সুন্দর করে শেয়ার করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা।
সোনারগাঁও জাদুঘরের বেশ কিছু আলোকচিত্র আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনি শেয়ার করা আলোকচিত্র গুলো আমার খুবই ভালো লেগেছে। আপনার প্রত্যেকটা আলোকচিত্র ভালো হয়েছে বিশেষ করে জামাইকে পিঠা খাওয়ানো ও গ্রাম্য সালিশের আলোকচিত্রটি আমার খুব ভালো লেগেছে। সোনারগাঁও জাদুঘরের সুন্দর সুন্দর আলোকচিত্র আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
জমাই পিঠার ছবিতো ভালো লাগবেই, আমার তিনি ও আমাকে বারবার দেখাচ্ছে দেখছো কিভাবে জামাই কে পিঠা খাওয়ানো হয়।আমি আবার তেমন পাওা দিলাম না।হা হা।ভালো ছিলো।ধন্যবাদ আপনাকে