কিছু কথা যায় না বলা!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমাদের মাঝেমধ্যে এমন কিছু ব্যাপার থাকে। যেগুলো হয়তো আমরা প্রকাশ করতে চাই। কিন্তু সত্যি কথা বলতে সব সময় প্রকাশ করা হয়ে উঠে না। কারণ কিছু কিছু ব্যাপার এমন হয়ে যায় যে আমরা বলতে চাই, আমরা প্রকাশ করতে চাই। কিন্তু সেটা শেষ পর্যন্ত আমরা প্রকাশ করে উঠতে পারিনা। কারণ অনেক সময় আমরা চক্ষু লজ্জার জন্য অনেক কিছুই প্রকাশ করতে পারি না।
কিন্তু কিছু কিছু ব্যাপার এমন হয়ে যায় যে, সেই ব্যাপারটি চলতে চলতে অনেকটা অসহনীয় পর্যায়ে চলে যায়। তো আজকে আমি আসলে তেমন একটি অসহনীয় পর্যায়ে নিয়েই আপনাদের সাথে কথা বলবো। অর্থাৎ যে ব্যাপারটি আমি অনেকদিন ধরে সহ্য করছি। কিন্তু সত্যি কথা বলতে সহ্য করতে করতে আর একেবারেই সহ্য করতে ইচ্ছে করছে না। কিন্তু যেনো কিছুই করার নেই। অর্থাৎ মুখ বন্ধ করে থাকা ছাড়া কিছুই করার নেই।
একটু বিস্তারিত বললে হয়তো ব্যাপারটি বুঝতে পারবেন। অর্থাৎ আমি আমার যে পার্সোনাল বেডরুমে থাকি। সেটা একান্তই আমার নিজস্ব এবং একান্তই আমার ব্যক্তিগত জায়গা। কিন্তু মূল ব্যাপার হলো, মাঝেমধ্যে পরিবারের এমন কিছু আত্মীয়-স্বজন থাকে যারা ঘন ঘন চলে আসে কোনো কথা বলা ছাড়াই কিংবা কোনো ইনফরমেশন দেওয়া ছাড়াই এবং তারা এসে সেই রুমেই জুড়ে বসে। যেটা আমার কাছে অনেক বেশি বিরক্তিকর মনে হয়। কারণ এটা একটি স্বাভাবিক ব্যাপার যে প্রিয়জনদের,আত্মীয়-স্বজনদের কষ্টে কিংবা সমস্যায় আত্মীয়-স্বজনদেরই এগিয়ে আসা উচিত। কিন্তু ওই আত্মীয়-স্বজনদেরও ওই লিমিটেশনটি বুঝা উচিত।
কিন্তু কিছু কিছু আত্মীয় আমি দেখেছি কখনোই নিজেদের লিমিটেশন বোঝে না এবং তাদেরকে কিছু বলাও যায় না এবং এই ব্যাপারগুলো সত্যি কথা বলতে আপনি কখনোই প্রকাশ করতে পারবেন না এবং আমি নিজেও পারি না। কিন্তু আমরা সকলেই জানি যে, এটা কতোটা তিক্ততার একটি ব্যাপার। কারণ নিজের পার্সোনাল স্পেস এ সব সময় যদি অন্য মানুষ থাকে। তাহলে সেটা একেবারেই ভালো লাগেনা।