মুভি এক্সপ্লেনেশন: রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট।
হ্যালো প্রিয় বন্ধুরা।
কি অবস্থা সবার ? আজকে আমি আপনাদের সাথে একটি মুভি রিভিউ শেয়ার করব। মুভিটির নাম হচ্ছে রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট । রোমিও জুলিয়েটের গল্প হয়তো আপনারা সবাই শুনে থাকবেন। এটা নিয়ে হলিউডের একটি মুভি আছে। সেই মুভিটি আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি। রোমিও জুলিয়েট নিয়ে নানা রকম গল্প সমাজের প্রচলিত আছে। কিন্তু মুভিটির গল্প সেগুলোর সাথে মিল নাও থাকতে পারে। তাহলে চলুন শুরু করি আজকের মুভি রিভিউ।
Movie poster collected from Wikipedia || The kissing scene has been hidden by a slight edit.
মুভি সম্পর্কে কিছু তথ্যঃ-
নাম: রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট
পরিচালক: ব্যাজ লুরমান
প্রযোজক: ব্যাজ লুরমান, গ্যাব্রিয়েলা মার্টিনেলি
মুক্তি: ১ নভেম্বর ১৯৯৬ (যুক্তরাষ্ট্র)
ভাষা: ইংরেজি
নির্মাণব্যয়: $১৪.৫ মিলিয়ন
আয়: $১৪৭.৫ মিলিয়ন
তথ্যগুলো উইকিপিডিয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে
কাস্ট-
নং | বাস্তব নাম | চরিত্রে |
---|---|---|
১ | ব্রায়ান ডেনেহি | টেড মন্টাগুয়ে |
২ | ক্রিস্টিনা পিকলস | ক্যারোলিন মন্টাগুয়ে |
৩ | লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও | রোমিও মন্টাগুয়ে |
৪ | পল সরভিনো | ফালজেনসিও ক্যাপুলেট |
৫ | ডায়ান ভেরোনা | গ্লোরিয়া ক্যাপুলেট |
৬ | ক্লেয়ার ডেইন্স | জুলিয়েট ক্যাপুলেট |
প্লট/ স্টোরিলাইনঃ-
মুভির শুরুতে আমরা দেখতে পারি দুইটি পরিবার, যারা খুবই শক্তিশালী আর ক্ষমতাবান৷ কিন্তু তারা একে অপরের শত্রু। আর শত্রুতার লেভেল এতটাই বেশি যে তাদের কখনো সামনাসামনি দেখা হলে গ্যাঞ্জাম লেগে যায়। মুভির শুরুর দিকে এমন একটা ঘটনা আমাদেরকে দেখানো হয়। দুইটি পরিবারের কিছু লোক একটা পেট্রোল পাম্পে যায় এবং সেখানে গিয়ে তাদের মধ্যে গ্যাঞ্জাম লেগে যায়। তাদের মধ্যে অনেক গুলা গুলি হয়। আর সেই গোলাগুলির ফলে পুরো পেট্রলপাম্প ধ্বংস হয়ে যায়। তখন পুলিশ তাদেরকে ধরে নিয়ে যায় থানায়। থানায় নেয়ার পর দুটি ফ্যামিলির প্রধান কে থানায় ডাকা হয়। তাদেরকে থানায় ডাকার পর খুব ভালোভাবে সাসিয়ে দেওয়া হয়। পরবর্তীতে যেন এরকম টি আর কখনো না হয়। সাধারন জনগনের যেন কোনোভাবেই ক্ষতি না হয় তাদের দ্বারা। এসব বলে তাদেরকে ছেড়ে দেয়া হয়।
এরপর আমাদের সিনেমার নায়ক কে দেখানো হয় অর্থাৎ রোমিওকে দেখানো হয়। প্রথমবারের মতো আমরা তখন জানতে পারি রোমিও ওই ডেঞ্জারাস ফ্যামিলি দুইটির মধ্যে একটি ফ্যামিলির সন্তান। আর রোমিওর ফ্যামিলি রোমিও কে নিয়ে খুবই অসন্তুষ্ট ছিল। কারণ রোমিও ছিল একটু অন্য টাইপের। ওর এসব শত্রুতা, ব্যবসা, মাফিয়া গিরি কিছুই ভালো লাগতো না। রোমিও ছিল একটু রোমান্টিক ধাঁচের।
রোমিও আর রোমিওর এক চাচাতো ভাই একসাথে বসে টিভি দেখছিল। টিভিতে তারা জানতে পারে, তাদের শত্রুপক্ষ পরিবারে আজকে একটা পার্টির আয়োজন করা হবে। আর সেই পার্টিতে অনেক বড় বড় সেলিব্রিটিরা আসবে। সেখানে রোমিওর ছোটবেলার ক্রাশ ও আসবে। এজন্য তারা সিদ্ধান্ত নেয় যে ওই পার্টিতে অংশ নেবে। এখানে একটা বিষয় যে তারা এত শত্রু হওয়ার পরেও তাদের ওই পার্টিতে অর্থাৎ ফ্যামিলি প্রোগ্রামে কখনো ঝামেলা করবে না। এইজন্য তারা দুজন যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এরপর তারা গাড়িতে উঠে যথাসময়ে ওই পার্টিতে চলে যায়। কিন্তু পার্টিতে যাওয়ার পর রোমিওর ওসব কিছু ভাল লাগছিল না। এরপর চাচাতো ভাই রোমিওকে একটি নেশার ট্যাবলেট দেয় যে ট্যাবলেট খাওয়ার পর রোমিও অনেক আনন্দ অনুভব করে। ট্যাবলেট টি খাওয়ার পর রোমিও অনেক ভালো ফিলিংসে ছিল। তখন সে পাশের একটা রুমে গিয়ে একুরিয়ামের মাছ দেখছিল। আর তখন সে খেয়াল করে একুরিয়ামের অন্য পাশে একটি মেয়ে দাড়িয়ে আছে। তারপর দুজন দুজনের চোখে চোখ পড়ে। তখন তাদের দুজন দুজনেরকে ভালো লেগে যায়। তারা অনেকক্ষণ দুজন দুজনকে দেখতে থাকে।
আর কিছুক্ষণ পরে দেখতে পাই, যে মেয়েটিকে রোমিও দেখল সেই মেয়েটি তার হবু বরের সাথে পার্টি তে এসেছে। এরপর মেয়েটি তার হবু বরের কাছে চলে যায় এবং হবু বরের সাথে পার্টিতে ডান্স করতে থাকে। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করি রোমিও এবং জুলিয়েট দুজন দুজনকে খুব পছন্দ করে ফেলেছে এবং তারা সুযোগ পেলেই দুজন দুজনের দিকে তাকিয়ে থাকছে। আর কিছুক্ষণ পর জুলিয়েট ওই পার্টি থেকে একটু বেরিয়ে এসে রোমিওর সাথে দেখা করে এবং তাদের অজান্তেই তারা খুব কাছে চলে আসে। এরপর তারা একে অপরকে কিস করে। আর তখন জুলিয়েট রোমিওর কাছ থেকে একটু দূরে সরে যায়। আর জুলিয়েটকে তার পরিবারের একজন নিতে আসে। তখন আমরা অনেক বড় একটি টুইস্ট দেখতে পাই। সেটা হচ্ছে রোমিওর যে শত্রু পরিবার সে শত্রু পরিবারের একমাত্র মেয়ে এই জুলিয়েট। কিন্তু কিছুই করার নেই। এতক্ষণে অনেক দেরি হয়ে গেছে। তারা দুজন দুজনকে অনেক পছন্দ করে ফেলেছে। আর একটা বিষয় আপনাদের জানিয়ে রাখি, সেটা হচ্ছে জুলিয়েটের যেই হবু বর, সেই হবু বরকে জুলিয়েট বিয়ে করতে একদমই রাজি না শুরু থেকেই।
এরপর আমরা রাতের দৃশ্য দেখতে পাই। রাতে রোমিও অনেক ঝুঁকি নিয়ে জুলিয়েটের বাড়িতে প্রবেশ করে। আর জুলিয়েটের রুমের দিকে যেতে থাকে।রোমিও যখন ব্যালকনিতে গিয়ে দাঁড়ায় তখন জুলিয়েট রুম থেকে বেরিয়ে আসে। জুলিয়েটকে দেখেই রোমিও লুকিয়ে পড়ে। তখন আমরা দেখতে পাই জুলিয়েট নিজের সাথে নিজেই কথা বলছে। আজকের পার্টিতে ঘটে যাওয়া রোমিওর সাথে রোমান্টিক স্মৃতিগুলো নিয়ে নিজে নিজেই নিজের সাথে কথা বলছে। তখন রোমিও সব কিছু বুঝতে পেরে যায়। রোমিও বুঝে যায় যে জুলিয়েটও তাকে খুব পছন্দ করে। এরপর হঠাৎ করে রোমিও জুলিয়েটের সামনে এসে দাঁড়ায়। তখন জুলিয়েট অবাক হয়ে যায়। তারপর দুজন দুজনের সাথে অনেকক্ষণ কথা বলে।
এভাবেই তাদের প্রেম শুরু হয় আর তাদের প্রেম খুব ভালোই চলছিলো। কিন্তু এক পর্যায়ে গিয়ে রমিও সিদ্ধান্ত নেয়, সে খুব দ্রুত জুলিয়েট এর সাথে বিয়ে করে ফেলবে। আর সে সেটাই করে। রোমিও আর জুলিয়েট দুইদিনের মধ্যে বিয়ে করে ফেলে একটি চার্জে গিয়ে। রোমিও ভেবেছিলো এই বিয়ের মাধ্যমে তাদের দুই পরিবারের শত্রুতার অবসান ঘটবে। রোমিও আর জুলিয়েট বিয়ে করার পর রোমিও দুই পরিবারের কিছু লোকদের একটি বিচে দেখা করতে বলে । রোমিওর প্ল্যান ছিল সবাইকে বোঝাবে এবং তাদের ভালোবাসার বিষয়ে বলবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় হচ্ছে তাদের ইনভাইট করার পর রোমিও নিজেই যেতে দেরি করে ফেলেছিল। আর শত্রুদল দুই পক্ষ গ্যাঞ্জাম শুরু করে দেয়। এরপর রোমিও ওইখানে গিয়ে পৌঁছায়। রোমিও পৌঁছানোর পর সবাইকে এক হয়ে যাওয়ার প্রপোজাল দেয়। কিন্তু গ্যাঞ্জাম আরো অনেক গভীরে চলে যায়। এরপর জুলিয়েটের চাচাতো ভাই রোমিও কে আক্রমণ করতে আসে। তখন রোমিওর বন্ধু বাধা দিতে যায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে রোমিওর বন্ধু ওখানেই মারা পড়ে। রোমিওর সবচেয়ে প্রিয় আর কাছের বন্ধুকে হারাতে দেখে রোমিওর মাথা খারাপ হয়ে যায়। তখন জুলিয়েটের চাচাতো ভাইকে রোমিও খুন করে ফেলে।
এরপর জুলিয়েট এই সবকিছু জানতে পারে। জুলিয়েট এগুলো জেনে খুবই কষ্ট পায়। তখন সে ভাবে তার পরিবার এগুলো কখনোই মেনে নেবে না। কারণ তাদের মধ্যে শত্রুতা বেড়েই চলেছে। তার থেকে ভালো সে আত্মহত্যা করে নেবে। এরপর জুলিয়েট চার্জের ফাদারকে গিয়ে সবকিছু বলে। চার্জের ফাদার তাকে আত্মহত্যা করতে নিষেধ করে। আর একটা প্লান বলে দেয়। প্লান'টা হচ্ছে একটা লিকুইড খেতে হবে। যেটা খেলে ২৪ ঘন্টা অজ্ঞান থাকবে। আর সবাই ভাববে জুলিয়েট মারা গেছে। আর জুলিয়েটের সাথে অন্য একজনের যেই বিয়ের কথা চলছিল ওটা ভেঙে যাবে। আর এতে রোমিওকে পাওয়ার একটা সুযোগ তৈরী হতে পারে। এরপর জুলিয়েট ওই লিকুইটি খেয়ে নেয় এবং অজ্ঞান হয়ে থাকে। সবাই ভাবে জুলিয়েট মারা গেছে। তাই তাঁর শেষকৃত্য অনুষ্ঠান শুরু করে দেয়। আর এদিকে রোমিও খবর পায় যে জুলিয়েট মারা গেছে বিষপান করে। তখন রোমিও খুব কষ্ট পায়। আর জুলিয়েটকে শেষবারের মতন দেখার জন্য ছুটে চলে আসে। যখন রোমিও জুলিয়েট কে মৃত অবস্থায় দেখে তখন খুবই কষ্ট পায় আর নিজেও বিষ খেয়ে নেয়। যখন জুলিয়েটের ঘুম ভাঙ্গে তখন রোমিওকে মৃত অবস্থায় দেখে নিজেই আবার আত্মহত্যা করে নেয়।আর তখনই দুজনের জীবনের গল্পটা শেষ হয়ে যায়।
মুভির ট্রেইলারঃ-
https://m.imdb.com/title/tt0117509/?ref_=ext_shr_lnk
এটাই ছিল রোমিও জুলিয়েট মুভির গল্প কাহিনী। আপনাদের কেমন লাগলো কমেন্ট বক্সে জানাবেন। যাদের মুভিটি এখনো দেখা হয়নি তারা দেখে আসতে পারেন। মুভিটির রেটিং দিতে গেলে আমি দশের মধ্যে ৯ দিব।
আমি আজকে বিদায় নিচ্ছি। দেখা হবে আবার আগামী কোন পোস্টে। সে পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন,সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |

ভাই মুভিটি আমি দেখি নাই তবে আপনার রিভিউ পড়ে খুব ভালো লাগলো এবং শেষে এসে মন খারাপ হয়ে গেলো। চার্জের ফাদার যখন ২৪ ঘণ্টা অজ্ঞান থাকার মেডিসিনের বুদ্ধি দিলো তখন ভাবছিলাম ভালোই হবে। তবে এটাই যে রোমিও এর আত্মহত্যার কারণ হবে বুঝতেই পারি নাই। দুই জনই আত্মহত্যা করাতে ভালো হইছে পরপারে একসাথে থাকবে। যদিও আত্মহত্যা কোনো সমাধানের রাস্তা হতে পারে না।
আপনি খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন। ভালো লেগেছে অনেক। সরি অনেক পরে কমেন্ট করলাম আমি এখনি পোস্ট দেখলাম। আপনার পরবর্তী মুভি রিভিউ এর অপেক্ষায় রইলাম। আমি ভাই আমি সাজেস্ট করবো কুরিয়ান থ্রিলার মুভিগুলো রিভিউ করবেন। তাদের কাহিনী অনেক সুন্দর হয়। ❤️❤️❤️
ঠিক বলেছেন ভাই।
আরে বাহ কি চমৎকার করে লিখেছো দাদা। আমি দেখেছি মুভিটা আর তাই তোমার লেখাগুলো যখন পড়ছিলাম মনে হচ্ছিল চোখের সামনে ফুটে উঠছিল প্রতিটি দৃশ্য। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি কিছু জিনিস না দেখলে একদম অপূর্ণই থেকে যায় তার মধ্যে এই মুভিটি একটি। অনেক ধন্যবাদ দাদা। ভালো থেকো সব সময়
রোমিও জুলিয়েট প্রেমের কাহিনী অনেক শুনেছি।কিন্তুু কখনো দেখা হয় নি।কিন্তুু ভাইয়া আপনার লেখা পরে মনে হচ্ছে বাস্তবে দেখতে পারছি।মুভির লাস্ট দৃশ্য অনেক খারাপ লাগলো।যাই হোক ভালো লাগলো মুভির কাহিনিটি পরে।আসলে শত্রুতা মানুষকে কত কিছুই না করতে বাধ্য করে।ভালো ছিলো।
ঠিক বলেছেন আপু। শেষের দৃশ্য বেদনার ছিল।
বইতে এবং মুখে মুখে রোমিও-জুলিয়েটের অনেক গল্প, শোনা হয়েছে তবে দেখা হয়নি। তবে এইবার আপনার সাজেশনে বা আপনার রিভিউ দেখে মনে এই মুভিটি দেখতেই হবে। অসংখ্য ধন্যবাদ এবং ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এই কামনা সব সময় থাকবে আপনার জন্য।
মুভি টা ভালো লাগবে আশাকরি। দেখতে পারেন।
মুখে মুখে তাদের প্রেমকাহিনী অনেক শুনেছি, কিন্তু মুভি দেখা হয়নি কখনো। কিন্তু আপনার পোস্টের বিবরণ দেখে মনে হচ্ছে একদিন সময় করে মুভিটি দেখতে হবে।
হুম ভাই দেখতে পারেন। মুভি টা ভালো লাগবে আশাকরি।
অনেক কাহিনি জানা থাকলে কখনো দেখা হয়ে উঠেনি।আমি মাত্র ঢুকেই ভাবছিলাম একটা গল্প পড়তে পারলে ভালোই লাগতো।আর সাথে সাথেই সামনে এসেছে আপনার পোস্টটি।পড়ে খুব ভালো লাগলো,সময় করে একদিন দেখবো।
বাহ্ বাহ্। আমাকে তাহলে ৫ স্টিম দিয়ে দেন। হাহাহাহা
ভাইয়া আপনি হলিউড মুভির রিভিউ দিয়েছেন আমার খুব ভালো লেগেছে। এই মুভি দেখেছি দারুন একটি মুভি। এটি কি রোমান্টিক মুভি। শুরুর কাহিনীটা আমার বেশ ভালো লাগে যখন রোমিও জুলিয়েটের বাড়িতে প্রবেশ করে এবং জুলিয়েট তাকে নিয়ে নিজে নিজে বিভিন্ন ধরনের কথা বলে হঠাৎ সেই সময় রোমিও তাঁর সামনে চলে আসে সে অবাক হয়ে যায়। আর এই ভাবেই শুরু হয় তাদের প্রেম কাহিনী। সব মিলে দারুন একটি মুভি। আমিও মাঝে মাঝে হলিউড মুভি রিভিউ দিয়ে থাকি ।আমার খুব ভালো লাগে ।
মুভি রিভিউ এ আমি একদম ই কাঁচা। তবুও চেষ্টা করেছি।
অনেক দিন আগে মুভিটা দেখেছিলাম।তেমন একটা মনে ছিল না কাহিনী ,দাদা আপনার লেখা পড়লাম এইবার চোখের সামনে জ্বলজ্বল করছিল।দারুণ রিভিউ করেছেন, তাছাড়া কাহিনীর শেষ খুবই মর্মস্পর্শী।খুবই খারাপ লাগে তবুও তারা তাদের ভালোবাসায় চির অমর হয়ে রয়েছে।ধন্যবাদ দাদা।
ঠিক বলেছেন। শেষের মুহূর্ত বেদনার। মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভাই আপনি এমন একটি মুভি নিয়ে ব্যাখ্যা দিয়েছেন যা আমার দেখা সেরা রোমান্টিক মুভি গুলোর মধ্যে একটি। সেক্সপিয়ারের এই অমর প্রেম কাহিনী আমার মনে হয় জানে না এমন কেউ নেই। আর কলেজ লাইফে সর্বপ্রথম দেখেছিলাম এই মুভিটি। তখনো ভালো লেগেছিল আর আপনার পোষ্টটি পড়ে আবারো ভালো লাগলো। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই ।
প্রিয় ভাইয়া,,, আপনার করা মুভি এক্সপ্লেনেশন: রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট পড়ে মুভি দেখার আগ্রহটা বেড়ে গেল।ছোটবেলা থেকেই মুভি খুব কম দেখতাম।আর প্রায় পাঁচ বছর ধরে তো কোন মুভি দেখি না।কারণ টেলিভিশনের সামনে কখনো বসি না।এত চমৎকার করে রিভিউ দেখার জন্য অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা আপনাকে♥♥