ব্রয়লার মুরগীকে কেঁটে কুঁচি কুঁচি করে মরিচ খাওয়া ১০% বেনিফেসিয়াল সাই-ফক্স
আসসালামু আলাইকুম, ঈদ মোবারক
সবাই কেমন আছেন? আশা করছি সবাই যাঁর যাঁর অবস্থান থেকে খুবই ভালো ও সুস্থ আছেন।আপনাদের দোয়া আমি ও বেশ ভালো আছি।আমাদের এইদিকে খুবই বৃষ্টি হচ্ছে আর আমি সেই সাথে বৃষ্টি ও উপভোগ করতেছি।
তো আজ আমি আপনাদের মাঝে নিয়ে এসেছি ব্রয়লার মুরগীর মাংসকে কেঁটে কেঁটে টুকরো টুকরো করে মরিচ করে খাওয়া। এর জন্য একটি পরিপূর্ণ ব্রয়লার মুরগীর অর্ধেক মাংস নিয়ে সাথে মসলাজাতীয় উপাদানগুলো নিয়ে মরিচ করে রেসিপি।
তো ব্রয়লার মুরগীর মরিচ রেসিপি করতে আমার কী কী উপাদানগুলোর সহযোগিতা নিতে হয়েছে। তাঁর নিম্মরূপ:
উপকরণ | পরিমাণ | |
---|---|---|
ব্রয়লার মুরগীর কুঁচি | অর্ধেক | |
পেঁয়াজ কুঁচি | ৪-টা | |
হলুদের গুড়া | পরিমাণমত | |
মরিচের গুড়া | পরিমাণমত | |
সরিষার তেল | পরিমাণমত | |
জিরা গুড়া মসলা | পরিমাণমত | |
আধা বাটা | পরিমাণমত | ও |
লবণ | পরিমাণমত |
প্রথমত: একটা ব্রয়লার মুরগীর অর্ধেক করে কেঁটে কুঁচি কুঁচি করে নিলাম।তাঁরপর এই কাঁটা বা কুঁচি কুঁচি করে নেওয়া মাংসকে ভালো করে লবণ দিয়ে ধুঁয়ে নিলাম।দেন একটা বাটিতে মাংসগুলারে রেখে দিলাম।
দ্বিতীয়ত: মাটির চুলার উপর একটা কড়াই বসিয়ে দিলাম।দেন এটাকে তাপ দিয়ে শুকিয়ে নিলাম।একটু তাপ দেয়ার পরে এটার ভিতরে একটু তেল ঢেলে দিলাম।
*তৃতীয়ত: যখন দেখলাম তেল গরম হয়ে গেছে। তখন এর মাঝে আমি মসলাজাতীয় উপাদানগুলো এক এক করে দিতে লাগলাম।আর সবগুলো উপাদান দেয়ার পর এগুলোকে ভালো করে নাড়াচড়া করে মিশাতে লাগলাম। একটু লালচে দেখাচ্ছে তখন আবার ও নাড়াচড়া করতে লাগলাম।প্রায় পাঁচ মিনিট নাড়াচড়া করার পর যখন দেখলাম যখন দেখলাম লালচে দেখাচ্ছে তখন এর মাঝে পানি ঢেলে দিলাম।
চতুর্থ: পানি দেয়ার পরে আমি এইগুলাকে আবার ১০ মিনিটের জন্য আগুন দিতে লাগলাম।সাথে ঢাকনা দিয়ে দিলাম।দশ মিনিট পরে দেখি হয়ে গেল আমার ব্রয়লার মুরগীর মাংসের দ্বারা মরিচ রেসিপি।
সর্বশেষ: রান্না হয়ে গেলে আমি অন্য আরেকটা পাতিলে নিয়ে নিলাম এবং সাথে করে আমার ব্রয়লার মুরগীর মাংসের মরিচ করে খাওয়ার রেসিপির ইতি টানলাম।
মুরগি এবং হাঁসের মাংসের চামড়া খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। গ্রামের বাড়িতে গেলে মাঝে মাঝে খাই। তবে বয়লার মুরগির চামড়া খুব একটা খাওয়া হয়না। খুব সুন্দর ভাবে আপনি রেসিপিটি প্রস্তুত করেছেন এবং রেসিপির প্রস্তুত প্রণালী ও সুন্দরভাবে বর্ণনা করেছেন। ধন্যবাদ ভাই।
আপনাকে অনপক অনেক ধন্যবাদ।
ব্রয়লার মুরগি আমার খুবই পছন্দ সেটা যেভাবেই রান্না করেন না কেন। আপনি আজ অসাধারণভাবে ভিন্ন আঙ্গিকে রান্না করেছেন দেখে আমার কাছে ভালই লেগেছে। অনেক বেশি মরিচ দিয়ে ঝাল ঝাল করে রান্না করায় বেশি মজা হয়েছে। আমিও এভাবে রান্না করে মাঝে মাঝে খাই। আপনার রান্নার কালার দেখে আমি অবাক হয়ে গেছি। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল ভাইয়া।
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর করে মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য।
ব্রয়লার মুরগির রেসিপি টা বেশ লোভনীয় লাগছে। দেখেই বুঝা যাচ্ছে অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। আপনি আপনার রান্নার পদ্ধতি আমাদের মাঝে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন শুভকামনা রইল আপনার জন্য
ধন্যবাদ ভাইয়া।
মুরগির মাংস আমার ভীষণ পছন্দের। তবে আমরা নিয়মিত যে মুরগির মাংসের রেসিপি খাই তার থেকে আপনি একটু ভিন্ন রকম করার চেষ্টা করেছেন। যা আমার কাছে অনেক ইউনিক লেগেছে। সেই সাথে খুব সুন্দর করে সবকিছুর বর্ণনা আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। ধন্যবাদ এরকম সুন্দর একটি ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইল ভাই আপনার জন্য।
ধনবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটা মন্তব্য করার জন্য।
আহা দেখে খেতে খুব ইচ্ছে করলো। আসলে এসব রেসিপি দেখলে খাওয়ার লোভ কন্ট্রোল করা খুবই কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে পড়ে। আপনি খুব চমৎকার ভাবে ধাপসমূহ আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। দেখে মনে হচ্ছে খুবই মজাদার এবং সুস্বাদু হয়েছে। রন্ধন প্রক্রিয়া বেশ দুর্দান্ত হয়েছে এত অসাধারণ রেসিপি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাই।
ধন্যবাদ আপনাকে।
বয়লার মুরগির লোভনীয় রেসিপি প্রস্তুত করেছেন খুবই ভালো লেগেছে আমার কাছে খেতে খুব সুস্বাদু হয়েছিল এতে কোন সন্দেহ নেই সুন্দর উপস্থাপনা করেছেন শুভকামনা রইল
ধন্যবাদ ভাইয়া।
ভাইয়া আপনার ব্রয়লার মুরগি রেসিপি টা দেখে আমার খুব খেতে ইচ্ছে করছে। আপনি কুচি কুচি করে কেটে মরিচ রান্না করেছেন। ঝাল ঝাল করে রান্না করতে মনে হচ্ছে এটি খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ব্রয়লার মুরগির রেসিপি টা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
অনেক কৃতঙ্গতা আপনার প্রতি।
মুরগির চামরি আমার কাছে খাইতে খুব ভালো লাগে। মুরগির চামরি হলে অনেক গুলা ভাত খাইতে পারি আমি। খুব ভালো লাগে আমার কাছে। সুন্দর করে রেসিপি বানিয়ে আমাদের সাথে শেয়ার করলেন অনেক ভালো লাগলো। শুভেচ্ছা নিয়েন ভাই।
ধন্যবাদ ভাই।
বয়লারের মুরগির মাংসের খুব সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করেছেন। যেটা দেখে খেতে ইচ্ছে করছে। আমার কাছে বয়লার মুরগির মাংস খেতে দারুন লাগে। এত সুন্দর একটি রেসিপি তৈরি করে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
আপনাকে ও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
মুরগির মাংস আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। তবে আজকে আপনি যে বয়লার মুরগি মাংসের রেসিপি শেয়ার করেছেন সেটা আমার কাছে একদম ইউনিক মনে হচ্ছে আর এটার কালার দেখে বোঝা যাচ্ছে যে এটা খেতে খুবই মজা হয়েছিল।
জ্বি অনেক স্বাদ হয়েছিলো।