রেসিপি পোস্ট :- // ফুলকপির পাকোড়া রেসিপি//
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমিও আল্লাহর অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছি। "আমার বাংলা ব্লগ" এর সকল ভাই ও বোনকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের পোস্টটি শুরু করছি।
আজকে আপনাদের মাঝে চলে এসেছি খুবই সুন্দর একটি রেসিপি পোস্ট নিয়ে। কোন কিছু রান্না করতে আমার খুবই ভালো লাগে। যদিও রান্না করতে অনেক সময়ের প্রয়োজন হয় তবে রান্না করার পরে সেটা খেতে খুবই মজা লাগে। এবং বেশি মজা লাগে পরিবারের সবার সঙ্গে শেয়ার করে খেতে।আজকে রান্না করেছি ফুলকপির পাকোড়া।বিকালের নাস্তায় এমন গরম গরম পাকোড়া খেতে খুবই ভালো লাগে। এছাড়া খুব সহজে কোন ঝামেলা ছাড়াই ফুলকপির পাকোড়া রেসিপিটি করেছি।আশা করি আপনাদেরও এই রেসিপিটি ভালো লাগবে। তাহলে চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে তৈরি করলাম ফুলকপির পাকোড়া রেসিপি।
১.ফুলকপি
২.ময়দা
৩.চালের গুড়া
৪.রসুন বাটা
৫.আদা বাটা
৬.মরিচের গুড়া
৭.ধনিয়া গুড়া
৮.লবন
৯.হলুদ গুড়া
১০.তেল
![]() | ![]() |
---|
![]() | ![]() |
---|
প্রথমে ফুলকপি ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিয়ে কিছু সময় পানিতে ভিজিয়ে রেখে দিব।
এখন ফুলকপির টুকরো গুলো পানি থেকে একটি বাটিতে তুলে নেব। এরপর এর মধ্যে দিয়ে দিব আদা বাটা, রসুন বাটা, লবণ ও হলুদের গুড়া।
![]() | ![]() |
---|
![]() | ![]() |
---|
তারপর দিব ধনিয়া গুড়া এবং মরিচের গুঁড়া। সবগুলো মসলা পরিমাণমতো দিব।
![]() | ![]() |
---|
এরপর সবগুলো মসলা ফুলকপির সঙ্গে ভালোভাবে মেখে নিব। ভালোভাবে মেখে নেয়ার পর এটা বিশ মিনিটের জন্য রেস্টে রেখে দিব। তাহলে পাকোড়াটি খেতে অনেক মজার হবে।
![]() | ![]() |
---|
বিশ মিনিট রেস্টে রেখে দেয়ার পর ফুলকপির মধ্যে দিয়ে দিব হাফ কাপ পরিমাণ ময়দা এবং চালের গুড়া।এরপর ময়দা এবং চালের গুড়া ভালোভাবে ফুলকপির সঙ্গে মাখিয়ে নিব।
![]() | ![]() |
---|
এরপর অল্প অল্প করে পানি দিয়ে সুন্দরভাবে মাখিয়ে ফুলকপির সঙ্গে ময়দা এবং চালের গুড়া মিশিয়ে নিব।
![]() | ![]() |
---|
চুলায় একটি কড়াই বসিয়ে পরিমাণমতো তেল দিব।তেল হালকা গরম হয়ে আসলে এর মধ্যে একটি একটি করে ফুলকপি দিয়ে দিব।
![]() | ![]() |
---|
দুই থেকে তিন মিনিট ধরে ভাজার পর ফুলকপিগুলো উল্টিয়ে দিব। এরপর আরো তিন চার মিনিট ভেজে নেয়ার পর একটি বাটিতে উঠিয়ে নিব। এভাবেই তৈরি করে ফেললাম ফুলকপির পাকোড়া।
ডিভাইস | OPPO A15s |
---|---|
শ্রেণী | রেসিপি পোস্ট |
ফটোগ্রাফার | @jerin-tasnim |
লোকেশন | কুষ্টিয়া,বাংলাদেশ |
এই শীতে ফুলকপির পাকোড়া বিকালের নাস্তায় সবাই মিলে খেতে বেশ ভালো লাগে। আমিও বানাই এই পাকোড়া । তবে একটু অন্যভাবে। আপনার কাছ থেকে পাকোড়া তৈরির অন্য একটি রেসিপি শিখে নিলাম। আপনার পাকোড়া দেখতে বেশ লোভনীয় লাগছে। ধন্যবাদ রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
বিকালের নাস্তায় এমন পাকোড়া খেতে সবারই ভালো লাগে।ধন্যবাদ আপু আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ।
পাকোড়া খেতে আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগে। আপনার পাকোড়া দেখে তো আমার এক্ষুনি খেতে ইচ্ছে করছে। দেখতে ভীষণ লোভনীয় হয়েছে আপু রেসিপি টা। খেতে মনে হয় ভীষণ সুস্বাদু হয়েছিল। যাইহোক রেসিপি টা আমার কাছে ভীষণ ভালো লাগছে ধন্যবাদ আপু।
পাকোড়া খেতে আমারও ভীষণ ভালো লাগে। খেতে সত্যি অনেক সুস্বাদু হয়েছিল। ধন্যবাদ আপু আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।
আপনি আজকে খুবই মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। ফুলকপির পাকোড়া দেখে ভীষণ লোভনীয় মনে হচ্ছে। তবে এভাবে কখনো আমার ফুলকপির পাকোড়া খাওয়া হয়নি। দেখে মনে হচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হবে। আপনার পোস্টের মাধ্যমে দেখে শিখে নিলাম। অবশ্যই বাসায় একদিন ট্রাই করবো। ধন্যবাদ মজাদার একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ অবশ্যই, বাসায় একদিন ট্রাই করে খেয়ে দেখবেন। খুবই সুস্বাদু হয় খেতে।
আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে খুবই দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন। আজকে আপনার শেয়ার করার রেসিপি মধ্যে ছিল ফুলকপির পাকোড়া। আপনার এই রেসিপিটি দেখে খুবই লোভ হচ্ছে খেতে। ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর একটা রেসিপি আমাদের মাঝে ধাপে ধাপে শেয়ার করার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্য দিয়ে পাশে থাকার জন্য।
ফুলকপির পাকোড়া দেখেই তো খেতে ইচ্ছে করছে আপু। অনেক সুন্দর ভাবে পাকোড়া তৈরি করেছেন। শীতের সবজি দিয়ে পাকোড়া খাওয়ার মজাই আলাদা। দারুন একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
হ্যাঁ, শীতের সবজি দিয়ে পাকোড়া তৈরি করলে সেগুলোর স্বাদ অনেক বৃদ্ধি পায়। আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
যেকোনো পাকোড়া গরম গরম খেতে বেশ ভালো লাগে। আপনার পাকোড়া গুলো দেখেও খেতে ইচ্ছে করছে। তবে ফুলকপি দিয়ে এভাবে পাকোড়া তৈরি করে কখনো খাওয়া হয়নি। দেখে বোঝা যাচ্ছে খেতে খুবই সুস্বাদু হয়েছে। খুব শীঘ্রই এভাবে একদিন তৈরি করে দেখব । মজাদারের রেসিপিটি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
ঠিকই বলেছেন আপু, যেকোনো পাকোড়া গরম গরম খেতে অনেক বেশি মজা লাগে। ঠান্ডা হয়ে গেলে তেমন স্বাদ পাওয়া যায় না।
এই ধরনের পাকোড়া টাইপের খাবারগুলো সবাই মিলে একসঙ্গে খেতেই ভালো লাগে। ফুলকপির পাকোড়া আমার আগে কখনো বানানো হয়নি। আপনার ফুলকপির পাকোড়া দেখে মনে হচ্ছে যে বেশ মজাদার হয়েছিল। বানানো বেশ সহজ মনে হলো। একদিন বাসায় বানিয়ে দেখতে হবে। ধন্যবাদ আপু শেয়ার করার জন্য।
আমারও এর আগে কখনো বানানো হয়নি।তবে প্রথমবার বানানো হিসেবে খেতে বেশ মজার ছিল ।
ফুলকপির পাকোড়া রেসিপি দেখেই খেতে ইচ্ছা করছে। এত মজাটা রেসিপি সুন্দরভাবে পরিবেশন করেছেন। আপনার রেসিপি ধাপ গুলো দেখে শিখে নিলাম পরবর্তীতে তৈরি করব।
ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
পাকোড়া গরম গরম খাওয়ার অনুভূতি সত্যি বেশ দারুন। ফুলকপির পাকোড়া রেসিপি দেখে বেশ ভালো লাগলো। খুবই লোভনীয় রেসিপি শেয়ার করেছেন। ফুলকপির পাকোড়া রেসিপি তৈরি প্রক্রিয়া আমাদের মাঝে সুন্দর করে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই।
সত্যি পাকোড়া গরম গরম খেতে খুবই মজা লাগে। ধন্যবাদ আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।
বাহ ফুল কপির পাকোড়া দেখতে তো বেশ ভালই লাগছে।খেতে নিশ্চয়ই ভালই হয়েছে।এবার যে ঠান্ডা পড়েছে তাতে করে বানানোর সাহস হয় নি তাই খাওয়াও হয় নি।আপনার টা দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ আপনাকে।
হ্যাঁ, ফুলকপির পাকোড়া খেতে বেশ মজার ছিল। বাড়িতে তৈরি করে খেয়ে দেখবেন অনেক ভালো লাগবে।