আজ রথযাত্রা উপলক্ষ্যে।। //১০% পেআউট লাজুক খ্যাঁক-কে
নমস্কার বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন।সুস্থ আছেন।আজ আমি আপনাদের সাথে রথ যাত্রা উপলক্ষে পূজোর কিছু মুহূর্ত ভাগ করে নিলাম।
এই বছর রাস্তা জুড়ে বিশাল বড় প্যান্ডেল করে খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আজ আমিও এখানে ছিলাম। গিয়ে অঞ্জলি দিলাম, পুজো দেখলাম অনেকক্ষণ।
তারপর খাওয়া দাওয়া করলাম। পুজোর প্রসাদ হিসেবে পোলাও ,আলুর দম ,খিচুড়ি, তরকারি, ছানার কোপ্তা চাটনি ,পাপড় ,মিষ্টি ছিল ।
করোনার জন্য দু'বছর পূজো হলেও লোক ডাকা হয়নি। দু'বছর পর আবার পুজো হলো ।অনেক লোক এসেছিল। অনেকের সাথে আবার দেখাও হল ।বিকেল বেলা খুব ধুমধাম করে রথ বের করা হয় । ছোট থেকে বড় সকলেই রথ টানে।
খাওয়া দাওয়া করে ভাই বোনদের সাথে আড্ডা দিয়ে তারপর বাড়ি এলাম ।একটু পর রথের মেলায় গিয়েছিলাম ।তাই বেশিক্ষণ থাকতে পারিনি। সেই রথের মেলার ছবি আমি আপনাদের সাথে পরের পর্বে ভাগ করে নেব।
এ বছর রথ যাত্রায় যেতে পারি নি। অনেক বছর পর এমন মিস হয়ে গেল। আপনার এই পোস্ট টা অনেকটাই মনের আক্ষেপ মিটিয়ে দিল। মেলায় ঘোরাঘুরি, প্রসাদ খাওয়া সত্যিই অন্যরকম একটা আনন্দ। প্রভু জগন্নাথ কৃপা করলে হয়তো উল্টো রথে দড়ি টানবো। প্রভু জগন্নাথ দেবের এমন দর্শন করে দেওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য সত্যিই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি 🙏
এটা একদমই সত্যি দিদি, করোনার প্রভাবে অনুষ্ঠানগুলো আগের মতো অতোটা বেশী আনন্দময় হচ্ছে না কিন্তু তবুও চেষ্টা চলছে। ফটোগ্রাফিগুলো দারুণ ছিলো, তবে খাবারের দৃশ্যতো লোভ জাগ্রত করে দিলো হি হি হি।
বাহ বেশ ভালই সময় কাটিয়েছেন দিদি রথ যাত্রায়
তাছাড়াও পূজোর প্রসাদের খাবারগুলো কিন্তু বেশ লোভনীয় ছিল । ছোট বেলায় যখন দাদু বাড়িতে থাকতাম তখন বেশ ভালোভাবেই দেখে ছিলাম রথ যাত্রার উৎসব । তবে শহুরে জীবন এখন তেমন আর রথ যাত্রায় আগের মতো টান খুঁজে পাই না দিদি । তবে আপনার মুহূর্তগুলো বেশ ভালোই ছিল ।
দিদিমনি♥♥ আপনার এই কথাটির সাথে সহমত পোষন করছি বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ কিন্তু সত্যিই করোনার কারণে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছিল।ছোট থেকে বড় সবাই মিলে রথ টেনে খুব সুন্দর সময় উপভোগ করেছেন দেখে ভাল লাগল।♥♥
খুবই সুন্দর সময় পার করেছেন আজকে। সবাইকে সাথে নিয়ে আনন্দময় উৎসব সত্যিই অনেক ভাল লাগলো আপনাদের ফটোগ্রাফি দেখে। শুভেচ্ছা রইল আপনাদের সকলের জন্য।
দিদি আপনাকেও রথযাত্রার প্রীতি ও শুভেচ্ছা জানাই।আমি এই উৎসবটি পালন করতে পারিনি এইবছর তবে আপনার রথযাত্রার ছবিগুলো দেখে খুবই ভালো লাগছে।অনেকটা স্তরে ঠাকুরকে সাজানো হয়েছে।দারুণ সময় পার করেছেন আপনারা।পূজার প্রসাদ খেতে আমারও অনেক ভালো লাগে।ধন্যবাদ দিদি।
কঠিন ব্যস্ততার মধ্যে আবদ্ধ থাকার কারণে এ বছর রথযাত্রা দেখতে যেতে পারিনি। কিন্তু আপু আপনার এই পোস্টটি পড়ে মনে হচ্ছে আপনি এ বছর রথযাত্রা অত্যন্ত আনন্দের সাথে উপভোগ করছেন। অনেক সুস্বাদু খাবার খেয়েছেন এবং অনেকের সাথে দেখা করতে পেরেছেন রথযাত্রা উপলক্ষে। সত্যি এটা অত্যন্ত আনন্দের দিন ছিল আপনার জন্য।
জয় জগন্নাথ দেব। করোনার পর এই প্রথম আমাদের এখানে রথযাত্রা হয়েছে। নিরামিষ খেতে হয় এই দিনে। খিচুড়ি লাবরা, চাটনি, মিষ্টান্ন আরো কতো কি। তবে বোন আমার কাছে এই প্রসাদ টি খেতে দারুন লাগে। যদিও আমাদের বাড়ীতেও একি রকম রান্না হয় রথের দিন। কিন্তু আমি রথের মেলায় যেতে পারিনি এবার। যাই হোক বেশ আনন্দ হয়েছে বোঝা গেল। কোলকাতার পূজোর ব্যপারই আলাদা। আমাদের এখানে এতটা করে না। যা দেখলাম পোষ্টে। । ভাল লাগলো। শুভেচ্ছা রইল বোন।
আমরা কিছু কিছু সময় কিছু কিছু পরিস্থিতির সম্মুখন করে উঠতে পারি না। আবার অনেক সময় অনেককে গোছালো জিনিস অগোছালো হয়ে গেলে তখন সেটা গোছাতে অনেক সময় প্রয়োজন হয়। তবে আপনারা রথ যাত্রার অনুষ্ঠান ছিল অসাধারণ। তবে আগের মত জমে না এটা করোনা একটা বাধা সৃষ্টি করেছে। আমাদের মাঝে আপনার রথযাত্রার অনুষ্ঠান উপভোগ করা আনন্দঘন সময় টুকু শেয়ার করার জন্য শুভেচ্ছা রইল।