মোবাইলে ধারণ করা বেশ কিছু মূর্তির ফটোগ্রাফি
হাই বন্ধুরা! কেমন আছেন সবাই? আশা করি, আপনারা সবাই অনেক অনেক ভাল আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ, আপনাদের দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আমার বাংলা ব্লগের সকলকে শুভকামনা জানিয়ে শুরু করছি আজকের একটি নতুন পোস্ট। আজকে আমি আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি বেশ কিছু মূর্তির ফটোগ্রাফি নিয়ে। আশা করি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।
বিশ মাইলে বেশ কিছু মূর্তি অনেকদিন থেকেই আমি লক্ষ্য করি। তবে কখনো ফটোগ্রাফি করা হয়নি। কিছুদিন আগে কলেজে থেকে আসার সময় মূর্তি গুলা দেখতে পাই। বাস থেকে নামার পরেই একদম রাস্তার পাশেই মূর্তি গুলো সুন্দর করে সাজানো আছে। দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। এ ধরনের মূর্তিগুলো আসলে দেখতে একটু বেশিই ভালো লাগে তাই আর দেরি না করে ফটোগ্রাফি করে ফেলি।
ওখানে বাঘের মূর্তি ছিল। যা দেখতে খুবই ভালো লাগছিল। ছোটবেলায় এ ধরনের বাঘের মূর্তি দেখলে আমার অনেক ভয় লাগতো। তবে এখন আর ভয় লাগে না এগুলা দেখলে। এখন এগুলা দেখলে আরো হাসি পাই যেগুলা দেখি কেন বা ভয় পাইতাম। তবে ছোটবেলায় মানুষ এরকম অনেক কিছু দেখলেই ভয় পায়। আবার ওখানে পেঙ্গুইনের মূর্তি ছিল। আরো বেশ কিছু মূর্তি ছিল যেগুলোর নাম আমার জানা ছিল না। তবে দেখতে কিন্তু চমৎকার সুন্দর লাগছিল। সবগুলার ফটোগ্রাফি করার সুযোগ হয়ে উঠেছিল না। এমনিতেই কলেজ থেকে আসার পর আর তেমন একটা ভালো লাগে না।
ওখানে আবার একটি ঘোড়ার মূর্তি ছিল। দেখে প্রথমে আমি ভাবছিলাম এটি হরিণের মূর্তি। তবে কিছুক্ষণ পর বুঝতে পারলাম হরিণের তো বড় বড় শিং থাকে কিন্তু এই মূর্তিটার বড় শিং নেই। তারপর বুঝতে পারলাম যে এটি হয়তো হরিণের মূর্তি। মূর্তিগুলো বিষ মাইলের বাসস্ট্যান্ডের সামনে বেশ অনেকদিন ধরেই আমি দেখি। আমার ঢাকাতে আশা দুই বছর হইতেছে তারপর থেকে এখানে মূর্তি গুলা দেখি। তবে আমার বান্ধবী বলল সে অনেক বছর ধরে বিশ মাইলে থাকে তখন থেকেই নাকি এ মূর্তি গুলা দেখেন। এই মুহূর্তে খোলা একটি দোকানের সামনে রাখা। যাইহোক মূর্তি গুলা দেখতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগছিল।
বিশেষ বিশেষ তথ্য
ফটোগ্রাফি | রেনডম |
---|---|
ফটোগ্রাফি ডিভাইস | মোবাইল ফোন |
ক্যামেরা | realme note50-13mp |
লোকেশন | ঢাকা বিশ-মাইল |
ফটোগ্রাফার | @sumiya23 |
ধর্ম | ইসলাম |
দেশ | বাংলাদেশ |
আমার ব্লগটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ
আমি মোছাঃ সুমাইয়া, আমি একজন বাংলাদেশী মুসলিম নাগরিক। আমার বাসা গাংনী-মেহেরপুরে। আমার বর্তমান ঠিকানা ঢাকা সাভার, বিশ-মাইল। আমি বিবাহিত,একজন কলেজ ছাত্রী। আমার হাজব্যান্ড একজন বেসরকারি চাকুরীজীবী।আমি বর্তমান ইন্টার সেকেন্ড ইয়ারে অধ্যয়নরত রয়েছি। আমার কলেজের নাম বেপজা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা সাভার। আমরা দুই ভাই বোন। আমার @sumiya23 স্টিমিট আইডির নাম।
বাহ আপনি আজকে আমাদের মাঝে চমৎকার কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। আপনার মোবাইল ফোনে ধারণ করা ফটোগ্রাফি গুলো দেখে আমি মুগ্ধ হয়েছে। আসলে যেকোনো ধরনের ফটোগ্রাফি দেখতে আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। আমিও চেষ্টা করি বিভিন্ন ধরনের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য। আমার কাছে সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে ঘোড়ার মূর্তির ফটোগ্রাফি। ধন্যবাদ এত সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য।
এই মূর্তিগুলি ফটোগ্রাফি আমি এর আগেও কারো একটা ব্লগে দেখেছিলাম। সবকটি মূর্তি খুব অসাধারণ। ভীষণ নিখুঁত জন্তু-জানোয়ারের ছবিগুলি খুব ভালো লাগলো আপু। আসলে এগুলি উচ্চমানের শিল্প কর্মের নিদর্শন।
বাহ আপনি তো দেখতেছি বিভিন্ন ধরনের মূর্তির ফটোগ্রাফি করেছেন। তবে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভিন্ন ভিন্ন মূর্তির ফটোগ্রাফি করেছেন দেখে বেশ ভালই লাগলো। তবে এসব মূর্তিগুলো এখন খুব কমে দেখা যায়। সুন্দর বর্ণনা দিয়ে সুন্দরভাবে মূর্তির ফটোগ্রাফি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন।
খুবই সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপনি৷ আপনার কাছ থেকে এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি দেখে খুবই ভালো লাগছে৷ যেভাবে আপনি আজকের এই ফটোগ্রাফি গুলো এখানে শেয়ার করেছেন তা বেশ অসাধারণ হয়েছে৷ একই সাথে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার ফটোগ্রাফির দক্ষতা খুবই ভালোভাবে ফুটে উঠেছে৷ যেভাবে আপনি এই ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন তা দেখে একেবারে মুগ্ধ হয়ে গেলাম৷ ধন্যবাদ এত সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য৷
মোবাইলে ধারণ করা বেশ কিছু মূর্তির ফটোগ্রাফি আসলেই অনেক চমৎকার হয়েছে । মাটির তৈরি করা জিনিস দেখতে এমনিতেই আমার অনেক ভালো লাগে ।ধন্যবাদ আপু মূর্তির ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।