Bangladesh rab
বিষয়টি নিয়ে আর্থ-সামাজিক অবকাঠামো বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সদস্য মুহাম্মদ দিলোয়ার বখতের কাছে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের পক্ষ থেকে জানতে চাইলে তিনি কিছু বলতে রাজি হননি।
বিভাগের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, “আজকের পিইসি সভায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যবেক্ষণ প্রকল্পটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।”
র্যাবের মুখপাত্র মুফতি মাহমুদ খানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “হ্যাঁ, আমরা এরকম একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করব।
“দেশের আইনশৃঙ্খলা ঠিক রাখার পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার ও জঙ্গি কর্মকাণ্ড মনিটরিংয়ের মাধ্যমে তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনার উদ্দেশ্যে আমরা এ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করব।”
সম্প্রতি পাস হওয়া ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন ইন্টারনেটে বিচরণে নাগরিকদের সুরক্ষার জন্য করা হয়েছে বলে সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হলেও তা নিয়ে উদ্বেগ রয়েছে রাজনৈতিক মহল থেকে শুরু করে সাংবাদিক ও অধিকারকর্মীদের।
বিএনপি দাবি করে আসছে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ভোটের আগে সমালোচনা বন্ধ করার জন্যই এই আইনটি করেছে।
এদিকে নিরাপদ সড়ক ও কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন ঘিরে ইন্টারনেটে নানা গুজব ছড়ানোর প্রেক্ষাপটে নির্বাচনের সময় এই ধরনের সাইবার অপরাধ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম।
তার মধ্যেই ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম পর্যবেক্ষণ’ প্রকল্পের খবর এল।
প্রকল্পটির প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, “প্রস্তাবিত প্রকল্পটি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের এডিপিতে বরাদ্দবিহীন অননুমোদিত নতুন প্রকল্প তালিকা বহির্ভূত। তবে প্রকল্পটি প্রক্রিয়াকরণে পরিকল্পনামন্ত্রীর সম্মতি রয়েছে।”
এ প্রকল্পের মাধ্যমে যে উদ্দেশ্যগুলো পূরণের লক্ষ্য ঠিক করা হয়েছে, সেগুলো হল
রাষ্ট্রবিরোধী বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার, গুজব, মিথ্যা তথ্য,