জনপ্রিয়তা নাকি পতন!
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আজকে আমি এমন একটি ব্যাপার নিয়ে লেখালেখি করতে এসেছি। যে লেখাটি হয়তো সাধারণ অর্থে চিন্তা করলে ভুল। কিন্তু সত্যিকার অর্থে একটু ভালোভাবে চিন্তা করে দেখলে দেখবেন যে, খুব একটা ভুল আমি কিছু বলছি না অর্থাৎ বলা চলে যে মোটামুটি ঠিক একটি কথাই আমি বলছি। তো আসলে আমার কথাটি শুরু করি। অর্থাৎ আমার লেখাটি শুরু করি।তাহলে আপনারা আরো ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
আমি একটা ব্যাপার অনেকদিন ধরেই খেয়াল করেছি। তো তা আসলে খেয়াল করার পরেই আপনাদের সাথে শেয়ার করা। ব্যাপারটি হলো, আমি একটা ব্যাপার দেখেছি যে, কোনো মানুষ যদি হুট করে অনেক বেশি জনপ্রিয়তা বেড়ে যায়। তার পতন অনেকটা তাড়াতাড়ি হয়ে যায়। আমি জানিনা আমার সাথে কেউ একমত হবেন কিনা। কিন্তু আমি অনেকগুলো সেলিব্রেটি এর জীবন দেখে তবেই এই কথাটি বলছি। অর্থাৎ শুধু শুধু যে একটি কথা বলে ফেলছি তা নয়। বেশ অনেক কিছুই আমি খেয়াল করেছি এরপরেই বলছি।
হয়তো এতে মানুষের হিংসে কাজ করে। কারণ মানুষ আসলে হিংসা করতে অনেক বেশি ভালোবাসে। অর্থাৎ আপনার যদি ভালো কিছু হয়, আপনি যদি ভালো কিছু করেন। তাহলে আসলে মানুষ অনেক বেশি হিংসে করবে। তো স্বাভাবিকভাবেই আমার কাছে মনে হয় যে মানুষের হিংসা থেকে ওই জনপ্রিয়তা খুব সহজেই পতনে রূপ নেয়।তাই আমার কাছে মনে হয়, আমরা যতোই জনপ্রিয় হই ততোই ব্যক্তিগত কিছু ব্যাপার হাইড রাখাই ভালো। কারণ এতে করে যেমন আমাদের জীবন সুরক্ষিত থাকে, ঠিক তেমনটাই আমাদের কাজ ও সুরক্ষিত থাকে।কারণ জনপ্রিয় হওয়ার সাথে সাথে অনেক এর চোখ আমাদের উপরে চলে আসে। তাই নিজেকে তাদের খারাপ নজর থেকে বাঁচিয়ে রাখাটাও অনেক বড় একটি ব্যাপার। যেটা আমরা অনেক সময় করে উঠতে পারি না।আর পারিনা বলেই আসলে জনপ্রিয়তাটা আমরা ধরে রাখতে পারি না। অর্থাৎ যারা জনপ্রিয় আমি তাদের কথাই বলছি।