বাচ্চাদের স্কুল হলিডে উপলক্ষে বেড়ানো পর্ব : ৯ ( sea beach)
বন্ধুরা সবাই কেমন আছেন? আশা করি ভালোই আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি।
আজকে আবার আপনাদের মাঝে হাজির হয়ে গেলাম বাচ্চাদের স্কুল হলিডে উপলক্ষে বেড়ানোর নতুন সিরিজ এর ২য় পর্ব নিয়ে। হ্যাঁ বন্ধুরা গত পর্বে আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম Eastbourne Sea beach এর ১ম পর্ব যেখানে ট্রেনে বসে প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্যের কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম। আগেই বলেছিলাম এই সমুদ্র সৈকতটি আমাদের শহর থেকে অনেক দূরে। প্রায় ৬০-৭০ মাইল দূর হবে।গ্রামের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিল ট্রেনটি যা দেখতে খুবই চমৎকার লেগেছিল।এরপর ট্রেন থেকে নেমে আমরা আবার শহরের মধ্যে ঢুকে পড়লাম। চমৎকার এই শহরটি, এর আগে কখনো দেখা হয়নি।সেখান থেকে এক থেকে দেড় কিলোমিটার হাটলেই সমুদ্র সৈকত। আজকের পর্বে এই শহরের চারিপাশের কিছু সৌন্দর্য আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
সুন্দর রোদ ঝলমলে ছিল দিনটি, তাই চারিপাশের সৌন্দর্যও ঝকঝকে ও পরিষ্কার লাগছিল। সকলে মিলে সমুদ্রের দিকে হেঁটে যাচ্ছিলাম আর সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো ক্যামেরাবন্দি করছিলাম। যাত্রা পথে সুন্দর সুন্দর বিল্ডিং, শপিং মল, ব্যাংক এবং টুরিস্টদের জন্য যে বড় বড় বাস গুলো চলছিল সেগুলো দেখতে পেলাম। এই বাসগুলো টুরিস্টদের নিয়ে পুরো শহরটা ঘুরে দেখায়।হয়তো আপনাদের অনেকেরই মনে আছে গত বছর আমরাও লন্ডনে এই বাসে চড়ে লন্ডনের পুরো শহরের অনেক ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করেছিলাম।যাইহোক কথা না বাড়িয়ে চলুন চলে যাওয়া যাক তাহলে মূল পর্বে। ফটোগ্রাফি গুলো উপভোগ করা যাক।আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
টুরিস্ট বাস গুলো দেখুন কত বড় এবং সুন্দর। এই বাসগুলোর দোতলায় বসলে সবকিছু বেশি উপভোগ করা যায়।
রাস্তার পাশ দিয়ে কতগুলো ফুল গাছ ও দেখতে পেলাম।
এটি Barclays ব্যাংক।
রাস্তার পাশে হরেক রকমের আইটেমস নিয়ে বসে রয়েছে বিক্রেতা।
বন্ধুরা আজকে তাহলে এতোটুকুই। আগামী পর্বে যাত্রা পথে আরও কিছু ফটোগ্রাফি নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হব।
Photographer | @tangera |
---|---|
Device | I phone 13 Pro Max |
বন্ধুরা এটিই ছিল আমার আজকের আয়োজন।আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে।
পরবর্তীতে নতুন কিছু নিয়ে হাজির হব আপনাদের মাঝে।
ধন্যবাদ,
👉 আমাদের discord চ্যানেল এ JOIN করুন :
VOTE @bangla.witness as witness
OR

পূর্ববর্তী পর্বটি মিস করেছিলাম।
লন্ডনের বিল্ডিং শপিংমল বাস কত কিছুই দেখলাম। রাস্তার পাশে বিভিন্ন ধরনের ফুল ও টুরিস্ট বাসগুলো দেখতে সুন্দর লাগছে । সমুদ্র সৈকতের ফটোগ্রাফি গুলো দেখার ইচ্ছে ছিল। আগামী পর্বের অপেক্ষায় ছাড়া কিছুই করার নেই।
ছবিগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে দিনটা রোদ ঝলমলে ছিল। আসলেই বাংলাদেশের বাসের চেয়ে সেখানকার বাস গুলো অনেক বড়। ছুটির দিনে কাটানো সময় গুলো তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।
আগের পর্বটি দেখে বেশ উপভোগ করেছিলাম। ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হয়েছিল বাংলাদেশের কোনো গ্রামের ফটোগ্রাফি। যাইহোক এই পর্বেও দারুণ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন আপু। টুরিস্ট বাসের দোতলা তো একেবারে ওপেন। দোতলায় বসলে তো বেশ উপভোগ করা যাবে আশেপাশের দৃশ্য গুলো। বাসটি আসলেই খুব সুন্দর। ফুলের ফটোগ্রাফি গুলো দেখেও খুব ভালো লাগলো। সবমিলিয়ে এককথায় দুর্দান্ত লেগেছে আপনার পোস্টটি। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম আপু।
গত বছর মনে হয় এই বাসে ঘুরে শহর দেখার পোস্ট টা আপনি করেছিলেন। আর এই টুরিস্ট বাস তো সত্যিই দেখছি অনেক বড়। আশপাশের জায়গা গুলো বেশ চমৎকার। সুন্দর ঝলমলে শহর ফুলগাছ রাস্তার পাশে দোকান। সবমিলিয়ে চমৎকার ছিল আপনার এই পোস্ট টা আপু। অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য।।
বাহ! আপু বাসের উপরে দেখি ছাদ নেই! উপরে বসে পুরো শহরটা এনজয় করা যাবে। আমাদের দেশে বিআরটিসি বাস দুতলাবিশিষ্ট হলে তেমন সুবিধা নেই! তবে ওয়েদারটা উপভোগ করার মতো আপু। ঝলমলে সব, রাস্তার পাশে সুন্দর ফুল। সবমিলিয়ে আপনার পোস্ট পড়ে ভালো লাগল 🌼
বাচ্চাদের স্কুল হলিডে তে অনেক জায়গায়ই ঘুরাঘুরি করলেন। সব জায়গার ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন তাই দেখার সুযোগ হলো। আজকের ফটোগ্রাফি ও চমৎকার লেগেছে আপু।বাসের উপরটা ফাঁকা এজন্য বেশী ভালো লাগে।চারিদিকটা সুন্দর ভাবে দেখাও যায়।শহর টা যেমন সুন্দর, আকাশটা খুব চমৎকার লাগছে। আপনার বর্ননা পড়ে আরো বেশী ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপু অনুভূতি গুলো শেয়ার করার জন্য।
৬০-৭০ মাইল দূরে ঘুরতে গিয়ে বেশ উপভোগ করেছেন বুঝতে পারছি আপু। টুরিস্ট বাসটি সত্যিই অনেকটা বড়। গত বছর এই বাসে করে ঘুরেছিলেন আর ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছিলেন জেনে ভালো লাগলো আপু। তবে দেখেছি কিনা মনে পড়ছে না। আজকের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় রইলাম আপু।