বন্ধুরা, আজকের নতুন একটি ব্লগে তোমাদের সবাইকে স্বাগতম। আজকের ব্লগে তোমাদের সাথে বেশ কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আজকে ফটোগ্রাফিতে তোমাদের সাথে মেলায় ঘুরতে গিয়ে কিছু খাবারের দোকানের ফটোগ্রাফি শেয়ার করবো। আমি মিষ্টি জাতীয় খাবার খুব একটা পছন্দ করি না। তবে আজকের পোস্টে যে খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করবো এগুলো খেতে আমি খুব ভালোবাসি। যেমন এই দোকানের খাবার গুলোর মধ্যে রয়েছে মুরালি, কদমা, বাতাসা,নকুল দানা, জিলিপি, মোরব্বা ইত্যাদি আরও অনেক ধরনের খাবার। আর এই খাবারগুলোর মধ্যে প্রত্যেকটি খাবারই আমার খুব পছন্দের ছোটবেলা থেকেই। এই খাবারগুলো মিষ্টি জাতীয় খাবার হলেও আমি এগুলো খেতে অনেক বেশি ভালোবাসি। আর এই ধরনের খাবারগুলো মেলাতেই বেশি পাওয়া যায়। আর যেকোন মেলাতে গিয়ে যদি আমার সামনে এ ধরনের খাবারগুলো পড়ে প্রত্যেকটি খাবারই আমি একটু করে টেস্ট করি অথবা বাড়িতে কিনে নিয়ে আসি। সেদিনেও আর এর অন্যথা হয়নি আমি যখন এই দোকানটি দেখতে পেয়েছি প্রত্যেকটি আইটেমই আমি একটু একটু করে কিনে নিয়েছিলাম। এখানে বেশ কয়েকটি আইটেম আমাদের পুজোর কাজেও ব্যবহার হয়। যেমন বাতাসা, নকুল দানা ইত্যাদি। আর এগুলো খেতে আমার সত্যিই অনেক ভালো লাগে ছোটবেলায় এগুলো যখন ঠাকুরকে দেওয়া হতো অনেক চুরি করে করে খেতাম এগুলো। যাইহোক, তাহলে আজকে আমার শেয়ার করা এই খাবারের দোকানের ফটোগ্রাফি গুলো নিচে দেখে নেওয়া যাক।







◾▪️◾পোস্ট বিবরণ◾▪️◾
শ্রেণী | ফটোগ্রাফি |
ডিভাইস | Samsung Galaxy M31s |
ফটোগ্রাফার | @ronggin |
লোকেশন | বারাসাত, নর্থ ২৪ পরগনা, ওয়েস্ট বেঙ্গল। |
বন্ধুরা, আজকে শেয়ার করা এই পোস্টটি তোমাদের কেমন লাগলো তা কমেন্ট এর মাধ্যমে জানিও। সবাই ভালো থাকো, সুস্থ থাকো , সুন্দর থাকো ,হাসিখুশি থাকো , নিজের পরিবার নিয়ে সুখে শান্তিতে থাকো , সবার জন্য এই শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ সবাইকে

আমার পরিচয়
আমি সুবীর বিশ্বাস( রঙিন)। কলকাতার বারাসাতে আমি বসবাস করি। আমি স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে আমার গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করেছি, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিস এন্ড ফিসারিস সাবজেক্ট নিয়ে। বর্তমানে আমি রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যানরত আছি। আমি ব্যক্তিগতভাবে একটু শান্ত স্বভাবের । চুপচাপ থাকতেই বেশি ভালোবাসি আমি। নতুন নতুন জিনিস শিখতে আমার খুব ভালো লাগে। মাঝে মাঝে আর্ট করা, ফটোগ্রাফি করা, রেসিপি করা , গল্প লেখা আমার বেশ ভালো লাগে। আমি স্টিমিটকে অনেক ভালোবাসি এবং সব সময় স্টিমিটে কাজ করতে চাই।

🌷🌷 সমাপ্ত 🌷🌷


আমাদের এলাকায় একটা ঐতিহ্যবাহী মেলা হত। সেই মেলায় এরকম মিষ্টি জাতীয় খাবার গুলোর বাহার ছিল অন্যরকম। অনেক ধরনের মিষ্টি জাতীয় খাবার সেখানে পাওয়া যেত। আর সেই কথাগুলো মনে পড়ে গেল আজকে আপনার ছবিগুলো দেখে। ভীষণ সুন্দর ফটোগ্রাফি করেছেন ভাইয়া। অনেক বেশি লোভ লাগলো। তাছাড়া বাড়ির জন্য কিছু কিনে নিয়েছেন শুনেও বেশ ভালো লাগলো।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
দাদা আপনি আজকে অনেক লোভনীয় কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করছেন।সব গুলো খাবার দেখে লোভ লেগে গেলো দাদা।ফটোগ্রাফি গুলো অসাধারণ হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট টি শেয়ার করার জন্য।
চমৎকার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। যে গুলো বেশি অংশ খোলা জাগায় বিক্রয় করা হয়। তবে এই খাবার গুলোর প্রতি বাচ্চাদের বেশি লোভ থাকে। ধন্যবাদ।
এই ধরনের খাবারগুলো মেলায় বেশি বিক্রি করা হয়। তাছাড়া এখন ভ্যান গাড়ি দিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে ঘুরে বিক্রি করা হয়। এই খাবারগুলো ছোটবেলায় বেশ পছন্দ করতাম। কিন্তু এখন এসব খাবার খাওয়া হয় না। যাইহোক ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আজকের পোস্টটা সত্যিই অন্যরকম লাগলো। মেলার ঐতিহ্যবাহী এসব খাবারের ছবি দেখে মনে হলো যেন সেই পুরোনো দিনের স্বাদ আর আনন্দ একসঙ্গে ফিরে এলো। মুরালি, কদমা, বাতাসা এসব শুধু খাবার নয়, আমাদের শৈশবের এক টুকরো স্মৃতি। ফটোগ্রাফি গুলো এত সুন্দর হয়েছে যে মনে হচ্ছে চোখ দিয়ে স্বাদ নেওয়া যাচ্ছে।
আপনি যে খাবারগুলো শেয়ার করলেন সেই খাবারগুলো আমার খেতে খুবই ভালো লাগে। বিশেষ করে এই জাতীয় খাবার গুলো অনেকদিন সংগ্রহ করে রাখা যায়। অনেক ভালো লেগেছে আপনার শেয়ার করা খাবারের দোকানের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে।
মিষ্টি জাতীয় খাবার খেতে আমি নিজেও পছন্দ করি না। আজকে আপনি চমৎকার কিছু খাবারের ফটোগ্রাফি করেছেন। আসলে যে কোন মেলা বা পুজোতে এগুলোতে গেলে এ ধরনের খাবার গুলো চোখে পড়ে। আমি নিজেও মেলাতে গেলে অল্প অল্প করে এসব জিনিস কিনে বাড়ির জন্য। খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করেছেন তাই ধন্যবাদ আপনাকে।
অনেক মজার মজার কিছু খাবারের দোকানের ফটোগ্রাফি আপনি করেছেন, যেগুলো দেখতে আমার খুব ভালো লেগেছে। এরকম মজার মজার খাবার দেখলে এমনিতেই লোভ সামলানো যায় না। খাবারের ফটোগ্রাফি আপনি অনেক সুন্দর করে শেয়ার করেছেন। এজন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।