আমার বাংলা ব্লগ। শ্যামপুর ইকো পার্কের রাইডারের রেনডম ফটোগ্রাফি। ১০% পে-আউট লাজুক খ্যাক এর জন্য।
আর দেরি না করে চলুন যাওয়া যাক মূল পর্বে।
বন্ধুরা আমি আপনাদের কে বলেছিলাম ৩১ ডিসেম্বর সকাল বেলায় আমি পার্কে গিয়েছিলাম কিছু ফুলের টানে। এবং কি সকালবেলার মুক্ত হাওয়া উপভোগ করার জন্য। এবং কি আমি আপনাদের সাথে গত একটা পোস্ট করেছিলাম ফুলের ফটোগ্রাফি এবং আপনাদের কে বলেছিল যে আমি এই পার্কের ধারাবাহিকভাবে আরো কিছু পোষ্ট আপনাদের সাথে শেয়ার করব।
তারই ধারাবাহিকতা বজায় রেখে আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি সেম্পুর ইকোপার্ক এর বিভিন্ন ধরনের রাইডারের ফটোগ্রাফি। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
ফটোগ্রাফি - ১
![]() |
---|
সাত সকাল বেলায় স্যামপুর ইকো পার্কে ঢোকার সময়ই ফটোগ্রাফি টা নিলাম। ভোর ৫ টা থেকে সকাল দশটা পর্যন্ত ইকো পার্কের গেট উন্মুক্ত থাকে জনসাধারণের জন্য। আর এখানে সবাই এক্সেসাইজ করে যে যার মত হাঁটাচলা করে কে উপভোগ করে কেউ দৌড়াদৌড়ি করে। যাই হোক আমিও ওই রকম একটা মন মানসিকতা নিয়েই পার্কে প্রবেশ করা। এবং প্রবেশ করার সাথে সাথে আমি ফটোগ্রাফি টা নিলাম।
ফটোগ্রাফি - ২
![]() |
---|
এই ফটোগ্রাফি শ্যামপুর ইকো পার্কের আরেকটা গলি। শ্যামপুর ইকো পার্ক টা বিস্তীর্ণ জায়গা জুড়ে অবস্থিত। পার্কটি বুড়িগঙ্গা নদীর কূল ঘেঁষে গড়ে উঠেছে।
ফটোগ্রাফি - ৩
![]() |
---|
এটা হচ্ছে ঘোড়ার সার্কেলের, দেখতে খুবই সুন্দর লাগে যখন শুক্রবার হয় তখন এখানে লোকে-লোকারণ্য থাকে। খুবই সুন্দর এবং জমজমাট হয় হুল্ল হয়। তখন খুবই সুন্দর কিন্তু এখন জনশূন্য একবারে ফাঁকা।
ফটোগ্রাফি - ৪
![]() |
---|
এই সার্কেল কে বলে চরকি, এটা দেখতে খুবই সুন্দর, কিন্তু এটাতে সবাই উঠতে পারে না অনেকে ভয় পায়।
ফটোগ্রাফি - ৫
![]() |
---|
এটা হচ্ছে পানির ড্রন এটা আমার ফ্রেন্ড আমার সাথেই ছিল। সে দৌড়ে উঠতে চেয়েছিল কিন্তু সে উঠতে ব্যর্থ হয়।
ফটোগ্রাফি - ৬
![]() |
---|
পানির ড্রোনের ওই চূড়ায় আমি উঠে ছিলাম, এবং সেখান থেকে পুরো পার্কের ফটোগ্রাফি টা নেওয়ার চেষ্টা করলাম। আমার হ্যান্ডসেটের ক্যামেরার এড়িয়ায় যতটুকু এসেছে।
ফটোগ্রাফি - ৭
![]() |
---|
এ ফটোগ্রাফি টা আমি ওই পানির ড্রোনের চূড়া থেকে নিয়েছি যার উচ্চতা ছিল প্রায় ১৫০ ফুটের কাছাকাছি। নৌকার মত একটা ধোলনা আছে ওই দোলনাটা কে কেন্দ্র করে ফটোগ্রাফি টা নেওয়া। কিন্তু আমার ফটোগ্রাফিতে ফুটে এসেছে বুড়িগঙ্গা নদীর দুই পাশ এবং সামনে পার্কের যতটুকু এরিয়া ছিল।
ফটোগ্রাফি - ৮
![]() |
---|
ওই চোড়া থেকে আমি আমার একটা সেলফি নিলাম সূর্যের আলোক রস্মি সাথে ম্যাচ করে।
ফটোগ্রাফি - ৯
![]() |
---|
বন্ধু রিকোয়েস্টে পার্কের মাঝখানে একটা ছবি নেওয়া।
ফটোগ্রাফি - ১০
![]() |
---|
এই রাইডারটার আমার নাম জানা নেই, তবে এটা খুব স্পিডে ঘুরে এবং কি ভয়ঙ্কর একটা রাইডার দেখতে খুবই সুন্দর লাগে।
বন্ধুরা শ্যামপুর ইকো পার্কের রাইটারের এর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করলাম। ধারাবাহিকভাবে অন্য এক পর্বে বাকি রাইডার গুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করবো। আশা করি আপনাদের কাছে ভাল লেগেছে। সাপোর্ট দিয়ে পাশে থাকবেন। আজকের মত বিদায় নিচ্ছি সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন
আল্লাহ হাফেজ।
বাহ ভাইয়া অনেক সুন্দর পোষ্ট শেয়ার করেছেন আজকে। সত্যি পার্কের ভিতরের পরিবেশটা অনেক সুন্দর। ছবিগুলো পর্যবেক্ষণ করলেই বোঝা যাচ্ছে। অনেকদিন যাবত কোন পার্কে যাওয়া হয়না। ধন্যবাদ পার্কের সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
হ্যাঁ ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন স্পোর্ট টা খুবই সুন্দর। এটা বুড়িগঙ্গার পাশ ঘেঁষে অবস্থিত। আর আপনি অনেক সুন্দর করে কমেন্টই করেছেন। আর পরিবেশটা কোলাহলমুক্ত ছিল একবারে সকাল সাতটা ছিল। আর এই পার্কটি সকাল 7 টা থেকে 10 টা জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকে। আপনি অসাধারণ কমেন্ট করেছেন। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
আপনার সকল ফটোগ্রাফি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। আপনার ফটোগ্রাফির হাত ও উপস্থাপনা অনেক সুন্দর। সাবলীল ভাষায় তা আমাদের সঙ্গে তুলে ধরেছেন। ইকো পার্কের পরিবেশটি দেখে আমার অনেক ভালো লেগেছে। সব মিলিয়ে আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
সত্যি ভাইয়া আপনার প্রশংসা পেয়ে আনন্দে মনটা নেচে উঠল আপনি অনেক সুন্দর করে গুছিয়ে লিখতে পারেন। এবং সেই কমেন্ট পড়ে খুবই ভালো লাগে। আপনার এতো সুন্দর মন্তব্যের জন্য আপনার প্রতি রইল গভীর শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা।
ঘুরতে আমার খুবই ভালো লাগে। পার্কটি কোথায় অবস্থিত জানালে আমরাও ঘুরে আসতাম। ছবিগুলোও তুলেছেন চমৎকার। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ভাইয়া নিচে লোকেশন দেওয়া আছে আপনি চাইলে যেকোনো মুহূর্তে আসতে পারেন। এটা ঢাকা শ্যামপুর ইকো পার্ক। অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন। আপনার দাওয়াত রইল এসে ঘুরে যাবেন। আপনার প্রতি অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
বাহ ভাই আপনি দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন। আপনার করা ফটোগ্রাফিক গুলো মোটামুটি স্পষ্ট হয়েছে যার জন্য ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে আরও বেশি আকর্ষণীয় লাগছে। ফটোগ্রাফির পাশাপাশি আপনি পোস্টটি আমাদের মাঝে অনেক গুছিয়ে উপস্থাপন করেছেন । আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এবং নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
ভাই আপনার কাছে সুন্দর লেগেছে এবং কি আপনার ভালো লেগেছে এটাই আমার কাজের সফলতা। আপনাদের এত সুন্দর কমেন্ট গুলো পড়তে ভালো লাগে এবং আরো নতুন কাজ করার আগ্রহ বেড়ে যায়। এত সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা।
বাহ দারুণ কিছু মুহূর্ত কাটিয়েছেন ইকো পার্কে। প্রতিটি রাইডার ই বেশ মজার। খুব সুন্দর করে আপনি প্রতিটি রাইডার এর ছবি তুলেছেন এবং চমৎকারভাবে সেগুলো আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে ইকো পার্কে কাটানো আপনার অভিজ্ঞতা আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
ভাই আপনি মানুষটা যেমন অসাধারণ আপনার কথাগুলো খুবই অসাধারণ। আপনার কমেন্টগুলো এত সুন্দর হয় কাজের অগ্রগতি টা বেড়ে যায়। আপনার এত সুন্দর প্রশংসার জন্য আপনার প্রতি রইল আন্তরিক শুভেচ্ছা ভাই টু।
বাহ ভাইয়া অনেক সুন্দর একটি পোস্ট করেছেন আপনি। আপনার পোষ্টের ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে পার্কের পরিবেশটা অত্যন্ত সুন্দর এবং মনোরম। অনেকদিন হল কোন পার্কে ঘুরতে যাওয়ার সময় হয়ে ওঠে না। যাহোক সুন্দর একটি ফটোগ্রাফির পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
হ্যাঁ ভাই সকালবেলার পার্কের পরিবেশটা খুবই সুন্দর এবং মনোরম থাকে। কারণ এত সাত সকালে পার্কের মানুষের সমাগম হয় না আর পার্ক টি এমনিতে খুবই সুন্দর এবং পরিষ্কার। আপনার সুন্দর মতামতের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।