শুঁটকি মাছের কিছু ফটোগ্রাফি। ||।10% 𝕭𝖊𝖓𝖊𝖋𝖎𝖈𝖎𝖆𝖗𝖎𝖊𝖘 𝖋𝖔𝖗 @𝖘ʜʏ-ғᴏ𝖝🦊]
আসসালামু আলাইকুম
|
---|
|
---|
Device- Galaxy A13
আজ তো বিশেষ একটি দিন দেশের সবচেয়ে দীর্ঘতম সেতু উদ্বোধন হলো।আশা করি দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষগুলোর কষ্ট কিছুটা হলেও কমবে। সামনে ঈদে আগের মতো এখন আর বেশি সময় লাগবে না বাড়ি যেতে। যাই হোক প্রতিদিনের মত আজকে আমি নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে আমি কিছু ব্যতিক্রম পোস্ট করবো। সেই দিন গিয়েছিলাম মায়ের সাথে শুঁটকি বাজারে। ভাবলাম কিছু ছবি তোলি। বাঙালি কিন্তু শুঁটকি চিনে না তা কি হয়। আমরা কমবেশি সকলে শুঁটকি চিনি। এবং অনেকে খুব পছন্দ ও করে। আমি নিজেও অনেক পছন্দ করি। ছোটবেলায় শুঁটকি গন্ধ একেবারেই পছন্দ করতাম না ,তবে অনেক পছন্দের। বিশেষ করে ভর্তা আমার খুব পছন্দের।
Device- Galaxy A13
এই হচ্ছে নোনা ইলিশ। বড় বড় ইলিশ মাছ গুলোকে এই ভাবে কেটে লবন মেখে মাটির হাড়িতে রাখা হয়।
লইট্যা শুঁটকি। আমার বেশ পছন্দের শুঁটকি।
খুব সম্ভবত পোয়া শুঁটকি।
খুব সম্ভবত চান্দা শুঁটকি।
চেপা শুঁটকি ,এই শুঁটকি অনেক মানুষের প্রিয়।
কুঁচে চিংড়ি শুঁটকি।
বাশ পাতা শুঁটকি।
কেমন লাগলো জানাবেন । আজকে আর নয়। পরবর্তীতে হাজির হবো অন্য কোনো ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,এই প্রত্যাশায় শেষ করছি আমার আজকের ব্লগ।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
ডিভাইস | Galaxy A13 |
---|---|
লোকেশন | ঢাকা |
ফটোগ্রাফি | শুঁটকি মাছ |
সোর্স | [source] |
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
তাজা জান কিভাবে মেরে ফেলে রাখছে। দেখতে যেন কেমন মনে হচ্ছে। তবে কি করার এগুলো তো খাওয়ার জিনিস, তাই ব্যবসায়ীরা তাদের সুবিধার্থে যা করা প্রয়োজন তাই করে থাকে।
আমরা খাই বলে তো বানায়। এখানে সবার সুবিধাথে বানায়। আমরা মাছ খেতে গেলেও তো মেরেই রান্না করি। 😜😜.
শুটকি মাছ খেতে বরাবরই আমার খুব ভালো লাগে যে কোনোভাবে রেসিপি প্রস্তুত করলে খেয়ে থাকি আপনি বেশ কিছু প্রজাতির শুটকি মাছের সুন্দর ফটোগ্রাফি বর্ণনাসহ তুলে ধরেছেন খুবই ভালো লাগলো পড়ে
শুটকি মাছের সুন্দর ফটোগ্রাফি বর্ণনা ভালো লেগেছে যেনে ভালো লাগলো ভাই। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা নিবেন।
আপনার উপস্থাপন করা শুটকি মাছের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে সত্যিই অনেক অসাধারণ দেখাচ্ছে । বিশেষ লইট্যা শুঁটকি গুলো সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় মনে হচ্ছে আমি শুটকি মাছ খেতে খুবই ভালোবাসি দেখেই মনে হচ্ছে গরম তেলে ভেজে খেয়ে ফেলি 🥰 ধন্যবাদ আপনাকে।
শুঁটকি কি শুধু ভেজে খাওয়া যায়,কি জানি আমি জানি না।আপনাকে ধন্যবাদ
আমাদের এখানে এরকম শুটকি মাছের বাজার নেই। আমার কখনো একসাথে এত ধরনের শুটকি মাছ দেখা হয়নি। আপনার মাধ্যমে অনেক ধরনের শুটকি মাছের ছবি দেখতে পেলাম। ধন্যবাদ আপনাকে।
আমাদের এখানে আছে,তবে খুব বেশি বড় নয়।যদিও আমি তেমন যাই না।ঐ দিন গেলাম সুযোগে ছবি তোলে আনলাম।ধন্যবাদ আপু।
প্রতিটি শুটকির ফটোগ্রাফি দেখে ইচ্ছে করছে এখনই নিয়ে নিতে আপু। বিশেষ করে আমার কাছে লইট্টা মাছের শুটকি রান্না করে খেতে অসম্ভব ভালো লাগে। ধন্যবাদ আপনাকে আপু এত সুন্দর সুন্দর শুটকি সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য।
আসলেই আপু লইট্যা শুঁটকি আমার অনেক পছন্দের। কিন্তু শুঁটকি দোকানে বেশ গন্ধ। হা হা। ধন্যবাদ।
আমাদের এখানেও এরকম শুটকির বাজার রয়েছে এবং আমি ফটোগ্রাফি করে রেখেছি এখনো পোস্ট করা হয়নি। আজকে আপনার মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের শুটকির ফটোগ্রাফি দেখতে পেলাম। শুটকি মাছের ফটোগ্রাফি গুলো আপনি খুবই সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন এবং খুবই সুন্দর হবে তা বর্ণনা করেছেন। এত সুন্দর ভাবে আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি আপু।
তাহলে তো ভালোই হলো ,আমরা অনেক আরো নতুন নতুন ফোটোগ্রাফি দেখতে পারবো। আপনার পোস্ট দেখার অপেক্ষায় রইলাম।
আপনার মাধ্যমে আমরা শুটকি মাছের কিছু ফটোগ্রাফি দেখতে পারলাম দেখে খুবই ভালো লাগলো আমার কাছে। কক্সবাজার ঘুরতে গিয়ে এরকম শুটকি মাছ দেখেছিলাম প্রচুর। এত সুন্দর একটি শুটকি মাছের ফটোগ্রাফি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
কক্সবাজার ঘুরতে যাওয়ার সৌভাগ্য এখনো হয় নি। তাই শুঁটকিও দেখতে পারি নি। ধন্যবাদ
আপু আপনার মত শুটকি আমারও খুব পছন্দ। শুটকি আমার বেশ ভালো লাগে। তবে আমি কয়েক ধরনের শুটকি ছাড়া সব শুটকি চিনিনা। যেমন চিংড়ি শুটকি লইট্টা শুটকি চাঁদা শুটকি। শুটকি গুলো দেখে আমার খুব খেতে ইচ্ছে করছে ইচ্ছে করছে। আপনার মত শুটকি ভর্তা আমারও বেশ প্রিয়। আপনাকে ধন্যবাদ আপু শুটকির সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
আপু আমি তেমন চিনি না ,দোকানদার কে জিজ্ঞাসা জিজ্ঞাসা করে মনে রেখে লিখতে পারলাম। হা হা। ধন্যবাদ .
ওয়াও আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর শুটকি মাছের ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছেন ।আসলেই শুটকি মাছ গুলো দেখে আমি অনেক আনন্দিত হলাম ।শুটকি মাছ খেতে আমার অনেক ভালো লাগে। আপনার শুটকি মাছ গুলো দেখে আবার নতুন করে খেতে ইচ্ছে হল ।ধন্যবাদ আপনার জন্য শুভকামনা রইলো ।
এখানকার দেখি সকলে মোটামুটি সকলে পছন্দ করে ,আমার বিশেষ করে ভুনা করলে বেশ ভালো লাগে ,ধন্যবাদ আপু। পাশেই থাকবেন।
সেতু উদ্বোধনের খুশিতে সেতুর ফটোগ্রাফি না দিয়ে শুটকির ফটোগ্রাফি দিলেন ব্যাপারটা সন্দেহজনক, হাহাহা। দারুন ছিল আপনার অনুভূতি গুলো নানা বাড়ি তাড়াতাড়ি যাওয়া-আসা করতে পারবেন। কিন্তু সেই সাথে আমাদেরকে এত ধরনের শুটকির ফটোগ্রাফি দিয়েছেন আমি একসাথে মনে হয় এতো শুঁটকি দেখিনি। তবে যদিও শুটকি খাই না কিন্তু আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে ইচ্ছে করছে কিছু কিছু চুটকি খেয়ে দেখা উচিত। আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য শুভেচ্ছা রইল।
ভাই নানার বাড়ি যেতে ব্রিজ অনেক আগেই হয়ে গিয়েছে। তাই আমার কোনো লাভ নাই। হা হা