কচুয়া মন্দিরের বাইরের কয়েকটি ফটোগ্রাফি।।০১ সেপ্টেম্বর ২০২৩

in আমার বাংলা ব্লগ2 years ago

হ্যালো বন্ধুরা,

কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।আজকে আমি লোকনাথ বাবার আরেকটা মন্দিরের ফটোগ্রাফি পোস্ট করতে চলেছি।আজকে আমি লোকনাথ বাবার জন্মস্থান কচুয়া এর মন্দিরের বাইরে কয়েকটি ছবি শেয়ার করবো।আগে আমি চাকলা মন্দিরের পোস্ট করেছি।চাকলা ও কচুয়া দুটো মন্দিরই দাবি করেন যে এটাই যুগাবতার লোকনাথ ঠাকুরের জন্মস্থান।যুক্তি ও পাল্টা যুক্তি আছে।তবে সেই সব বাইরে রেখে যার যার বিশ্বাসকে প্রাধান্য দিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।কারণ।বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর।তাই বিশ্বাস হোক আমাদের অধিকার আমাদের শক্তি।আমি আজকে মূলত লোকনাথ ঠাকুরের মদিরের বাইরের সুন্দর পরিবেশটা তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

IMG20230827103818.jpg

কচুয়া মন্দির সংলগ্ন পুকুর
পূর্ন্যার্থীরা এই পুকুরের জল বাবার মাথায় ঢেলে দেয়।


কয়েক দিন পর জন্মাষ্টমী।এই দিন বিষ্ণুর অবতার শ্রীকৃষ্ণ এই মর্তে আবির্ভূত হন ধর্মের রক্ষা আর অধর্মের বিনাশের জন্য।তাই এই দিনটি কচুয়া মন্দিরে বিশাল আয়োজন হয়।যদি আমি কখনো যাইনি এই সময়টা তবে স্থানীয়রা বললো তখন ভীষণ ভিড় হয়।একবার যাবার ইচ্ছে রইলো ঈশ্বর চাইলো যাবো নিশ্চই। যাই হোক আমাদের মন্দির দর্শনের দিনটা বিশাল গরম ছিলো।তবে মন্দিরে চারিপাশের পরিবেশ বেশ মনোরম আর শান্তিপূর্ন।একটা ভীষন ভালো লাগা কাজ করে এই পরিবেশে থাকলে।ধর্মীয় স্থানের এটাই মাহাত্ম্য।লোকনাথ বাবা খুব জাগ্রত।উনি ভক্তের ভাগবার।

IMG20230827111744.jpg

IMG20230827111733.jpg

IMG20230827111729.jpg

IMG20230827111723.jpg

IMG20230827110103.jpg

IMG20230827103950.jpg

IMG20230827103820.jpg

VOTE @bangla.witness as witness


witness_vote.png

OR

SET @rme as your proxy

witness_proxy_vote.png


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png


ধন্যবাদ।সবাই ভালো থাকবেন।

BoC- linet.png
-cover copy.png

|| Community Page | Discord Group ||


image.png

png_20211106_204814_0000.png

Beauty of Creativity. Beauty in your mind.
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord

Sort:  
 2 years ago 

কচুয়া মন্দির সংলগ্ন পুকুর টা অসাধারণ লাগছে। আপনাদের একজন অবতার লোকনাথ এর নাম শুনেছি। এটা উনার স্মৃতিবিজড়িত স্থান। বেশ চমৎকার মন্দির টা। অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি ও করেছেন। ধন্যবাদ আমাদের সঙ্গে ফটোগ্রাফি গুলো শেয়ার করে নেওয়ার জন্য দাদা।।

 2 years ago 

বিশ্বাসে মিলায় বস্তু তর্কে বহুদূর।তাই বিশ্বাস হোক আমাদের অধিকার আমাদের শক্তি।

এই লেখাটার গভীরতা যে কতখানি, তা হয়তো বলে বোঝানো যাবে না। বেশ ভালো লাগলো উপরোক্ত দুটো লাইন। তাছাড়া কচুয়া মন্দিরে গিয়ে যে, আপনারা বেশ ভালো সময় কাটিয়েছেন, আপনাদের ছবিগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে।

শুভেচ্ছা রইল ভাই 🙏

 2 years ago 

বেশ কয়েকদিন হলো আমাদের এখানে প্রচন্ড গরম পড়ছে দাদা।যে ধর্মই হোক না কেন ধর্মীয় কাজগুলো করতে মনের ভিতর আনন্দ অন্যরকম একটা অনুভূতি কাজ করে।মন্দিরের ও আশপাশের সুন্দর কিছু মুহূর্তের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন এবং আপনার অনুভূতি আমাদের বোঝানোর চেষ্টা করেছেন। সব মিলে আশা করছি আপনার মন্দিরে কাটানো মুহূর্ত অনেক সুন্দর কেটেছে শুভকামনা রইল দাদা আপনার জন্য।

 2 years ago 

দাদা আপনি আজকে মন্দিরের ফটোগ্রাফি পোস্ট করেছেন। মন্দিরের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে কিন্তু ভীষণ চমৎকার। বিশেষ করে প্রথম ফটোগ্রাফিটি বিশাল বড় পুকুর পাশে কয়েকটি নারকেল গাছ দৃশ্যটা খুবই সুন্দর লাগছে দেখতে। আসলে এসব স্থানগুলো খুবই শান্তির জায়গা হয়ে থাকে। সবমিলে খুবই দারুন লাগছে আর আপনারা বেশ সুন্দর সময় কাটিয়েছেন ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 2 years ago 

গরমের কথা আর কি বলবো দাদা এবার এতো গরম পরেছে। গরম কমছেই না।মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলেও গরম লেগেই আছে।আপনি দাদা আজ মন্দিরের বাইরের দিকের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। জায়গাটি চমৎকার। এই গরমে ডাবের পানি শরীরের জন্য খুব উপকারী পানীয়।আপনার ফটোগ্রাফির মাধ্যমে দেখতে পেলাম মন্দিরের বাইরের পরিবেশ।অনেক ধন্যবাদ দাদা দেখার সুযোগ করে দেয়ার জন্য।

Posted using SteemPro Mobile

 2 years ago 

কচুয়া মন্দিরের বাইরের ফটোগ্রাফি গুলো খুব চমৎকার ছিল দাদা। যদিও কখনো যাওয়া হয়নি বা কপালে আছে কিনা জানিনা এত সুন্দর জায়গা ঘোরার। তবে আপনার এই ফটোগ্রাফির মাধ্যমে কিছুটা হলেও উপভোগ করলাম।ধন্যবাদ দাদা ভালো থাকবেন।

 2 years ago 

তাই বিশ্বাস হোক আমাদের অধিকার আমাদের শক্তি।

কথাটা অনেক ভালো লাগলো। অনেক দামি একটা কথা।

ফটোগ্রাফি গুলোর মধ্যে একটা নিস্তব্ধতা একটা নীরব শান্তশিষ্ট পরিবেশের ছোঁয়া লক্ষ্য করলাম। যান্ত্রিক শহরের ব্যস্ততম পরিবেশ রেখে এমন নিরিবিলি পরিবেশে একটু সময় কাটানো মন ও দেহ উভয়ের জন্যই ভালো।

আচ্ছা ভাই একটা প্রশ্ন : আপনাদের ওখানে ডাবের দাম কেমন?

আমাদের এখানে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা করে।

 2 years ago 

এখানে ওই ৭০ টাকা।

 2 years ago 

মাঝখানে বর্ডার না থাকলে ওখান থেকে এনে এখানে দোকান দেওয়া যাইতো। 😂

 2 years ago 

🥺

 2 years ago 

বাহ! আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটি এমন একটি জায়গা। যেখানে অনেক কিছু শেখার আছে এবং দেখার আছে। প্রতিনিয়ত সবার মাধ্যমে অনেক কিছু দেখার সুযোগ হয়। তাছাড়া অনেক কিছু জানার সুযোগ থাকে। আজকে আপনি কচুয়া মন্দিরের বাইরে অনেক সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি শেয়ার করলেন। আপনার মাধ্যমে অনেক কিছু জানতে পেরেছি এবং দেখার সুযোগ হয়ে গেল। খুব সুন্দর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

 2 years ago 

আবহাওয়া অনেক গরম, তিন দিন যাবত প্রচন্ড গরম পরছে। আর হ্যাঁ এটা ঠিক যে কোন ধর্মীয় কাজ করার ক্ষেত্রে মনে আলাদা একটা ভালো লাগা কাজ করে। আপনি মন্দিরের আশপাশের পরিবেশের সুন্দর কিছু ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। মনোরম পরিবেশের ফটোগুলো আমাদের মাঝে তুলে ধরার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।

Posted using SteemPro Mobile

 2 years ago 

একদম ঠিক বলেছেন দাদা বিশ্বাসে মিলায় বস্তু।এটা মনে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে সবসময়।ফটোগ্রাফি গুলো চমৎকার লাগছে দাদা।আপনি বরাবর খুব ভালো ফটোগ্রাফি করেন।তাছাড়া স্বাগতা দিদিকে মিষ্টি লাগছে দেখতে লাল ড্রেসে।ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।

Coin Marketplace

STEEM 0.12
TRX 0.23
JST 0.030
BTC 79824.20
ETH 1583.83
USDT 1.00
SBD 0.62