পৃথিবীর আলো দেখার পর পরেই আদরের ভাসতির তোলা ফটোগ্রাফি (১০% লাজুক খ্যাকের জন্য)
আজ- ১৯ ই,শ্রাবণ | ১৪২৯ , বঙ্গাব্দ |
# 🏖️ বর্ষাকাল 🏖️
৪ আগস্ট । ২০২২
রোজ বৃহস্পতিবার ,
শুভ বিকাল
পৃথিবীতে জন্মের পর পরেই তোলা আমার আদরের ভাসতির ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি।
গোবিন্দগঞ্জ জহুরা মাতৃসদন ক্লিনিকে আমার ভাবির সিজার করানো হয়। এবং জন্ম হয় একটি ফুটফুটে কন্যা সন্তানের। ২৪জুলাই বিকেল ৩-১০ মিনিটে ডেলিভারি কমপ্লিট হয়ে জন্ম নেন এই সন্তান। মা ও সন্তান দুটিই সুস্থ ছিলো।৩-১০ মিনিটে নার্স এই কন্যা সন্তান সিজার রুম থেকে বাহিরে নিয়ে আসে।এমন সময় বাচ্চার মুখ দেখে আমরা সবাই খুশিতে আত্মহারা।প্রথমে আমি বেবিকে কোলে নিতে চাইলে তারা কোনো ভাবেই দিতে রাজি হলো না।তাদের বকসিস না দিলে তারা বাচ্চা দিবে না।সে সময় বেবির বাবা নানিও আমি ফুফি ছিলাম।খুশিতে ৫০০ টাকা বের করে নার্স এর হাতে দিয়ে ভাসতিকে কোলে নিলাম।ভাসতিকে কোলে নেওয়ার পর যে অনুভূতি যা বলে বুঝাতে পারবো না। সত্যি এক একটা সন্তান মানেই এক একটা সর্গ।
আমাদের সোনা মনিকে আল্লাহ যেনো সুস্থ রাখেন সবাই দোয়া করবেন। সে যেনো বড়ো হয়ে অনেক বড়ো মনের মানুষ হতে পারে। তার ভবিষ্যত যেনো উজ্জ্বল হয় এই কামনা করে আজকের মতে আমার লেখা এখানেই শেষ করছি। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। সবার জন্য দোয়া রইল।
আপনার ভায়ের মেয়ে দেখতে হয়েছে মাশ'আল্লাহ। একটি সন্তানের জন্ম বইয়ে নিয়ে আসে অনেক হাসি আনন্দ। তবে এখন ছেলে মেয়ের মাঝে বৈষম্য অনেকটা কমে গেছে। সন্তান যায় হোক সুস্থ থাকলেই বাবা- মা খুশি। আপনার ভাসতি কে আআল্লাহ তা'আলা সুস্থতা দান করুন সব সময়ের জন্য ।
ধন্যবাদ ভাইয়া সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য। শুভকামনা রইল আপনার জন্য ও।