ভুল ধরার প্রবণতা
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
যেকোনো কাজ করতে গেলে কখনো কখনো ভুল হবে। আবার কখনো কখনো শুদ্ধ হবে। অর্থাৎ ভুল এবং শুদ্ধ মিলেই যে কোনো কাজের অবস্থা। অর্থাৎ আমি স্বাভাবিকভাবে মায়ের পেট থেকে কোনো কাজ শিখে আসিনি। তাই যেকোনো কাজ শিখতে গেলে প্রথমে একটু আধটু ভুল হবে, বিভিন্ন রকমের সমস্যা হবে।
অর্থাৎ আমরা ভুল থেকে কিন্তু শিখি। কিন্তু কিছু কিছু মানুষ রয়েছে দেখবেন। ধরুন, আপনি কোনো একটা কাজ অনেক বেশি ডেডিকেশন এর সাথে করলেন। এবং আপনি আপনার জান প্রাণ ঢেলে লাগিয়ে দিলেন একেবারে সেই কাজটির পিছনে। আপনার জীবনের অনেক মূল্যবান সময় দিলেন ওই কাজটির পিছনে। যাতে ওই কাজটি খুব ঠিকঠাক ভাবে হয়।
কিন্তু কোনো না কোনো কারণে হয়তো কাজটিতে ভুল হয়ে গিয়েছে। কারণ হতে পারে কাজটি অনেক কঠিন, হতে পারে আপনি কাজের অন্যদিকে মনোযোগ দিতে গিয়ে একদিকে একটু মনোযোগ হারিয়ে ফেলেছেন। অর্থাৎ ভুল যে কোনো ভাবে হতে পারে। এখন একদম মানুষ দেখবেন, যারা সবসময় বসে থাকে ও ভুলটি ধরার জন্য। অর্থাৎ তারা সব সময় চেষ্টা করে যে, কি করে এই ভুলটি ধরা যায়।
কাজ শুধরে দেওয়ার প্রবণতা খুব ভালো। কিন্তু তারা কাজ শুধরে নেওয়ার বদলে সবসময় ভুল ধরতে পছন্দ করে।আবার কিছু মানুষ দেখবেন তারা আপনাকে সঠিক পথ দেখাবে। তবে আপনি কোনো কাজে ভুল করলেন। আপনাকে কিন্তু সে কোনো সঠিক পথ দেখাবে না। কিন্তু আপনার ভুলটা সে ঠিকই খুব বড় করে ধরবে। তার চেয়েও বেশি বিচ্ছেদের ব্যাপার হলো। সে ভুলটি নিয়ে অনেক বেশি শোরগোল ফেলে দেবে চারিদিক।এর অর্থ, এটা বুঝাতে চাইবে যে। সে ভুলটি ধরে নিজেকে অনেক বড় কিছু বানিয়ে ফেলেছে। আসলে সেটা বুঝতে পারে না যে, সে নিজেই নিজেকে ছোট করেছে।