ছোটবেলার কিছু স্মৃতি।
আমি @rahimakhatun
from Bangladesh
২ রা পৌঁষ ১৪২৯ বঙ্গাব্দ ।
১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ ।
|
---|
আমার বাংলা ব্লগের সকল বাংলাভাষী সদস্যগনকে আমার সালাম এবং আদাব। সবাই কেমন আছেন ? আশা করি, সবাই মহান সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে অনেক ভালো আছেন। আমি ও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান সৃষ্টিকর্তার রহমতে অনেক ভাল আছি। সবাইকে আন্তরিকভাবে শুভেচ্ছা জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ব্লগ
<
তাছাড়া এত কষ্ট করে কে পিঠা বানায় ,আরাম প্রিয় বাঙালি এখন খেতে মন চাইলে বিভিন্ন রকমের ফাস্টফুড কিনে খেয়ে নেয়। যাই হোক প্রতিদিনের মত নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আজকে কিছু ছোটবেলার কিছু স্মৃতি নিয়ে হাজির হয়েছি।
এক সময়, সবুজের মাঝে গড়ে ওঠা এক অদ্ভুত গ্রামে, ছোটবেলায় আমি একটি ছোট বাড়িতে থাকতাম। সেই দিনগুলো ছিল অবারিত আনন্দ আর সাধারণ আনন্দে ভরা। আমার বড় ভাইবোনরা আমার নিত্যসঙ্গী ছিল, এবং আমাদের দিনগুলি বাড়ির আশেপাশে খেলাধুলা করে কেটেছে, প্রতিটি খুঁটিনাটি অন্বেষণ করে। একটি সাদা বাড়ি লম্বা গাছের সংলগ্ন ছিল, আমাদের শৈশব অ্যাডভেঞ্চারের জন্য যথেষ্ট জায়গা সরবরাহ করেছিল।
বৃষ্টির দিনে, আমরা ছাদে নাচতাম, এক ছাতা থেকে অন্য ছাতায় লাফ দিতাম, যদিও বৃষ্টিতে ভিজে আমাদের হৃদয় ডুবে যাবে। তবুও, আমরা কখনই সতর্কতা অবলম্বন করতে শিখিনি; আমাদের স্থিতিস্থাপকতা ছিল আমাদের সবচেয়ে বড় শিক্ষা। আমাদের ছোট্ট পৃথিবীতে জীবন ছিল সহজ এবং আনন্দময়।
পিকনিকের জন্য পার্ক বা প্রাকৃতিক জঙ্গলে আমাদের ভ্রমণ ছিল দারুণ উত্তেজনার উপলক্ষ। আমাদের প্রিয় মুহূর্তগুলির মধ্যে ছিল সকালের বাতাসে বাড়ির ছাদে বসে খেলা, এবং জীবনের সরলতা এবং সৌন্দর্য অনুভব করা।
এই স্মৃতিগুলো আমি কখনোই ভুলতে চাই না। তারা আমার মনের সবচেয়ে মধুর কোণে খোদাই করা, আমার জীবনের সবচেয়ে অমূল্য অংশ প্রতিনিধিত্ব করে. নির্দোষতা এবং সুখে ভরা সেই মুহূর্তগুলি আমার অস্তিত্বের সবচেয়ে মূল্যবান এবং আবেগগতভাবে অনুরণিত অধ্যায় রয়ে গেছে।
আজকের পর্ব এই পর্যন্তই ছিল। আশাকরি আপনাদের ভালো লেগেছে আজকের পর্বটি। আর ভালো লাগলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করতে ভুলবেন না। আবার আসবো অন্য কোনো দিন ,অন্য কোন ব্লগ নিয়ে ,সেই অব্দি ভালো থাকবেন ,সুস্থ থাকবেন এই প্রত্যাশায়।
এতক্ষন সাথেই থাকার জন্য ধন্যবাদ
device | samsung SM-A217F |
---|---|
Location | Dhaka |
ডিসকর্ড লিংক:
https://discord.gg/VtARrTn6ht
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
শৈশব আসলেই সুন্দর। কখনো কোন চাপ ছিল না। নিজের মনের আনন্দে খেলাধুলা করা, খাওয়া-দাওয়া করা আর ঘুমানো এমনই ছিল শৈশবের মুহূর্তগুলো। শীতকালে তো সব সময় কাটতো নানার বাড়িতে। কারণ এই সময়টা পরীক্ষার পরপরই নানার বাড়িতে চলে যাওয়া হতো এবং খালামণি মামা সবাই মিলে আমরা বেশি আনন্দ করতাম। আর আপনি আপনার বড় ভাইবোনদের সাথেই সঙ্গী হিসেবে ছিলেন। আসলে সেইসব মুহূর্তগুলো দারুন ছিল। মনে পড়লে এখন ইচ্ছে করে শৈশবে ফিরে যাই।
জীবনে যদি একটা উপায় থাকতো শৈশবে ফিরে যাওয়া তাহলে আমি যেতে চাইতাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
ছোটবেলার কথা মনে পড়লে অন্যরকম ভালো লাগার কাজ করে।মন চায় আবার সেই ছোটবেলায় ফিরে যেতে। ছোটবেলার কথা আনন্দ করেছি নিজের ইচ্ছা মতো ঘোরাঘুরি করেছি কত রকম খেলা খেলেছি কত দুষ্টুমি করেছি। আর শীতের সময় খেজুরের রস খাওয়ার মজাটাই ছিল অন্যরকম। মুড়ি দিয়ে খেজুরের গুড় সেই স্বাদ।
আসলেই ঠিক বলেছেন, যদিও আগের অবস্থায় ফেরা যাবে না।ধন্যবাদ
আসলেই শৈশবের কথা মনে পড়লে একটি আলাদা শান্তি কাজ করে৷ শৈশবের স্মৃতি, আনন্দ, মজা সবকিছু মনের মধ্যে শান্তিকে ভাবায়। যখন ছোট ছিলাম, তখন পরীক্ষা শেষ হবে কবে তা ভাবতাম। কখন বেড়াতে যাব তা নিয়ে পড়ে থাকতাম। জীবনের অনেকটা সময় বেড়াতে যেতাম নানার বাড়িতে৷ তখন নানা-নানু, মামা-মামি সকলে মিলে অনেক মজা করতাম। সেই শৈশবের কথা মনে পড়লে এখনি আবার শৈশবে ফিরে যেতে ইচ্ছে করে।