ছোট ভাইদের প্রাপ্তি
সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের স্থানভেদও ঘটে। অর্থাৎ বিভিন্ন সময় এ মানুষ বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান করে। মাধ্যমিক শিক্ষা পর্যন্ত গ্রামের স্কুলেই পড়াশোনা করেছি। উচ্চমাধ্যমিকে এসে ভর্তি হয়েছি বগুড়ায়। আবার বগুড়ায় অবস্থানরত দুই বছরের থেকেছি বগুড়ায় বিভিন্ন জায়গায়।
এখন যে মেসে রয়েছি এখানেও আর থাকব না। এই মাস পরে অন্য মেসে চলে যাব। কারণ এখন স্কুল কলেজ খুলে দেয়া হয়েছে। আর আমি যে মেসে রয়েছি এই মেস থেকে আমার কলেজ অনেক দূরে হয়। এজন্য সিদ্ধান্ত নিয়েছি আগামী মাস থেকে কলেজের আশেপাশে কোথাও মেস নিবো। যাতে কলেজ যেতে দেরি না হয়। ইতোমধ্যে নতুন মেসটি দেখেও ফেলেছি। এখন মেসে রয়েছি, এই মেসের ছোট ভাইদের সঙ্গে ভালো একটা সখ্যতা গড়ে উঠেছিল। ছোট ভাইয়েরা দাবি করেছে ছেড়ে দেওয়ার পূর্বে তাদেরকে যাতে ট্রিট দেই।এই মেস ছেড়ে যেতে আমারও মন চায় না।তবুও সব কিছু বিবেচনা করে যেতেই হচ্ছে। এতটা সখ্যতা গড়ে ওঠা ছোট ভাইদের ছেড়ে চলে যাচ্ছি, তাই ভাবলাম ওদের একটা ট্রিট দিয়েই যাই। আর মেসে সাধারণত নুডুলস কিংবা খিচুড়ি খাওয়ার প্রচলন বেশি রয়েছে। এজন্য আমি ট্রিট হিসাবে সবাইকে নুডুলসই খাওয়ালাম। ছোট ভাইরা সব কিছুর আয়োজন করল। আমি শুধু আয়োজন এর খরচ বহন করলাম।
সামনের মাসে মেস ছেড়ে চলে যাব এই ভেবে বেশ খারাপ লাগছে।এর আগেও যখন এক মেস ছেড়ে অন্য মেস এ চলে গিয়েছে তখন ভীষণ খারাপ লেগেছিল।কিন্তু সবকিছু মেনে নিয়ে চলে যেতে হবে এটাই চরম বাস্তবতা। তবুও সবকিছুর ঊর্ধ্বে আজকের দিনটা বেশ ভালই কাটল।
মেস লাইফ বেস ইঞ্জয় করেছেন মনে হচ্ছে।মেসে মাঝে মধ্যেই এরকম নুডুলস রান্না হয়ে থাকে শুনেছি কনেক।ধন্যবাদ ভাই আপনার পোস্টটি শেয়ার করার জন্য।
শুভ কামনা রইলো আপনার জন্য।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
ম্যাচ লাইফ এ অনেক অভিজ্ঞতা পাওয়া যায় এবং আপনার অভিজ্ঞতাগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য আপনাকে আন্তরিক ভাবে ধন্যবাদ ভাইয়া।
আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই।
নতুন জায়গায় নতুন অভিজ্ঞতা। তাছাড়া কলেজ টাই লক্ষ্য, কাছে তো যেতেই হবে। মন করলে মাঝে মধ্যে দেখা করে গেলেও হবে। আবার নতুন মেসে ভাই হবে। শুভেচ্ছা রইলো
ধন্যবাদ ভাই আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।